মিও আমোরে কর্ণধার অর্ণব বসু প্রয়াত

তিনি বেশ কিছুদিন যাবৎ মারণ ক্যান্সারে ভুগছিলেন। উল্লেখ্য, তিনি উইনকিজ সংস্থারও প্রতিষ্ঠাতা।

July 3, 2020 | 2 min read
Published by: Drishti Bhongi

রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ কেক-পেস্ট্রির রিটেল চেন, মিও আমোরের কর্ণধার তথা সুইটজ ফুডস প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর অর্ণব বসু বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন। তিনি বেশ কিছুদিন যাবৎ মারণ ক্যান্সারে ভুগছিলেন। উল্লেখ্য, তিনি উইনকিজ সংস্থারও প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৮৮ সালে অর্ণব প্রথমে মুম্বই থেকে মনজিনিসের কেক আনিয়ে কলকাতার বাজারে বিক্রি শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে কসবা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটে ৮ কাঠা জমিতে নিজের কেক তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন অর্ণব। ২০১৫ সালে মনজিনিসের সঙ্গে ব্যবসা ভাগাভাগি হয়ে যাওয়ার পর মিও আমোরে ব্র্যান্ডে নিজের রিটেল চেন শুরু করেন অর্ণব। বর্তমানে কলকাতায় মিও আমোরের আউটলেট ২৫০টিরও বেশি, ৫০০ কোটি টাকার বেশি ব্যবসা এবং কর্মী সংখ্যা দু’হাজারের বেশি। রাজ্য ও ওডিশার ব্যবসা ধরলে মিও আমোরের আউটলেটের সংখ্যা ৩০০।

মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের এক হাসপাতালে বৃহস্পতিবার প্রয়াত হল অর্ণব। তাঁর ছেলে এবং ছেলের বউ বিদেশে নিজ-নিজ ক্ষেত্রে সফল পেশাদার। তাঁর মেয়ের নিজের ব্যবসা রয়েছে। ফলে ছেলে-মেয়ের কেউই অর্ণবের ব্যবসায় যোগ দেননি। তাই দুঁদে ব্যবসায়ী অর্ণব তাঁর প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ভার পুরোপুরি পেশাদারদের হাতে ছেড়ে দিয়েছিলেন।

মিও আমোরে কর্ণধার অর্ণব বসু চিত্র সৌজন্যেঃ- Business Line

এই সময়: রাজ্যের অন্যতম বৃহৎ কেক-পেস্ট্রির রিটেল চেন, মিও আমোরের কর্ণধার তথা সুইটজ ফুডস প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর অর্ণব বসু বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন। তিনি বেশ কিছুদিন যাবৎ মারণ ক্যান্সারে ভুগছিলেন। উল্লেখ্য, তিনি উইনকিজ সংস্থারও প্রতিষ্ঠাতা।

১৯৮৮ সালে অর্ণব প্রথমে মুম্বই থেকে মনজিনিসের কেক আনিয়ে কলকাতার বাজারে বিক্রি শুরু করেন। ১৯৮৯ সালে কসবা ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটে ৮ কাঠা জমিতে নিজের কেক তৈরির কারখানা গড়ে তোলেন অর্ণব। ২০১৫ সালে মনজিনিসের সঙ্গে ব্যবসা ভাগাভাগি হয়ে যাওয়ার পর মিও আমোরে ব্র্যান্ডে নিজের রিটেল চেন শুরু করেন অর্ণব। বর্তমানে কলকাতায় মিও আমোরের আউটলেট ২৫০টিরও বেশি, ৫০০ কোটি টাকার বেশি ব্যবসা এবং কর্মী সংখ্যা দু’হাজারের বেশি। রাজ্য ও ওডিশার ব্যবসা ধরলে মিও আমোরের আউটলেটের সংখ্যা ৩০০।

মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর। পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের এক হাসপাতালে বৃহস্পতিবার প্রয়াত হল অর্ণব। তাঁর ছেলে এবং ছেলের বউ বিদেশে নিজ-নিজ ক্ষেত্রে সফল পেশাদার। তাঁর মেয়ের নিজের ব্যবসা রয়েছে। ফলে ছেলে-মেয়ের কেউই অর্ণবের ব্যবসায় যোগ দেননি। তাই দুঁদে ব্যবসায়ী অর্ণব তাঁর প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ভার পুরোপুরি পেশাদারদের হাতে ছেড়ে দিয়েছিলেন।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen