বেসরকারি হাসপাতালগুলির ই-কনসালটেশন ফি নিয়ে অসন্তোষ রোগীদের
আনলক-১ শুরুর সাথে সাথেই সাধারণ আউটডোরের পাশাপাশি টেলিমেডিসিন বা ই-কনসালটেশনের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে বেসরকারি হাসপাতালগুলি। ফোন বা ভিডিও কলের মধ্যমে মিলছে চিকিৎসা পরিষেবা। খরচ পাঁচশো থেকে হাজার টাকার কাছাকাছি। স্পর্শ এড়ানো এই ব্যবস্থাতেও চিকিৎসার মান ও ফি নির্ধারণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
দক্ষিণ ভারতের বেসরকারি হাসপাতালে এই টেলিমেডিসিনের ব্যবস্থা প্রচলিত ছিল। কিন্তু এখন করোনার সংক্রমণের ভয়ে, লকডাউন চলাকালীনই কলকাতার বেসরকারি হাসপাতালগুলি চালু করেছিল ই-কনসালটেশন বা টেলিমেডিসিন। হাসপাতালের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য। সেই অনুযায়ী অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে হবে।
এই মোটা অঙ্কের কন্সালটেশন ফি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন রোগীরা। তাঁদের বক্তব্য, শুধুমাত্র মোবাইল বা কম্পিউটার স্ক্রিনের ওপারে বসে রোগের লক্ষণ বলতে হচ্ছে। সেখানেও চিকিৎসার এত ফি? তাছাড়া, এই কনসালটেশন ফি উপর কোনও সরকারি নিয়ন্ত্রণ নেই। তবে এই ফি অন্যায্য নয় বলেই দাবি হাসপাতালগুলির।