রাজ্য বিভাগে ফিরে যান

বিজেপির ‘ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটি’কে কড়া আক্রমণ তৃণমূলের

June 30, 2025 | < 1 min read

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি, ১৭:১৬: চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে একজন মহিলাকে ধর্ষণের মামলায় অভিযুক্ত বিজেপি-ঘনিষ্ঠ ধর্মগুরু কার্তিক মহারাজকে ঘিরে রাজ্য রাজনীতিতে তুঙ্গে বিতর্ক। এই পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করেছে একটি তথ্যানুসন্ধান কমিটি (Fact-Finding Committee)। কিন্তু সেই কমিটির উদ্দেশ্য ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে সরব হলেন বাংলার নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ শশী পাঁজা (Dr. Shashi Panja)।

কারা আছেন এই তথ্যানুসন্ধান কমিটিতে?

ডা. পাঁজা বলেন, বিজেপির এই তথ্যানুসন্ধান কমিটিতে রয়েছেন এমন কিছু ব্যক্তি, যাঁদের অতীত রেকর্ড (track record) নিয়েই প্রশ্ন রয়েছে। তাঁদের সম্পর্কে একের পর এক তথ্য তুলে ধরেন তিনি।

বিপ্লব দেব (Biplab Deb): ” উনি ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী থাকার সময় মতপ্রকাশের স্বাধীনতা (freedom of speech) নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। সাংবাদিক ও বিরোধীদের উপর হামলা চলতেই থাকে। আমাদের (তৃণমূলের) সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কনভয়ে আক্রমণ করা হয়। সুষ্মিতা দেবের ওপরেও হামলা চলে। ধর্ষণের বহু জঘন্য ঘটনা ঘটে সেই সময়েই।”

সত্যপাল সিং (Satyapal Singh): “হাথরাস ধর্ষণ কাণ্ডে ইনি বলেছিলেন – “পুলিশ ও সরকার সব ধর্ষণ থামাতে পারে না।”

মীনাক্ষী লেখী (Meenakshi Lekhi): “প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, যিনি সংসদের ভিতরে একজন বিরোধী সাংসদকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন – “চুপ করো, না হলে ইডি (ED) এসে ধরে নিয়ে যাবে।”

মানন মিশ্র (Manan Mishra): “এক প্রাক্তন প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে যৌন হেনস্থার অভিযোগ ওঠায় তিনি বলেছিলেন – “ধর্ষিতা বা নির্যাতিতা মহিলাদের বক্তব্যকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করা উচিত নয়।”

ডাঃ পাঁজা আরও বলেন, “ছবি না তুলে নিজেদের (বিজেপি শাসিত) রাজ্যগুলির ডিকে নজর দিন, আর কার্তিক মহারাজের মত ধর্ষকদের বাঁচানো বন্ধ করুন।”

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#West Bengal, #tmc, #. BJP, #Fact Finding Committee

আরো দেখুন