মা বোনেরা রাঁধতে রাঁধতে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তৃণমূলের পক্ষে: হবিবপুরে মমতা

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন, মালদা জেলার রতুয়া ও হবিবপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে আজ সভা মমতার।

April 22, 2021 | 2 min read
Published by: Drishti Bhongi

চলছে ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ। এরই মধ্যে শেষ দুই দফার প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন, মালদা জেলার রতুয়া ও হবিবপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে আজ সভা মমতার।

লাইভ আপডেট

১ঃ৩৮ঃ আমরা প্রতিবাদ করায় ১৩ তারিখের ঈদের দিনের নির্বাচনকে ১৬ তারিখ করেছে।

১ঃ৩৫ঃ সবাই ভোট দেবেন। ভয় দেখালে ভয় পাবেন না। ভোট না দিলে ভোটার লিস্ট থেকে নাম কেটে দেবে। আমি বেঁচে থাকতে কিছুতেই রাজ্যে এনপিআর, এনআরসি করতে দেব না।

১ঃ৩৩ঃ দেড় মাস ধরে এই পায়ের চোট নিয়ে আমি আপনাদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়েছি। মনে করেছি মা বোনেদের দুটো পা তো আছে। যুব সম্প্রদায় আমার অনুপ্রেরণা। মা বোনেরা রাঁধতে রাঁধতে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসকে আবার নিয়ে আসবেন। 

১ঃ৩১ঃ বিজেপি বলে হরে কৃষ্ণ হরি হরি আসুন লোকের পকেট মারি, দাঙ্গা করি, গ্যাসের দাম ১০০০ টাকা করি। রেল, সেল, বিএসএনএল সব বেচে দিচ্ছে। ১০ কোটি চাকরি চলে যাবে। আসামে ১৪ লক্ষ বাঙালির দাম ভোটার লিস্ট থেকে বাদ দিয়েছে। ত্রিপুরার অবস্থা দেখুন। আমাদের রাজ্যের সরকারি চাকুরেরা মাসের ১ তারিখে মাইনে পান।

১ঃ৩০ঃ বিনে পয়সার চাল ১০০০ টাকার গ্যাসে ফোটাবেন? ওদের ফুটিয়ে দিন। আগে সিপিএমের হার্মাদরা এসব করত, এখন করছে বিজেপি। টাকা দিলে নিয়ে নেবেন, ওটা আপনার টাকা। ভোট দেবেন না।

১ঃ২৯ঃ বিনে পয়সায় খাদ্য, শিক্ষা, পানীয়, বিদ্যুৎ সব পাচ্ছেন। ইমাম ভাতা পুরোহিত ভাতা পাচ্ছেন। এত কিছু অন্য কেউ দেবে না। বিজেপি লোকসভায় জিতে কী করেছে?

১ঃ২৭ঃ স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড যারা পাননি আগস্ট, সেপ্টেম্বরে দুয়ারে সরকারের ক্যাম্পে গিয়ে করিয়ে নেবেন। মা বোনেদের নামে এই কার্ড করে দেওয়া হয়। এই কার্ডের মাধ্যমে আপনারা ৫ লক্ষ টাকার চিকিৎসা করাতে পারবেন। সরকারি, বেসরকারি হাসপাতালে। আমি ছাত্রদের স্কুল ড্রেস, জুতো, ব্যাগ, মিড ডে মিল, বই সব দিই।

১ঃ২৫ঃ মা- বোনেদের হাতে মাসে ৫০০- ১০০০ টাকা করে তুলে দেব। আমি আদিবাসী অনেক মেয়েদের বিয়ে দিয়েছি। আগামীতেও দেব। পড়ুয়াদের উচ্চ শিক্ষার জন্যে আমরা আগামীতে ১০ লক্ষ টাকার স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড করে দেব। কারও কাছে হাত পাততে হবে না। বিশ্ব জয় করে ছেলে মেয়েরা বাংলা মায়ের কাছেই ফিরে আসবে।

১ঃ২৪ঃ প্রদীপ বাস্কেরা জিতে আমাদের সরকার এলে আপনাদের দুয়ারে দুয়ারে রেশন পৌঁছে দেব। শস্যবীমায় কৃষকদের কোন টাকা দিতে হয় না, সরকার দেয়। আমরা সরকারে ফিরলে কৃষকদের বছরে দশ হাজার টাকা এবং প্রান্তিক চাষীদের পাঁচ হাজার টাকা করে দেব।

১ঃ২৩ঃ সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পে ৬০ বছর হলে আপনারা আড়াই লক্ষ টাকা করে পাবেন। সরকার আপনাদের নামে মাসে ৫৫ টাকা করে জমায়। আপনাদের একটাকাও দিতে হয় না। মেয়ের বিয়ে, শিক্ষাতেও সাহায্য পাওয়া যায়।

১ঃ২২ঃ ক্লাস নাইনের ছাত্রছাত্রীদের সাইকেল, বারো ক্লাসের ছেলে মেয়েদের জন্যে ট্যাব কেনার জন্যে ১০, ০০০ টাকা করে দিচ্ছি। বিধবাদের ১৮ বছরের ওপরে মাসে ১০০০ টাকা করে দেব।

১ঃ২০ঃ দুয়ারে সরকারের মাধ্যমে ৫৬ লক্ষ কাস্ট সার্টিফিকেট দিয়েছি। মালদা পেয়েছে ৬ লক্ষ। বাড়িতে একজনের থাকলেই হবে। কন্যাশ্রীর টাকা সবাইকে দেওয়া হচ্ছে। রূপশ্রীর টাকা দেওয়া হচ্ছে। কেউ মারা গেলেও আমরা টাকা দিই। শ্মশান, কবরস্থান তৈরি করে দিচ্ছি। সবুজশ্রী প্রকল্পে বাচ্চা জন্মালে একটা করে চারা গাছ দিই

১ঃ১৭ঃ করম এবং হুল উৎসবের ছুটি দিয়েছি। কিষান এবং আরও কিছু জাতির জন্যে এক্সপার্ট গ্রুপ তৈরি করেছি। ৩-৪ হাজার কেএলও জঙ্গিদের হোমগার্ডের চাকরি দিয়েছি। ৭০ হেক্টর জমিতে আনারসের চাষ হয়, ড্রাগন ফলের চাষ হয়। উদ্বাস্তুদের পাট্টা, আদিবাসী, নমঃশূদ্রদের চাকরি দিচ্ছি। খেলাধুলোর জন্যে টাকা দিয়েছি। এখানে কিষাণ মান্ডি হয়েছে।

১;১৫ঃ নমঃশূদ্রদের জন্যে আমরা নমঃশূদ্র বিকাশ কমিটি করেছি। তপসিলি জাতি, উপজাতিদের জন্যে ডেভেলমেন্ট কাউন্সিল, দফতর হয়েছে। তপশিলিবন্ধু প্রকল্প করেছি আমরা। ৬০ বছর হলেই ১ হাজার টাকা করে মাসে পাবেন।  সাঁওতালি ভাষায় ৫০০ স্কুল হচ্ছে। দেড় হাজার প্যারাটিচার নিযুক্ত হবেন।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen