খেলতে নেমেছি, খেলবো, জিতবো, হারার জন্য নামিনি: সাগরে বার্তা মমতার
একুশের নির্বাচনে প্রচারের ঝড় তুলেছেন মমতা। ভাঙা পায়ে কলকাতায় পদযাত্রা দিয়ে শুরু হয় তাঁর নির্বাচনী কর্মসূচি। এরপর ঝাড়গ্রাম, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়ায় তাঁর জনসভায় দেখা যায় জনপ্লাবন। আজ দুই জেলায় মমতার চারটি জনসভা। দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রচার সেরে মমতা যাবেন পশ্চিম মেদিনীপুরে।
প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনের প্রচারের শেষ দিন আজ। তার আগেই মানুষের দরবারে পৌঁছে যাচ্ছেন মমতা। বার্তা একটাই – ভাঙা পায়েই খেলা হবে। আজ মমতার জনসভা দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার পাথরপ্রতিমা এবং সাগরে, আর পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাঁতন এবং মেদিনীপুরে।
লাইভ আপডেট
১২.১৩: বহিরাগত গুন্ডারা আসলে প্রতিবাদ করুন। সংখ্যালঘু ভাইদের বলব বিজেপির মতো একটা পার্টি এসেছে ওদের কমিউনাল কথা শুনে ভোট ভাগ করতে দেবেন না।
১২.১১: এটা রাজনৈতিক যুদ্ধ। যুদ্ধে কোনও বন্ধু নেই। কেউ কিছু দিলে খাবেন না। ভোট বাক্স বা কাউন্টিংয়ের সময় না।
১২.০৯: হিংসায় জ্বলছে, আর আমাকে গালি দিয়ে বেড়াচ্ছে। আমার ফোস্কা পড়বে না। আমার সারা শরীরে আঘাত, আমার পা টাকে আহত করে দিয়ে ভেবেছিল আমি নির্বাচনপ্রচার করতে পারব না। খেলতে নেমেছি, খেলব, জিতব, হারার জন্য নামিনি।
১২.০৭: আমি চাই সাগরে ভাল দোকান, হোটেল তৈরি হোক। উন্নততর তৃণমূল সরকার হবে। ৮ বছরে যা করেছি তার দ্বিগুণ করব। বছরে ৪ মাস করে দুয়ারে সরকার, যা দরকার করে দেওয়া হবে। যারা আম্পানের টাকা পাননি, দুয়ারে সরকারে আবেদন করে পেয়ে যাবেন।
১২.০৫: ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাস নাইনে সাইকেল পাচ্ছে, ক্লাস ১২ এ ট্যাব কেনার জন্য ১০,০০০ টাকা পাচ্ছে। এবার ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড করে দেব যাতে উচ্চ শিক্ষায় অসুবিধে হবে না।
১২.০৩: আমরা মেয়েদের হাত খরচ দেব, সমস্ত বিধবাদের ১০০০ টাকা ভাতা দেব। মৎস্যজীবীদের আইডি কার্ড করে দিয়েছি। হারিয়ে গেলে চিহ্নিত করে ফিরিয়ে আনছি।
১২.০১: আম্পানে নষ্ট হয়ে যাওয়া ধান থেকে অন্যরকম ধান তৈরী করছি। কৃষকদের খাজনা তুলে দিয়েছি। যার এক একর জমি আছে সে ৬০০০ টাকা পায়। যার এক কাঠা জমি আছে সে ৩০০০ টাকা পায়। আমরা সরকারে আসলে ওটা ১০,০০০ হয়ে যাবে।
১১.৫৯: বাচ্চাদের আমরা জুতো, স্কুল ড্রেস ,বই-খাতা, মিডডে মিল দিই। আমরা মেয়েদের কন্যাশ্রী, রূপশ্রী দিই। সৎকার না করতে পারলে ২০০০ টাকা দিই। জন্মালে গাছের চারা দিই, জন্ম থেকে মৃত্যু পুরোটাই করে দিয়েছি
১১.৫৭: আমরা তীর্থ কর নিই না। বরং ৫ লক্ষ টাকার বীমা করে দিই। আপনারা বিনা পয়সায় রেশন পাচ্ছেন, এবার সেই রেশন দুয়ারে দুয়ারে পাবেন। স্বাস্থ্য সাথীর কার্ডটা প্রাইভেট হাসপাতালে খরচা করতে পারবেন।
১১.৫৬: বলেছিল আমি চৌকিদার, আম্পায়ানের সময় পালিয়ে গেল, নবান্ন কাঁপছে, আমি তখনও জেগে বসে পাহারা দিচ্ছি। কোথায় চিলি তোমরা?
১১.৫৩: এরা বলছে আম্পানের টাকা গেল কোথায়? ওরা টাকা দিয়েছে? ১৯ লক্ষ মানুষকে আমরা সরিয়ে এনেছি। আম্পানের সময় নরেন্দ্র মোদী এসে বলল ১০০০ কোটি টাকা দেবে, তারপর মাছের তেলে মাছ ভেজে চলে গেল। ২০ লক্ষ বাড়ি নষ্ট হয়েছে, এটা কাজ করতে ভুল হয়েছে বলে সিপিএম চেঁচাচ্ছে, অমিত শাহ বলছে সব রুপিয়া খা লিয়া। পিএম কেয়ারের টাকা গেল কোথায় ? আম্পানের টাকা গেল কোথায়? নরেন্দ্র মোদী জবাব দাও
১১.৫২: দিল্লি থেকে এসে এক হোঁদল কুতকুত বলছে সাগর মে কুচ নেহি হুয়া। সাগরের জন্য এক টাকাও দেয়নি। এখন এসে সব নতুন দেখছ? আমাদের এখানে একটাই কাজ বাকি আছে। মুড়ি গঙ্গা সেতুর কাজ। ১০,০০০ কোটি টাকার প্রকল্প।আমি বলেছিলাম সাগরে একটা বন্দর তৈরি করো, তার সঙ্গে এই ব্রিজটা করে দিও, কিচ্ছু করেনি।
১১.৫০: গঙ্গাসাগৰে ৩০-৪০ লক্ষ লোক জল পেরিয়ে আসেন। আগে সাগর মেলায় যারা আসত তীর্থ কর আদায় করা হতো। এখানে আমি প্রথমবার লঞ্চে করে আসি। তখন আলো, রাস্তা, থাকবার জায়গা কিছু নেই। সেবার আমি মারিচঝাপি যেখানে সিপিএম গণহত্যা করেছিল সেখানেই যাই। সুন্দরবনকে নতুন জেলার কাজ অনেক দিন শুরু হয়েছে।
১১.৪৯: আমার প্রিয় সাগরের মা বোনেরা কষ্ট করে হেঁটে এসেছেন। মা বোনেদের পা গুলোকে আমি আমার সন্মান জানাই। সেলাম জানাই।