দিল্লি থেকে নেতারা এসে টাকা নিয়ে বসে আছে, বাঁশুলি চক থেকে বিজেপিকে আক্রমণ মমতার
দ্বিতীয় দফার ভোট প্রচার শেষ লগ্নে। পয়লা এপ্রিল ভোট ৩০টি কেন্দ্রে। তার মধ্যে অন্যতম নন্দীগ্রাম। সংগ্রামের এই মাটিতে এবার প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রচারের শেষদিনে নন্দীগ্রামে একাধিক কর্মসূচি মমতার। ভাঙাবেড়ায় শহিদ বেদি থেকে সোনাচূড়া বাজার পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন তৃণমূলনেত্রী। এছাড়াও, সোনাচূড়া, বাঁশুলি চক লক গেট এবং তেঙ্গুয়া মোড়ে জনসভা করবেন তিনি।
লাইভ আপডেট
২ঃ৫৬ঃ একজন বৃদ্ধা মারা গেছে ওদের প্রার্থী পোস্ট মর্টেম না করেই ডেথ সার্টিফিকেট দিচ্ছেন। কি করে দেয়?
২ঃ৫৫ঃ ঠান্ডা মাথায় ভোট করুন। মাস্ক পরে যাবেন ভোট দিতে। পুলিশরা বিজেপিকে ভোট দিতে বললে রেকর্ড করে আমাকে পাঠাবেন আমি নির্বাচন কমিশনকে পাঠাব। একটি মেয়েকে মেরে আমাদের নামে দোষ দেবে। সাবধান থাকুন।
২ঃ৫৩ঃ ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল ভোট পাবে তৃণমূল। ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল ভোট পাবে জোড়া ফুল। সরকার গড়তে দিন ভোট জোড়া ফুলে সব ভোট। গুন্ডা তাড়াতে দিন ভোট জোড়া ফুলে সব ভোট।
২ঃ৫১ঃ গোটা দেশে মোদীর সরকারের আমলে দেশে ৪৫ বছরে বেকারত্ব সর্বাধিক। আমরা এই মহামারিতেও ৪০% বেকারত্ব কমিয়েছি। ১লা এপ্রিল ওদের ভোট না দিয়ে বোকা বানান।
২ঃ৫০ঃ বারো ক্লাসের ছেলে মেয়েদের ট্যাব দিচ্ছি। তাজবন্দর হচ্ছে সেখানে ২৫ হাজার ছেলে মেয়ে কাজ পাবে। ১০০ দিনের কাজে আমরা প্রথম। ক্ষুদ্র কুটির শিল্পে আমরা প্রথম।
২ঃ৪৯ঃ মা-বোনেদের প্রতি মাসে ৫০০ টাকা করে দেব। ছাত্র-ছাত্রীদের ১০ লক্ষ টাকা করে কম সুদে ঋণ দেব। ১০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠীদের ২৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেব। হলদি নদীতে ব্রিজ তৈরি করে দেব। নন্দীগ্রাম থেকে হলদিয়া যাওয়ার জন্যে।
২ঃ৪৮ঃ টাকা দিতে এলে খরচা করে ভোট বাক্সেও ওদের খরচা করে দিন।
২ঃ৪৭ঃ আপনাদের বাড়িতে বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেব। আমার বিনে পয়সায় দেওয়া চাল আপনাদের ৯০০ টাকার গ্যাসে ফোটাতে হবে। বলবেন দুশো টাকা না দিয়ে বিনে পয়সায় গ্যাস দে।
২ঃ৪৬ঃ একমাত্র আমিই এনপিআর , এনআরসি করতে দিই নি রাজ্যে। এখন সিপিএমের যে হার্মাদরা সেদিন আপনাদের মেরেছিল তারাই বিজেপির হয়ে ভোট চাইতে আসছে।
২ঃ৪৫ঃ গুজরাট, দিল্লি, মুম্বাইয়ে দাঙ্গা করেছে। আমি দাঙ্গা বরদাস্ত করব না।
২ঃ৪৪ঃ ডাক্তার বলেছিলেন আপনি পারবেন না। আমি বলেছিলাম আমার এক পা আর আমার মা বোনেদের পা দিয়ে হাঁটব। হিন্দু মুসলমান করছে। একবারও ভাবল না ইমদাদুল, সেলিম, দুর্গার বর একসাথে কাঁধে কাঁধ রেখে লড়তে গিয়ে মারা গেছে।
২ঃ৪৩ঃ দু’দিন বাদেই ওরা পগারপার হবে। ওদের বোল্ড আউট করে কান ধরে মাঠ থেকে বের করে দেব।
২ঃ৪২ঃ আমি গনভোটেও রাজি। নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা করুক। ওরা ভয় পাচ্ছে। নাহলে নিরপেক্ষ নির্বাচনে ভয় পাচ্ছে কেন?
