সপ্তাহে ৬০ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে শরীরের উপরে, বলছে সমীক্ষা রিপোর্ট

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: কয়েক সপ্তাহ আগে কর্মীদের সপ্তাহে ৯০ ঘণ্টা কাজ করার পরামর্শ দিয়ে কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন বহুজাতিক সংস্থা লার্সেন অ্যান্ড টুব্রো (এলঅ্যান্ডটি)-র চেয়ারম্যান এস এন সুব্রহ্মণ্যম। কর্মীদের রবিবারেও কাজ করার পরামর্শ দেওয়ায় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েন তিনি। এল অ্যান্ড টি চেয়ারম্যানের মতামতের বিরোধিতা করেন সেরাম কর্তা আদর পুনাওয়ালা থেকে শুরু করে বলিউড তারকা দীপিকা পাড়ুকোন। এর আগে কর্মীদের সপ্তাহে ৭০ ঘণ্টা কাজের কথা বলে কটাক্ষের মুখে পড়েছিলেন ইনফোসিস কর্তা নারায়ণমূর্তিও। দুই বেসরকারি সংস্থার শীর্ষকর্তার মন্তব্যের পরে শুরু হয় তুমুল বিতর্ক। তার মধ্যেই সামনে এল একটি সমীক্ষা।
সপ্তাহে ৬০ ঘণ্টার বেশি কাজ করলে তার নেতিবাচক প্রভাব পড়বে শরীরের উপরে। বাজেটের আগে ২০২৪-২৫ আর্থিক সমীক্ষায় উঠে এল এমনই তথ্য। একদিকে যখন সপ্তাহে ৭০-৯০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করার পক্ষে সওয়াল করছেন বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার শীর্ষ ব্যক্তিত্ব, তখনই কর্মীদের কিছুটা স্বস্তি দিয়ে সামনে এল এই তথ্য। রিপোর্ট অনুযায়ী, দীর্ঘ সময় কাজের মধ্যে ডুবে থাকলে মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। যে সমস্ত কর্মী দৈনিক ১২ ঘণ্টা বা আরও বেশি সময় কাজ করেন, তাঁরা অত্যন্ত চাপের মধ্যে থাকেন।