দেশ বিভাগে ফিরে যান

ঋণ নয়, নগদ চান হকাররা

May 16, 2020 | 2 min read

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজের অঙ্গ হিসেবে হকারদের সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দাবি, এর ফলে দেশের ৫০ লক্ষ হকার উপকৃত হবেন। কিন্তু সত্যিই এতে কতটুকু উপকার হবে হকারদের?

কিন্তু বিভিন্ন হকার সংগঠনের নেতারা এখনই হকারদের হাতে নগদ অনুদান দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন। এই মর্মে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছে সর্বভারতীয় হকার সংগঠন ন্যাশনাল হকার ফেডেরেশন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শক্তিমান ঘোষ বলেন, ‘এই প্রথম হকাররা সংসার চালানোর জন্য ব্যবসার পুঁজি ভাঙতে বাধ্য হয়েছে। আর কয়েক দিন এ ভাবে চললে বহু হকার আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হবেন।’ তাঁর প্রস্তাব, যতদিন না তারা আবার ব্যবসা শুরু করতে পারছেন, ততদিন তাঁদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য হকারদের অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুক সরকার। তৃণমূল সাংসদ দোলা সেন বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও কথাই এখন আর আমার বিশ্বাস হয় না।’ আপৎকালীন সাহায্যের কথা বলেন তৃণমূল নেতা তাপস রায়ও। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘হকাররা এখন কী ভাবে খেয়ে পরে বাঁচবে, সেটাই সবচেয়ে জরুরি বিষয়।’

লকডাউনের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত ছোট ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াতে চলতি বছরের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ফি মকুবের আর্জি জানালো ফোরাম ফর ট্রেডার্স অর্গানাইজেশন অফ পশ্চিমবঙ্গ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়ে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ কোলে এই আর্জি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সারা রাজ্যে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ ছোট ব্যবসায়ী রয়েছেন। এর একটা বড় অংশ লকডাউনের জেরে ব্যবসা বন্ধ হওয়ায় অর্থনৈতিক সঙ্কটের শিকার। আপাতত এই অসংগঠিত ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স ফি মুকুব এবং এদের পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে অর্ন্তভুক্ত করা হোক।

ঋণ নয়, নগদ চান হকাররা

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ঘোষিত ২০ লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজের অঙ্গ হিসেবে হকারদের সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত সহজ শর্তে ঋণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তার জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৫ হাজার কোটি টাকা। কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর দাবি, এর ফলে দেশের ৫০ লক্ষ হকার উপকৃত হবেন। কিন্তু সত্যিই এতে কতটুকু উপকার হবে হকারদের?

কিন্তু বিভিন্ন হকার সংগঠনের নেতারা এখনই হকারদের হাতে নগদ অনুদান দেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন। এই মর্মে প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছে সর্বভারতীয় হকার সংগঠন ন্যাশনাল হকার ফেডেরেশন। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক শক্তিমান ঘোষ বলেন, ‘এই প্রথম হকাররা সংসার চালানোর জন্য ব্যবসার পুঁজি ভাঙতে বাধ্য হয়েছে। আর কয়েক দিন এ ভাবে চললে বহু হকার আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হবেন।’ তাঁর প্রস্তাব, যতদিন না তারা আবার ব্যবসা শুরু করতে পারছেন, ততদিন তাঁদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য হকারদের অ্যাকাউন্টে নগদ টাকা দেওয়ার ব্যবস্থা করুক সরকার। তৃণমূল সাংসদ দোলা সেন বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের কোনও কথাই এখন আর আমার বিশ্বাস হয় না।’ আপৎকালীন সাহায্যের কথা বলেন তৃণমূল নেতা তাপস রায়ও। সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, ‘হকাররা এখন কী ভাবে খেয়ে পরে বাঁচবে, সেটাই সবচেয়ে জরুরি বিষয়।’

লকডাউনের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত ছোট ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়াতে চলতি বছরের জন্য ট্রেড লাইসেন্স ফি মকুবের আর্জি জানালো ফোরাম ফর ট্রেডার্স অর্গানাইজেশন অফ পশ্চিমবঙ্গ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দিয়ে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ কোলে এই আর্জি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, সারা রাজ্যে প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ ছোট ব্যবসায়ী রয়েছেন। এর একটা বড় অংশ লকডাউনের জেরে ব্যবসা বন্ধ হওয়ায় অর্থনৈতিক সঙ্কটের শিকার। আপাতত এই অসংগঠিত ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্স ফি মুকুব এবং এদের পরিবারকে স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পে অর্ন্তভুক্ত করা হোক।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#India, #hawkers

আরো দেখুন