সিঙ্গুরে ট্রমা কেয়ার হাসপাতালের উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, ডব্লিউবিটিডিসিএল-এর এমডি কৌশিক ভট্টাচার্য এবং চন্দননগরের পুর কমিশনার স্বপন কুণ্ডু। এই হাসপাতালে হুগলি ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বর্ধমান, হাওড়া এবং বাঁকুড়া থেকেও রোগীরা চিকিৎসা করানোর সুযোগ পাবেন।

February 9, 2021 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

এবার সিঙ্গুরে চালু ট্রমা কেয়ার হাসপাতাল। উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সোমবার নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়াম (Netaji Indoor Stadium) থেকে ভার্চুয়াল মাধ্যমে এই হাসপাতালের উদ্বোধন করেন তিনি। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুগলির জেলাশাসক ওয়াই রত্নাকর রাও, ডব্লিউবিটিডিসিএল-এর এমডি কৌশিক ভট্টাচার্য এবং চন্দননগরের পুর কমিশনার স্বপন কুণ্ডু। এই হাসপাতালে হুগলি ছাড়াও পার্শ্ববর্তী বর্ধমান, হাওড়া এবং বাঁকুড়া থেকেও রোগীরা চিকিৎসা করানোর সুযোগ পাবেন।

প্রসঙ্গত, রাস্তায় কেউ দুর্ঘটনার কবলে পড়লে খুব অল্প সময়ে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার জন্যই ট্রমা কেয়ার তৈরি করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে জানানো হয়েছে। ৬৫ বেডের ঝাঁ চকচকে এই ট্রমা কেয়ারে চিকিৎসার জন্য থাকবেন ১২ জন ডাক্তার এবং ৪০ জন নার্স। এখানে ১০টি আইসিইউ শয্যার পাশাপাশি থাকছে দু’টি আধুনিক অস্ত্রোপচার বিভাগ। ট্রমা রোগী এবং অন্য হাসপাতাল থেকে স্থানান্তরিত রোগীদেরও চিকিৎসা করা হবে এই হাসপাতালে।

উল্লেখ্য, একই সঙ্গে এদিন চন্দননগরে আলো হাবের উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী। উদ্বোধন হয় গঙ্গায় ভাসমান রেস্তোরাঁর। চন্দননগর কেএমডিএ পার্কের ভিতরে আলো হাবের তিনতলা ভবনে থাকছে ৬০টা ওয়ার্কশপ। সেখানে বসে আলোক শিল্পীরা কাজ করবেন। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ নেওয়ার জন্যও আলাদা ব্যবস্থার আয়োজন করা হয়েছে। রাজ্যের কারিগরি শিক্ষা দফতরের ১৪.৭ কোটি টাকা খরচে তৈরি হয়েছে আলো হাব। অন্য দিকে, গঙ্গার উপরে ভাসমান রেস্তোরাঁও চালু হল এই চন্দননগরেই। রেস্তরাঁটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘জলশ্রী’ দ্য রিভিয়েরা হ্যাবিট্যাট। কেরলের হাউসবোটের আদলে এই রেস্তোরাঁ জলে ভাসবে। সেখানে ৫০ জন বসে খেতে পারবেন এক সঙ্গে। রেস্তরাঁর খোলা ছাদে বসে গঙ্গা দর্শন করার পাশাপাশি সব ধরনের সুস্বাদু খাবারও উপভোগ করার সুযোগ থাকছে। বেসরকারি সংস্থার তত্ত্বাবধানে চলবে এই রেস্তোঁরাটি।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen