মছলিবাবা ফ্রাইজের থালি বাড়িতে বসেই
পুজো মানেই ভাজাভুজি। যদিও এ বারের পুজোটা একটু অন্যরকম। তাই বুঝেশুনে চলতে হবে। তবে বাড়িতে বসেই যদি মেলে মনের মতো জলখাবার কিংবা অন্যরকম পদ। তাহলে কেমন হয়। আবার বাঙালি মানেই মাছ। তাই মাছও থাকতেই হবে এই খাবারের মধ্যে।
টাটকা ভেটকি মাছের ফ্রাই কিংবা মুখে দিলেই মাখন গলে পড়া চিকেন আলা কিয়েভ বা নারকেল দেওয়া মোচার চপ মানেই নস্টালজিয়া। এই সব চাখতে হলে অর্ডার দিতে পারেন মছলিবাবা থেকে।
সল্টলেক থেকে গড়িয়া, বেন্টিঙ্ক স্ট্রিট থেকে অজয় নগর, সারা শহরে মোট আটটি শাখা রয়েছে এই সংস্থার। মূলত টেক অ্যাওয়ে সার্ভিস রয়েছে কিন্তু দোকানের বাইরে রাখা চেয়ারে বসেও গরম গরম স্ন্যাক্স খেতেও পছন্দ করেন অনেকেই। তবে শুধু চপ-ডেভিল নয়, মোজারেলা চিজ চিকেন বলস, পাস্তাও মিলবে মাটন রোস্ট, ফ্রেঞ্চ ফ্রাইজের পাশাপাশি।
অনেকেই নিরামিষ খান। তাঁদের কথাও মাথায় রেখেছে মছলিবাবা ফ্রাইজ। কড়াইশুঁটির কচুরি, আলুর দম, মটর পনীর, পরোটা সবই পাওয়া যাবে বাড়িতে বসেও। চাইলে মছলিবাবার সাইটে গিয়েও দেখা যেতে পারে কী কী খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে এখন।
এ বছর পুজো একটু অন্যরকম। মেনে চলা হচ্ছে সবরকম বিধি। মাস্ক পরা, বার বার স্যানিটাইজ করা এ সব রয়েইছে। তাই বাড়িতে বসেই মনপসন্দ খানা অর্ডারের বিষয়টিকেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন অলোকেশবাবু। সেই খানার মধ্যে মাছের নানা পদ তো থাকবেই। সঙ্গে রয়েছে আরও কিছু সারপ্রাইজও।
পুজোতে পছন্দের স্ন্যাক্স কিংবা ভাজাভুজিতে সীমাবদ্ধ থাকছে না মছলিবাবা ফ্রাইজ। একেবারে থালির আকারে সাজিয়ে এই মেনু পৌঁছে যাবে বাড়ির দোরগোড়ায়। দামও সাধ্যের মধ্যেই। মাছ বা মাংসের পদগুলি মিলবে ঘুরিয়ে ফিরিয়েই।
কী কী লোভনীয় পদ থাকবে এই মেনুতে?
- চট্টগ্রাম ভেটকি সর্ষে
- চিংড়ির মালাইকারি
- মুর্শিদাবাদী মাটন কষা
- গোয়ালন্দ চিকেন কষা
- ধোঁকার ডালনা
- রোস্টেড ফুলকপি
- লুচি
- পোলাও
- আমসত্ত্বের চাটনি
- মিষ্টি দই
- পান
তাহলে আর দেরি কীসের, পছন্দের পদ বেছে নিতে এ বার শুধু একটা ফোন কল অথবা জোম্যাটো-সুইগিতে অনলাইন অর্ডারের অপেক্ষা। পুজোর ভূরিভোজ জমে উঠুক।