রাজ্য বিভাগে ফিরে যান

জাতীয় শিক্ষানীতির প্রশংসায় বাংলার শিক্ষাবিদদের একাংশ

August 10, 2020 | < 1 min read

উচ্চশিক্ষাকে বিশ্বের আঙিনায় খুলে দেওয়ায় কুলীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির পাশাপাশি লাভবান হবে নতুনরাও। জাতীয় শিক্ষানীতি নিয়ে রবিবার প্রেস ইনফরমেশন ব্যুরো (পিআইবি)-র কলকাতার শাখা আয়োজিত একটি ওয়েবিনারে এমন আশা প্রকাশ করেন খড়্গপুর আইআইটির অধিকর্তা ভি কে তিওয়ারি। তিনি বলেন, বিভিন্ন এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রাম আগে শুধুমাত্র আইআইটি’র মত কুলীন প্রতিষ্ঠানগুলিই সফলভাবে করতে পারত। কিন্তু এখন নতুন শিক্ষানীতি সব প্রতিষ্ঠানকেই এই সুযোগ দিচ্ছে। এতে বিশ্বজনীন শিক্ষার সঙ্গে ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির যোগাযোগ আরও দৃঢ় হবে। রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রাক্তন চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন মণ্ডল বলেন, শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ তিন বছরের মধ্যেই অনেকটা হয়ে যায়। তাই সেই সময়েই প্রাক স্কুল শিক্ষা আরও বেশি করে জরুরি।

নতুন শিক্ষানীতিতে তিন বছরের প্রাক স্কুল শিক্ষাকে আবশ্যিক করায় তিনি এর প্রশংসা করেন। কিন্তু এত পরিকাঠামো গড়ে তোলা যাবে কী করে? আইআইএম কলকাতার কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রাক্তন ডিন অম্বুজ মোহান্তি এই প্রশ্নের উত্তরে বলেন, একবারে না হোক, আশা করা যায়, ধাপে ধাপে ২০২৫ সালের মধ্যে এই পরিকাঠামো গড়ে তোলা যাবে। অনেকেই বলেন, এখন স্কুল ভবনে টাকা ঢালার চেয়ে, স্মার্ট ক্লাসরুম বা অনলাইন পদ্ধতিতে শিক্ষাদানের উপরে জোর দেওয়া হবে। তাই সেদিক দিয়ে ভারসাম্য রক্ষা করা যাবে। স্নাতকস্তরের প্রতি ধাপে শংসাপত্র দেওয়ার পদ্ধতিকেও স্বাগত জানিয়েছেন সবাই। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের উপাচার্য স্বামী আত্মপ্রিয়ানন্দ বলেন, এই নীতিতে ভারতীয় সংস্কৃতি, জাতীয়তাবাদী ঐক্য আরও জাগ্রত হবে। ভাষা হিসেবে সংস্কৃতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে নতুন নীতি নিয়ে তিনি খুশি

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#West Bengal, #Education Policy 2020

আরো দেখুন