শহরের বাজার এলাকার পুরনো বাড়িগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করতে চায় রাজ্য

বাজারগুলির পরিস্থিতি নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই ক্ষেত্রে এই ধরনের বাড়ি কলকাতা পুরসভা কিনে নিয়ে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারে কি না সেদিকটা দেখার কথাও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।

June 28, 2024 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi
————-ছবি সৌজন্যে: Al Jazeera

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: শহরের বাজার এলাকাগুলিতে প্রচুর পুরনো বাড়ি রয়েছে। আবার, অনেক ক্ষেত্রে এই সমস্ত বাড়িতেই রয়েছে একাধিক দোকান। ফলে অবিলম্বে এই সমস্ত বাড়ির রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন থাকলেও তা করা যাচ্ছে না। কারণ, সেই সমস্ত বাড়ির মালিকরা তা করাতে রাজি নয়। বাজারগুলির পরিস্থিতি নিয়ে যথেষ্ট চিন্তিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই ক্ষেত্রে এই ধরনের বাড়ি কলকাতা পুরসভা কিনে নিয়ে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারে কি না সেদিকটা দেখার কথাও জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এর জন্য রাজ্যের তরফেও এক থেকে দেড় কোটি টাকা দেওয়া যেতে পারে বলেও তিনি জানিয়েছেন।

বৃহস্পতিবারের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের জীবন আগে। জগুবাবুর বাজার এলাকা দিয়ে যেতে গিয়ে দেখলাম। বাড়িটা কেন সারানো হচ্ছে না? যদি মালিক না সারায় তাহলে আমরাই তো সেটা করে দিতে পারি। বারবার আগুন লাগছে! অনেক পুরনো বাড়ি রয়েছে। সেগুলি এখুনি না সারালে বাজার করতে গিয়ে মানুষ মারা যাবে। একজনের স্বার্থ দেখতে গিয়ে ১০০ জন মারা যাক আমি চাই না। দরকারে বাড়িগুলি কিনে নিয়েই সারাতে হবে পুরসভাকে।’

এই প্রেক্ষিতে বাগরি মার্কেটের ভায়াবহ আগুনের ঘটনার উল্লেখও করেন মুখ্যমন্ত্রী। এই সমস্ত ক্ষেত্রে সরকারের পদক্ষেপ রুখে দিতে সহজ উপায় হল আদলতে যাওয়া। সেক্ষেত্রে, বিষয়গুলি আদালতকে কীভাবে বোঝানো যায় মন্ত্রী ফিরাদ হাকিম, মলয় ঘটক, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে তার দায়িত্ব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আদালতকে বোঝাতে হবে। দরকার হলে রাজ্যের কোষাগার থেকে এক-দেড় কোটি টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু প্ল্যান দেখার পরে টাকা ছাড়া হবে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen