একটুতেই হাঁফ ধরছে, সবেতেই আলস্য! ভিটামিন ডি’র অভাবে ভুগছেন না তো?

সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইমিউনিটির সমস্যা, নিউরো সমস্যা, এমনকী ঘন ঘন হাঁচি-কাশি, সংক্রমণের নেপথ্যেও থাকতে পারে ভিটামিন ডি’র অভাব।

December 14, 2023 | 2 min read
Published by: Drishti Bhongi

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: একটুতেই হাঁফ ধরছে, ক্লান্তি আসছে, সবেতেই আলস্য, হাত-পায়ে প্রচন্ড ব্যাথা। জুত পাচ্ছেন না শরীরে। এর কারণ ভিটামিন ডি’র অভাব হতে পারে। ভিটামিন ডি’র অভাবে ভুগছেন ৯০ শতাংশেরও বেশি বাঙালি! গা-হাত-পায়ে ব্যথা, অসম্ভব ক্লান্তিবোধ, ম্যাজম্যাজে ভাব, এনার্জির সমস্যা, দেরিতে ঘুম থেকে ওঠা— এগুলি সাধারণ। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ইমিউনিটির সমস্যা, নিউরো সমস্যা, এমনকী ঘন ঘন হাঁচি-কাশি, সংক্রমণের নেপথ্যেও থাকতে পারে ভিটামিন ডি’র অভাব। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা।

শরীরে ভিটামিন ডি’র আদর্শ পরিমাণ প্রতি মিলিলিটারে ৩০ ন্যানোগ্রাম। বাঙালিদের অর্ধেকের ক্ষেত্রেই এই পরিমাণ ২০ ন্যানোগ্রাম/ মিলিলিটারেরও কম! খোলা আকাশ আর সূর্যালোক পাওয়া সত্ত্বেও গ্রামের বহু মানুষ ভুগছেন ভিটামিন ডি ডেফিসিয়েন্সিতে।

অনেক চিকিৎসক বলছেন, সার্জারির অসংখ্য কেসেও দেখা যাচ্ছে ভিটামিন ডি’র অভাব। এর অন্যতম কারণ দূষণ। বায়ুদূষণের কারণে সূর্যালোকও এখন আগের মতো শুদ্ধভাবে পাই না আমরা। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলছেন, চাহিদার ১০-২০ শতাংশ ভিটামিন ডি’র অভাব পূরণ করতে পারে সূর্যালোক। বাকি অভাব দূর করতে পারে ঠিকঠাক ডায়েট। শরীরেও তৈরি হয় ভিটামিন ডি। চিকিৎসকদের মতে, ভিটামিন ডি’র অন্য‌তম উৎস হল মাছ। বিশেষত ফ্যাটি ফিশ। ডিম, দুধেও মেলে এই হর্মোন (ভিটামিন ডি বস্তুত এক ধরনের হর্মোন)। আর যদি এই ভিটামিনের মাত্রা খুবই কম থাকে, তখন ওষুধ বা সাপ্লিমেন্ট ছাড়া গতি নেই।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen