বাংলার রক্ত যদি গায়ে থাকে, বাংলা দখল করতে দেব না, সোনারপুরে গর্জন মমতার
আজ তৃতীয় দফার নির্বাচনের আগে প্রচারের শেষ দিন। আর আজই হাওড়া, হুগলী এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় প্রচারের ঝড় তুলবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। খানাকুল, পুড়শুড়া, আমতা, বারুইপুর এবং সোনারপুরে জনসভা তৃণমূলনেত্রীর।
লাইভ আপডেট
৪:০৮: সকাল সকাল ভোট দিন জোড়া ফুলে ভোট দিন, আপনাদের সঙ্গে আবার এই সোনারপুর স্পোর্টিংয়ের মাঠেই দেখা হবে।
৪:০৫: আমি মোদীকে চ্যালেঞ্জ করেছিলাম, আমার সঙ্গে উন্নয়ন নিয়ে বসুন। আপনারা কি চান গুজরাটের গুন্ডারা এসে বাংলা শাসন করবে? দিল্লিতে দুটো সিন্ডিকেট ইঞ্জিন আছে, মোদী আর অমিত শাহ কি করছে? আগে বলতো মিত্র, সবাই নোট বন্দির ভয় পেয়ে যেত, এখন দিদি দিদি বলছে। কখনো নেতাজি সাজছে, কখনো রবীন্দ্রনাথ সাজছে।
৪:০৩: যখন নির্বাচন আসে, যুদ্ধ বাধায়, নিজেই নিজের সেনাকে মারে আর আমাদের দেশপ্রেম শেখাতে আছে। ওরা দাঙ্গা করেছে, অসমে ১৪ লক্ষ লোককে এনআরসি করে বাদ দিয়েছে। মোদী কোনও সংবাদ মধ্যমের সামনে আসে না, শুধু লোকজন শিখিয়ে দেওয়া প্রশ্ন করে।
৪:০২: বিনা পয়সায় চাল, গ্যাসের দাম ৯০০ টাকা, তাহলে কি বিজেপিকে ফোটাবো? দিল্লি থেকে সব মিডিয়াকে ধরে নিয়ে এসেছে শিখিয়ে পড়ে, দুই দফা ভোট হয়েছে আর বলছে জিতে গেছে, ওদের ঘটে কি আছে? বাংলা রক্ত যদি গায়ে থাকে, বাংলা কে দখল করতে দেবো না, বাংলাকে গুজরাট বানাতে দেব না।
৪:০১: আম্পানের সময় রাত জেগে লক্ষ লক্ষ মানুষকে বাঁচিয়েছি। হাজার কোটি টাকা দেবে বলে এক পয়সাও দেয়নি, মাছের তেলে মাছ ভেজেছে। আমি ২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছি বাড়ি তৈরীর জন্য, আট হাজার কোটি টাকা দিয়েছি কৃষকদের।
৩:৫৯: হেরে যাবে তাই বিজেপি ভয়াতঙ্ক রোগে ভুগছে। ওরা কত কোটি টাকা খরচা করে মিটিং করছে আর বলছে মমতা দিদিকো দেখ লেঙ্গে। হাজার হাজার লোক নিয়ে এসেছে কিন্তু মমতা একাই লড়বে, ওরা জানেনা, আমি ভাঙি তবু মচকাই না ,ওরা জানেনা আমি মানুষদের পাহারাদার। একদিকে কোটি কোটি টাকা, বিজেপির সব মন্ত্রী, যত দুর্যোধন-দুঃশাসন-রাবণ আছে তারা বাংলায় এসেছে বাংলা দখল করতে।
৩:৫৭: আমরা ছাত্র ছাত্রীদের ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড করে দিয়েছি, পড়াশোনার জন্য জমি বন্ধক রাখতে হবে না। সরকার জামিনদার থাকবে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মেয়েদের ৩০% ঋণের টাকা সরকার দিয়ে দেয়। মা-বোনেদের ৫০০ থেকে হাজার টাকা হাত খরচা দেবো। আমরা পাঁচ টাকায় ডিম সবজি আর ভাত দিচ্ছি।
৩:৫৫: আগে শুধু মেয়েদের সবুজসাথীর সাইকেল দিতাম, এখন সবার জন্য করে দিয়েছি। ট্যাব কেনার জন্য হাজার টাকা দিয়েছি। আপনারা কি চান এসব সুযোগ সুবিধা? চান এসব প্রকল্প চলুক?
৩:৫৩: কন্যাশ্রী আমি চালু করেছিলাম, মেয়েদের কম বয়সে বিয়ে বন্ধ করতে এবং অষ্টম শ্রেণীর পর যাতে পড়াশোনা করতে পারে তার জন্য। এখন কন্যাশ্রী কলেজ আর ইউনিভার্সিটি করে দিয়েছি। শিক্ষাশ্রী পঞ্চম শ্রেণি থেকে পাওয়া যায়। রূপশ্রী করেছি মেয়েদের বিয়ের জন্য। বাচ্চা জন্মালে সবুজশ্রীর গাছের চারা দেওয়া হয়।
৩:৫১: সোনারপুর ফ্লাইওভার করে দিয়ে আনন্দ পেয়েছি। রেল মন্ত্রী হিসেবে আমিই স্টেশনের উন্নয়ন করেছি। মানুষের উপকার হয়েছে।
৩:৪৯: একটা সময় এখানে রাস্তা ছিল, আমি রাস্তা তৈরি করে দিলাম, এখন আধঘণ্টায় বানতলা থেকে সোনারপুর আসা যায়। আমি মিউনিসিপ্যালিটি আর কর্পোরেশনগুলো অনলাইন করে দেবে। পাড়ায় পাড়ায় সরকার আর দুয়ারে সরকার এবার বছরে চার মাস করে করবো।
৩:৪৭: সকালে নন্দীগ্রাম, দুপুরে উত্তরবঙ্গ, বিকেলে দক্ষিণবঙ্গ, এইভাবে মিটিং করছি। ওদের কোটি কোটি টাকা, হাজারটা মন্ত্রী, ওরা বাংলার মেরুদণ্ড ভেঙে দেবে, কিন্তু বাংলার মেরুদন্ড ভাঙতে গেলে ওদের মেরুদন্ড কেঁচোর মতো হয়ে যাবে।
৩:৪৫: নির্বাচনকে কেন্দ্র করেই আমার চোটটা করে দিল, আমি মনে করলাম আমাকে বেরোতেই হবে, মা-বোনেদের পায়ের জোরে চলছি। একটা দিন ছুটি নেই, হসপিটাল থেকে বেরিয়ে, রাতে চিকিৎসা করেছি, মিটিং নষ্ট করিনি। আপনাদের জোরে বেরিয়েছি।
৩: ৪৩: এ আকাশ সোনা সোনা, এ মাটি সবুজ সবুজ। সোনারপুর এর সঙ্গে আমার সোনার সম্পর্ক। এমন কোনও বছর যায়নি যে আমি সোনারপুর স্পোর্টিং গ্রাউন্ডে আসিনি।