উত্তরবঙ্গ বিভাগে ফিরে যান

সাদা পোশাকে নিজেকে ঢেকেছে সান্দাকফু, ফালুট ও দার্জিলিং

January 8, 2020 | < 1 min read

ছবি সৌজন্যেঃ cornerwithafullview

দার্জিলিং জেলার বিভিন্ন এলাকায় তুষারপাত হচ্ছে কয়েকদিন ধরেই। গত শুক্র ও শনিবার শ্বেতশুভ্র তুষারে ঢেকে যায় সান্দাকফু, ফালুট, টংলু, সুখিয়া, মিরিকের সীমানা এলাকা। এমনকী জোরবাংলো ও টাইগার হিলও। সান্দাকফু তো এখনও পুরু তুষারের চাদরে ঢাকা। অনেক চেষ্টায় সোমবার টংলু পর্যন্ত ল্যান্ডরোভার পৌঁছেছে। এরপর থেকে রাস্তার ওপর চার ইঞ্চি পুরু তুষার জমে থাকায় আর এগোবার ঝুঁকি নেননি গাড়ি চালকরা। 

গাড়ি চালকদের আশা, আগামী কয়েকদিনে আবহাওয়ার উন্নতি হতে পারে। তবে তুষারের চাদর থাকলেও সোমবার দার্জিলিংয়ের আবহাওয়া কিন্তু রোদ ঝকঝকেই ছিল। পরিষ্কার দেখা গেছে কাঞ্চনজঙ্ঘা। যা পর্যটকদের কাছে বাড়তি পাওনা। আবহাওয়া ঝকঝকে থাকলেও দার্জিলিং ম্যালের ফোয়ারার জল এদিন জমে যায়। জলের ওপরের অংশ স্বচ্ছ কাচের মতো হয়ে পড়ে। এছাড়াও বেশ কিছু এলাকায় জল জমে বরফ হয়েছে। তবে নতুন করে দার্জিলিঙে রাত পর্যন্ত তুষারপাতের খবর নেই।

তবে গত কয়েকদিনে তুষারপাতের খবরে পর্যটকদের মধ্যে দার্জিলিংকে ঘিরে বাড়তি আগ্রহ লক্ষ করা গেছে। অনেকেই দার্জিলিঙে আসার বিষয়ে খোঁজ খবর নিতে শুরু করেছেন। অনেকে ট্রেনে টিকিট না পেয়ে তুষার দর্শনের আশায় সাধারণ কামরাতেই এনজেপি চলে এসেছেন। সেখান থেকে সোজা পাহাড়ে। তবে তুষারপাত হলে যে পর্যটকদের ভিড় বাড়তে পারে, পর্যটন ব্যবসায়ীদের সংগঠন সূত্রে সেই ইঙ্গিত আগেই দেওয়া হয়েছিল। 

ইস্টার্ন হিমালয়ান ট্রাভেল ত্যান্ড ট্যুর অপারেটর্স আসোসিয়েশনের সভাপতি বলেন, ‘তুষারপাতের আকর্ষণে সব সময়ই বাড়তি কিছু পর্যটক পাহাড়ে আসেন। গত কয়েক বছরের অভিজ্ঞতায় এটা আমরা দেখেছি। এবারও তার ব্যতিক্রম হয়নি।”

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Snowfall in Sandakphu, #Sandakphu, #Falut, #Darjeeling

আরো দেখুন