অনুমতি ছাড়া Nabanna Abhijan, একাধিক স্থানে ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা

অভিযান রুখতে আগে থেকেই কড়া প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিশ। ধর্মতলা, নবান্ন চত্বর এবং সাঁতরাগাচিতে (Santragachi) একাধিক ব্যারিকেড বসানো হয়।

August 9, 2025 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি, ১৩:৩৪: আরজি কর কাণ্ডের এক বছর পূর্ণ হওয়ার দিনে শনিবার নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল সাঁতরাগাচি চত্বর। ‘সম্পূর্ণ ন্যায়বিচারের’ দাবিতে ডাকা এই অভিযানে সকাল থেকেই পথে নামেন আন্দোলনকারীরা।

অভিযান রুখতে আগে থেকেই কড়া প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিশ। ধর্মতলা, নবান্ন চত্বর এবং সাঁতরাগাচিতে (Santragachi) একাধিক ব্যারিকেড বসানো হয়। তবে সেই ব্যারিকেড সরাতে মরিয়া আন্দোলনকারীরা ইট ছুড়ে আঘাত করে ভাঙার চেষ্টা চালান।

পুলিশের তরফে পরিস্থিতি সামাল দিতে ব্যারিকেডের ওপারে মোতায়েন ছিল জলকামান ও কাঁদানে গ্যাসের গাড়ি। মুহূর্তে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। পুলিশ আন্দোলনকারীদের ঠেকাতে লাঠিচার্জ ও জলকামান ব্যবহার করতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সাঁতরাগাচি-সহ যেসব স্থানে ব্যারিকেড বসানো হয়েছে, সেগুলি নির্মাণে বিপুল পরিমাণ সিমেন্ট, ভারী লোহার বিম ও মোটা রড ব্যবহার করা হয়েছে, যাতে সেগুলি ভাঙা, বাঁকানো বা সরানো কার্যত অসম্ভব হয়।

সাঁতরাগাচির ঘটনার জেরে নবান্ন অভিযানের (Nabanna Abhijan) শুরুতেই রাজ্যের রাজনৈতিক তাপমাত্রা চড়ে গেল। নিরাপত্তা ও জনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পার্ক স্ট্রিটে উত্তেজনা ছড়াল বিজেপির বিক্ষোভে। শুভেন্দু অধিকারী, অগ্নিমিত্রা পল-সহ একাধিক বিজেপি নেতা ও বিধায়ক মিছিল নিয়ে পৌঁছন পার্ক স্ট্রিটের কাছে। প্রথমে শঙ্কর ঘোষ-সহ মোট ১৫ জন বিজেপি বিধায়ককে নিয়ে মিছিল করছিলেন শুভেন্দু। পথে পুলিশ বাধা দিলে তিনি রুট পরিবর্তন করে পার্ক স্ট্রিট মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন। কিছুক্ষণ পরেই বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি শুরু হয়, ফলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen