৭০২ বছর বাদে ফের হুগলির ত্রিবেণীতে শুরু হল কুম্ভ মেলা
বিধিবদ্ধ পদ্ধতিতে মঙ্গলবার ভোরে পুজো-অর্চনার মধ্যে দিয়ে শুরু হল হুগলির ত্রিবেণীর কুম্ভমেলা। সোমবার থেকেই বাঁশবেড়িয়ার সপ্তর্ষিঘাটে ছিল সাজসাজ রব। উদ্যোক্তা থেকে পুলিস, প্রশাসন ও পুরসভার তৎপরতা ছিল নজরকাড়া। সাধুসন্তদের উপস্থিতিতে বাঁশবেড়িয়া জুড়ে তৈরি হয়েছে বিচিত্র আবহ।

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: বিধিবদ্ধ পদ্ধতিতে মঙ্গলবার ভোরে পুজো-অর্চনার মধ্যে দিয়ে শুরু হল হুগলির ত্রিবেণীর কুম্ভমেলা। সোমবার থেকেই বাঁশবেড়িয়ার সপ্তর্ষিঘাটে ছিল সাজসাজ রব। উদ্যোক্তা থেকে পুলিস, প্রশাসন ও পুরসভার তৎপরতা ছিল নজরকাড়া। সাধুসন্তদের উপস্থিতিতে বাঁশবেড়িয়া জুড়ে তৈরি হয়েছে বিচিত্র আবহ।
৭০২ বছর বাদে ফের হুগলির ত্রিবেণীতে কুম্ভ মেলা। ঐতিহাসিক কুম্ভ স্নানের সাক্ষী ত্রিবেণীবাসী। উদ্যোক্তা বাঁশবেড়িয়া পৌরসভা ও ত্রিবেণী কুম্ভ পরিচালন সমিতি। কুম্ভ স্নানের সাক্ষী হতে ইতিমধ্যে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন ত্রিবেণীতে। হাজার হাজার সাধু-সন্তদের পাশাপাশি লক্ষাধিক ভক্ত ১৩ ফেব্রুয়ারি ত্রিবেণীর পুণ্যলগ্নে গঙ্গাবক্ষে ‘শাহী স্নান’ সারবেন। ত্রিবেণীর তিনটি ঘাট – ত্রিবেণী, সপ্তর্ষি ও রাজাঘাটে স্নানের ব্যবস্থা থাকছে। ঘাটগুলির নিরাপত্তা খতিয়ে দেখেছেন পুলিশ আধিকারিকরা।
প্রয়াগের কুম্ভে ইতিমধ্যেই একাধিক দুর্ঘটনা ঘটেছে। সেই পরিস্থিতিতে ত্রিবেণী কুম্ভ নিয়ে প্রথম প্রশাসনিক বৈঠক থেকেই বারবার ভিড় সামাল দেওয়া এবং দুর্ঘটনা এড়ানো নিয়ে চর্চা হয়েছে। এদিনও প্রশাসনিক ও পুলিসি প্রস্তুতিতে তারই ঝলক দেখা গিয়েছে।