২ঃ৪০ঃ দিল্লি থেকে এক হাজার নেতা এসে টাকা নিয়ে বসে আছে। কেন্দ্রীয় পুলিশকে অনুরোধ করব নির্বাচনের নিরপেক্ষতা বজায় রাখুন।
২ঃ৩৮ঃ কাল একজন বলল ওর ৭০টা ট্রলার আছে। অন্য জন বলল ওটা ৭০০ হবে। পেট্রল পাম্প থেকে আইটিআই কলেজ, হলদিয়া, কলকাতায় একাধিক বাড়ি কি নেই ওদের? সব গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রকের দায়িত্ব দিয়েছিলাম। তারপরেও বলল আমি অপমানিত। ও ওর চেয়ার বিজেপিকে বিক্রি করে দিয়েছে।
২ঃ৩৬ঃ সন্ধ্যে ৬ টার পরে কোন বহিরাগতকে থাকতে দেবেন না। ওরা সব জায়গায় ভয় দেখায়। ভয় দেখাতে এলে হাতা খুন্তি নিয়ে তেড়ে যাবেন মা-বোনেরা।
২ঃ৩৫ঃ কাল দেখলাম গুন্ডা নিয়ে ৩০-৩৫ টা গাড়ি নিয়ে ঢুকছে ওরা। নির্বাচন কমিশনের কোন নিয়ম নেই। আমি প্রার্থী আমি ৫ টার বেশি গাড়ি রাখতে পারব না। ওরা কি করে পারবে?
২ঃ৩৪ঃ রবি মান্না বলে ছেলেটাকে মেরেছে। বাঁচবে কি না জানি না। আমার পায়ের এই অবস্থাও বহিরাগতরাই করেছে। নন্দীগ্রামের মানুষেরা এরকম করতে পারে না।
২ঃ৩৩ঃ আমাকে বলছে আমি বহিরাগত। আমি বাংলার মুখ্যমন্ত্রী আর তোমরা কে?
২ঃ৩২ঃ ভবানীপুর কষ্ট পেয়েছে। কিন্তু আমি নন্দীগ্রামের লড়াইকে সম্মান করে এখানে দাঁড়িয়েছি। সংগ্রামের অপর নাম নন্দীগ্রাম। ভুলতে পারি নিজের নাম ভুলবো না কো নন্দীগ্রাম।
২ঃ৩১ঃ এখন নন্দীগ্রামে কোন বিধায়ক নেই। সে ভোটের আগেই ছেড়ে দিয়ে অন্য দলে যোগ দিয়েছে। এত ভালোবাসলে ভোট অবধি অপেক্ষা করলে না কেন? আমি বলতে পারি আমি এখনো ভবানীপুরের বিধায়ক।
২ঃ২৯ঃ নন্দীগ্রামে ক্ষতিপূরন দিতে এসে সবাইকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আমি নন্দীগ্রামে দাঁড়াব? সবাই নৃত্য করছিল। আমি তখন সিদ্ধান্ত নিলাম।
২ঃ২৮ঃ আমি নন্দীগ্রামে কেন দাঁড়ালাম জানেন? আমি যেখানেই দাঁড়াতাম জিততাম। সবাই আমাকে ভালোবাসে। আমি প্রথমবার লাল দুর্গ যাদবপুরে সোমনাথ চ্যাটার্জির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জিতেছিলাম। আমি মোট সাত বার সাংসদ হয়েছি। দু”বার মুখ্যমন্ত্রী। এইবার জিতলে মোট ১০ বার হবে।
২ঃ২৭ঃ কাল আনাদের মিছিল যখন যাচ্ছে তখন নিজে থেকেই বাড়ির মেয়েরা জল এনে দিচ্ছে। নন্দীগ্রাম আতিথেয়তা জানে।
২ঃ২৬ঃ আইসিডিএস, আশার মেয়েরা খুব ভালো কাজ করেছেন। করোনার সময়েও ও বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ রেখেছে সকলের।
২ঃ২৫ঃ ছোট বেলায় রবীন্দ্র জয়ন্তি, গান্ধী জয়ন্তি, আম্বেদকারের জন্মদিন পালন করতাম। এভেবেই কবে দেশপ্রেমিক হয়ে গেছি বুঝতে পারি নি।
২ঃ২৪ঃ লক্ষ লক্ষ মানুষ রাস্তায় দাঁড়িয়ে আমাকে শুভকামনা, আশীর্বাদ জানিয়েছেন। আমি ছোট বেলা থেকে শিখেছি সবাইকে ভালবাসতে সম্মান করতে। কখনো ভাগাভাগি করতাম না।