← বিবিধ বিভাগে ফিরে যান
নিজের কণ্ঠস্বর সম্বন্ধে জানুন এই তথ্যগুলি
সবাই কম বেশি নিজের গলার স্বর নিয়ে সচেতন। কারো গলা সুরেলা কারো আবার ততটা না। কিন্তু নিজের কন্ঠস্বর সম্পর্কে এই অবাক করা তথ্যগুলি জানেন কি?
- মায়ের গর্ভে থাকার সময়ই শিশুরা তার বাবা-মায়ের কথা বলার ধরন শিখে যায়। একেক ভাষার একেক রকম টান নবজাতকের কান্নাতেও ফুটে ওঠে। গবেষকরা দাবী করেছেন যে, কান্নার ধরণ দেখেই বলে দেয়া যাবে শিশুটি কোন অঞ্চলের।
- বুকের খাঁচা থেকেই স্বর-ধ্বনি বেরিয়ে আসে। তারপর গলা, ঠোঁট, চোয়াল, জিহ্বা সহ আরো কিছু প্রয়োজনীয় প্রত্যঙ্গের সহায়তায় মানুষ কথা বলে।
- কণ্ঠনালী যত লম্বা হয় স্বর তত গম্ভীর হয়। তাই পুরুষের স্বর হয় গম্ভীর। মেয়েদের মেনোপজের সময় তাদের স্বরে বদল আসে। তখন তাদের স্বরের তীক্ষ্ণতা কমে আসে।
- কোন মানুষ কাউকে খুব পছন্দ করলে নিজের অজান্তেই তার কথা বলার ধরণ অনুকরণ করে ফেলে।
- যত বয়স হতে থাকে ততই ভোকাল কর্ড দূর্বল হতে থাকে। বাতাসের উপরে নিয়ন্ত্রণ কমতে শুরু করে। সেকারণেই বয়স্কদের দীর্ঘ বাক্য বলতে গিয়ে দম নিতে হয়। আর মাসলগুলো দুর্বল হয় বলে স্বরের তীক্ষ্ণতা বেড়ে যায়।
- মানুষের শরীর যত দ্রুত বুড়ো হয় স্বর তত দ্রুত বুড়িয়ে যায় না। তাই, মানুষের বয়সের তুলনায় তার স্বর সাধারণত কম বয়সী শোনায়।