আন্তর্জাতিক বিভাগে ফিরে যান

Trump-এর শুল্কনীতি রদ মার্কিন কোর্টের, বিচ্ছেদ Musk-এর সঙ্গেও

May 29, 2025 | 3 min read

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি, ১৪:০০: বুধবার আমেরিকার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক একটি আদালত জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্পের যে আইনি গণ্ডি তা অতিক্রম করে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। হিসেবমতন মার্কিন আইনসভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা, কিন্তু এক্ষেত্রে একক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

হোয়াইট হাউস অবশ্য একথা মানতে নারাজ। সূত্রের খবর, ট্রাম্প প্রশাসন এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করবে খুব শীঘ্রই। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কুশ দেশাই সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দেশে জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলা কী করে করতে হবে, তা অনির্বাচিত বিচারকেরা স্থির করে দিতে পারেন না।

উল্লেখ্য, গত ২ এপ্রিল বিভিন্ন দেশের উপর ‘পাল্টা’ শুল্কনীতি আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প। হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, যে দেশ আমেরিকার পণ্যের উপর যত পরিমাণ শুল্ক চাপায়, ঠিক তত পরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হবে সংশ্লিষ্ট সেই দেশের রফতানি করা পণ্যের ওপর।যে দেশের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে (যে দেশ আমেরিকায় বেশি পণ্য রফতানি করে, তুলনায় কম পণ্য আমদানি করে), সেই দেশের পণ্যে চড়া আমদানি শুল্ক চাপ সৃষ্টি করেছিল ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত। ভারতের উপরেও চাপানো হয় ২৬% বাড়তি শুল্ক। এরপর এই সিদ্ধান্ত ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রাখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, যার সময়সীমা শেষ হচ্ছে ৯ জুলাই। তারই মাঝে আদালতের এই রায় বেশ অস্বস্তিকর।

সম্প্র্রতি ভারত পাক যুদ্ধবিরতিতে নাকি মধ্যস্থতা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ঘোষণা না করলে আমেরিকা বাণিজ্য বন্ধ করে দেবে এমনি হুমকি নাকি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যে বাণিজ্যের প্রস্তাব দিয়ে ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিলেন এখন দেখা যাচ্ছে সেটাই আদালতের বিচার্য বিষয়! তাহলে কি ট্রাম্প সরকার মিথ্যে কথা বলেছিলেন নাকি যুদ্ধবিরতি ঘোষণার জন্য অন্য কোন চুক্তি হয়েছিল?

ইলন-ট্রাম্প বিচ্ছেদ

এরই মাঝে ট্রাম্প প্রশাসন থেকে বেরিয়ে গেলেন ইলন মাস্ক। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ইলন মাস্ককে নিজের অন্যতম পরামর্শদাতা হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘বিশেষ সরকারি কর্মচারী’ হিসাবে মাস্কের জন্য আলাদা একটি দপ্তর (ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা ডিওজিই) তৈরি হয়েছিল।

Trump-এর শুল্কনীতি রদ মার্কিন কোর্টের, বিচ্ছেদ Musk-এর সঙ্গেও

বুধবার আমেরিকার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিষয়ক একটি আদালত জানিয়েছে, প্রেসিডেন্ট হিসাবে ট্রাম্পের যে আইনি গণ্ডি তা অতিক্রম করে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। হিসেবমতন মার্কিন আইনসভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা, কিন্তু এক্ষেত্রে একক ভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

হোয়াইট হাউস অবশ্য একথা মানতে নারাজ। সূত্রের খবর, ট্রাম্প প্রশাসন এই রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন করবে খুব শীঘ্রই। হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র কুশ দেশাই সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দেশে জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলা কী করে করতে হবে, তা অনির্বাচিত বিচারকেরা স্থির করে দিতে পারেন না।

উল্লেখ্য, গত ২ এপ্রিল বিভিন্ন দেশের উপর ‘পাল্টা’ শুল্কনীতি আরোপ করেছিলেন ট্রাম্প। হোয়াইট হাউস জানিয়েছিল, যে দেশ আমেরিকার পণ্যের উপর যত পরিমাণ শুল্ক চাপায়, ঠিক তত পরিমাণ শুল্ক আরোপ করা হবে সংশ্লিষ্ট সেই দেশের রফতানি করা পণ্যের ওপর।যে দেশের সঙ্গে আমেরিকার বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে (যে দেশ আমেরিকায় বেশি পণ্য রফতানি করে, তুলনায় কম পণ্য আমদানি করে), সেই দেশের পণ্যে চড়া আমদানি শুল্ক চাপ সৃষ্টি করেছিল ট্রাম্পের এই সিদ্ধান্ত। ভারতের উপরেও চাপানো হয় ২৬% বাড়তি শুল্ক। এরপর এই সিদ্ধান্ত ৯০ দিনের জন্য স্থগিত রাখেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট, যার সময়সীমা শেষ হচ্ছে ৯ জুলাই। তারই মাঝে আদালতের এই রায় বেশ অস্বস্তিকর।

সম্প্র্রতি ভারত পাক যুদ্ধবিরতিতে নাকি মধ্যস্থতা করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি ঘোষণা না করলে আমেরিকা বাণিজ্য বন্ধ করে দেবে এমনি হুমকি নাকি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যে বাণিজ্যের প্রস্তাব দিয়ে ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছিলেন এখন দেখা যাচ্ছে সেটাই আদালতের বিচার্য বিষয়! তাহলে কি ট্রাম্প সরকার মিথ্যে কথা বলেছিলেন নাকি যুদ্ধবিরতি ঘোষণার জন্য অন্য কোন চুক্তি হয়েছিল?

ইলন-ট্রাম্প বিচ্ছেদ

এরই মাঝে ট্রাম্প প্রশাসন থেকে বেরিয়ে গেলেন ইলন মাস্ক। দ্বিতীয় বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর ইলন মাস্ককে নিজের অন্যতম পরামর্শদাতা হিসাবে নিয়োগ করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ‘বিশেষ সরকারি কর্মচারী’ হিসাবে মাস্কের জন্য আলাদা একটি দপ্তর (ডিপার্টমেন্ট অফ গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা ডিওজিই) তৈরি হয়েছিল।

টেসলা এবং এক্স-এর কর্ণধার নিজের এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে তিনি ঘোষণা করেছেন তাঁর ‘নির্ধারিত সময়সীমা’ শেষ হল।

তবে মাস্কের এই আকস্মিক চলে যাওয়ার কারণ এখনই স্পষ্ট নয়। কারও দাবি, ট্রাম্পের সঙ্গে প্রশাসনিক নানা বিষয়ে মতান্তর, কেউ বলছেন এবার পুরোপুরি নিজের ব্যবসাতেই মনোনিবেশ করতে চাইছেন এই ধনকুবের।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Donald Trump, #USA, #Elon Musk, #Tesla, #tariff policy

আরো দেখুন