রকমারি ফুচকা সঙ্গে পরিচ্ছন্নতার একমাত্র ঠিকানা বিবেকানন্দ পার্ক

December 5, 2019 | < 1 min read

Authored By:

Drishti Bhongi Drishti Bhongi
Published by: Drishti Bhongi

পানিপুরি, গোলগাপ্পা, গুপচুপ, একেক শহরে একেক নাম। স্বাদও হরেকরকম। বাংলায় যার নাম ফুচকা। বাঙালির কাছে ফুচকা একটা আবেগ, একটা ফেনোমেনা। মফঃস্বলের গলির মোড়ে মোড়ে ফুচকাওলাদের ঘিরে লেগে থাকে আলাদা আলাদা গল্প।

সাদার্ন অ্যাভেনিউ-এর বিবেকানন্দ পার্কের দিলীপ দার দোকান। মহারাজা চাট সেন্টার। চার দশকের বেশি সময় ধরে দক্ষিণ কলকাতার বিকেলগুলোর রঙ পালটে দিচ্ছেন মানুষটা। কত ‘গলাগলির দিন, দলাদলির দিন’-এর সাক্ষী থেকেছেন মানুষটা। দিলীপ সাউ। জন্মসূত্রে বিহারের মানুষ। চার দশক আগে এ শহরে আসা বাবার হাত ধরে। তারপর নিজেকে মিশিয়ে দিলেন কলকাতার স্রোতে।

দিলীপ দার দোকানে গেলেই হাত ধুতে হবে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে। ঠেলার একপাশে রাখা অ্যাকোয়া গার্ড। সেখান থেকে ফিল্টার হওয়ার পর বোতলে বোতলে ভরে রাখা জল। সেই জল দিয়ে তেঁতুল মিশিয়ে তৈরি হয় ফুচকার টক জল। দুপুর গড়াতে না গড়াতেই দিলীপ দা চলে আসেন বিবেকানন্দ পার্কের পাশের গলিতে।

শহরে প্রথম আমিষ ফুচকা চালু করেছিলেন এই মানুষটাই। চিকেন, মাটন, প্রন ফুচকা অর্ডার দিতে চাইলে দিন দুয়েক আগে থেকে বলে রাখতে হয় শুধু। ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য আলুর বদলে কাচকলার পুর দিয়েও ফুচকা মেখে দেন। তাছাড়া দইফুচকা, ডাব ফুচকা, চকোলেট ফুচকা, ভুট্টার ফুচকা, টক-মিষ্টি ফুচকা সবই পাবেন তাঁর দোকানে। কলকাতা শহরে তো বটেই, এমনকী ফুচকা নিয়ে হিল্লি দিল্লি করে বেড়ান দিলীপ সাউ।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ফলো করুন :

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen