প্রাণ দেবো, কিন্তু বাংলার মান দেবো না, যাদবপুরে দৃঢ় বার্তা মমতার
চতুর্থ দফার নির্বাচনের প্রচার এখন শেষ লগ্নে। এরই মধ্যে জেলায় জেলায় পৌঁছে যাচ্ছেন মমতা। মানুষের দরবারে প্রচারের ঝড় তুলছেন তৃণমূলনেত্রী। আজ উত্তরবঙ্গে প্রচার শেষ করে কলকাতার উপকণ্ঠেও মানুষের দরবারে যাবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোচবিহার জেলার শীতলকুচিতে প্রথম জনসভা তৃণমূলনেত্রীর। এরপর বিকেলে যাদবপুর এবং টালিগঞ্জেও সভা করবেন তিনি।
লাইভ আপডেট
৬ঃ৩৭ঃ ‘বাংলা’ নাম করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কিছুতেই ‘বাংলা’ নাম করল না।
৬ঃ৩৬ঃ আমরা ক্ষমতায় এলে উদ্বাস্তুদের বাকি সব কাজ তাড়াতাড়ি করে দেব। কলকাতাকে সার্কেল করে সাজিয়ে দেব। যানবাহনের কোনও অসুবিধা হবে না। প্রচুর কর্মসংস্থান হবে। বাংলায় ৪০ শতাংশ দারিদ্র কমেছে। বেকারত্ব কমেছে বাংলায়, যেখানে ভারতে বেকারত্ব সর্বাধিক।
৬ঃ৩০ঃ প্রাণ দেবো, কিন্তু বাংলার মান দেবো না। আমি রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, কেউ আমার সাথে লড়াই করতে পারবে না।
৬ঃ২৯ঃ মা বোনেদের পা দিয়ে এই নির্বাচন আমি উতরে দেব। মা-বোনেদের দুই পায়ের ভরসাতেই আমি এক পা নিয়ে প্রচারে এসেছি। একটা করে ভোট দেবেন। একটা করে গোল মারবেন বিজেপিকে মাঠের বাইরে বের করে দেবেন।
৬ঃ২৮ঃ বাড়িতে বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেব, মা বোনেদের হাতে ৫০০- ১০০০ টাকা তুলে দেব। স্টুডেন্টদের ক্রেডিট কার্ডে ১০ লক্ষ টাকা ঋণ কম সুদে দেব। বাংলা একদিন সারা পৃথিবীকে পথ দেখাবে।
৬ঃ২৬ঃ টাকা দিয়ে জনসভায় লোক আনছে। এই সংস্কৃতি বাংলায় ছিল না। ত্রিপুরায় শিক্ষকদের চাকরি খেয়ে নিয়েছে। আগামী ১০ তারিখ আপনাদের বাংলা মাকে রক্ষা করার ভোট। বাংলাকে বাঁচাতে গেলে বিজেপির বিরুদ্ধে ভোট দিতে হবে।
৬ঃ২৫ঃ সাংবাদিকদের ভয় দেখায়। আপনারা আমার পাশে থাকলে এদের আমি ভয় পাই না। বাংলাকে ভাগ করতে আমরা দেব না। আপনারা ভয় পাবেন না। গুজরাট থেকে এসেছে দুই ভাই জগাই-মাধাই। সাথে সিপিএমকে পেয়েছে।
৬ঃ২৪ঃ আমরা বলি হরে কৃষ্ণ হরে হরে, তৃণমূল ঘরে ঘরে। ওরা বলে হরে কৃষ্ণ হরি হরি, এসো চুরি করি, দাঙ্গা করি।
৬ঃ২২ঃ সিপিএমের হার্মাদরাই এখন বিজেপিতে। আমাকে বলছে আমি নাকি দুর্গা পুজো, সরস্বতী পুজো করতে দিই না। আমি ক্লাবগুলোকে ৫০ হাজার টাকা দিয়েছি।
৬ঃ২১ঃ আগে সিপিএমও এটাই করত। গালাগালি করত। আমি কিন্তু বসে থাকতাম। তারাই এখন বিজেপিতে গেছে। এদের কোনও আদর্শ নেই। আমি বিধানসভায় সুজনকে দেখেছি। ও সুজন না, কুজন। এত মুখের ভাষা খারাপ।
৬ঃ২০ঃ ইভিএম মেশিন দুবার অন অফ করে নেবেন। ইভিএম মেশিন সিল না করা পর্যন্ত বেরোবেন না। পাহারা দেবেন। দুর্বল এজেন্ট দেবেন না। কন্যাশ্রীর মেয়েদের দেবেন, যুবসমাজকে দেবেন। যে রাজ্যের মানুষের ভোট পাহারা দেবে।
৬ঃ১৯ঃ করোনার সময় একবারও আসেনি। আমি সব জায়গায় ঘুরে ঘুরে মানুষের খবর নিয়েছি। এখন রোজ আসছে প্রচার করতে।
৬ঃ১৮ঃ ভোটের আগে একটু সাবধানে থাকুন। আসামে ১৪ লক্ষ বাঙালিকে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠিয়েছে।
৬ঃ১৭ঃ অবাঙালিরাও ওদের সহ্য করতে পারছে না। রাফাল কেলেঙ্কারির পর্দা ফাঁস হবে। দেশের মানুষেরা বিজেপিকে দেখে নেবে।
৬ঃ১৬ঃ সবাইকে সিবিআই পাঠাচ্ছে। আমরা সবাই চোর? কারও থেকে একটা চা-ও খাইনা। এমপি পেনশন নিই না। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবেও মাইনে নিই না।
৬ঃ১৫ঃ নির্বাচন শুরু হতেই আমার পায়ে চোট করে দিয়েছে। আমাকে এভাবে থামানো যাবে না। আমি যতদিন বাঁচব লড়াই করে যাব।
৬ঃ১৪ঃ সব পুলিশদের বদলে দিয়েছে। আমি যদি বাঘের বাচ্চা হই, বাংলাকে তোমাদের দখল করতে দেব না। বাংলাকে গুজরাট হতে দেব না।
৬ঃ ১৩ঃ আমার দেওয়া বিনে পয়সায় চাল, ৯০০ টাকার গ্যাসে ফোটাবেন? বিজেপিকেই ফুটিয়ে দিন। ব্যাঙ্কের সুদ কমিয়ে দিয়েছে।
৬ঃ১১ঃ বাংলায় ১২ টা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল, আমি ৪৫ টা করেছি। হাসপাতালগুলোকে সুপার স্পেশ্যালিটি করে দিয়েছি। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে সব কিছু আমি প্ল্যান করেছি। ট্রমা কেয়ার সেন্টার, যেসব বাচ্চারা মায়ের দুধ পায়না তাদের জন্যেও আমরা বিশেষ চিকিৎসার ব্যবস্থাও করেছি। কর্ড ব্লাড ব্যাঙ্ক করেছি। বিজেপির হিংসা।
৬ঃ০৯ঃ ইকো পার্ককে আমি প্ল্যান করে করেছি। মিলেনিয়াম পার্কের সংস্কার করেছি। আরও করব। আমি কলকাতাকে গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন করব। জলের ট্যাক্স উঠিয়ে দিয়েছি। গঙ্গাসাগরের ট্যাক্স উঠিয়ে দিয়ে।
৬ঃ০৮ঃ আমি শ্রমিকদের নিয়ে এসেছি রেল ভাড়া দিয়ে। কেউ কোন অসুবিধেয় পড়লে সাহায্য করি। এটাই তো আমার কাজ। লক্ষ লক্ষ লোকের ঠিকানা করে দিয়েছি।
৬ঃ০৭ঃ অমর্ত্য সেনকে তাড়িয়ে দিল। শান্তিনিকেতন এক্সপ্রেসের নাম বদলে দিল। নেতাজির নামে কলকাতা পোর্টের নামও বদলে দিয়েছে। নরেন্দ্র মোদী নিজের নামে স্টেডিয়াম করছে। এরা অশিক্ষিত।
৬ঃ০৬ঃ কোথা থেকে এল এই টাকা? পিএম কেয়ার, বীমা, RAIL , SAIL, BHEL, BSNL, MTNL, IPCL, AIR INDIA বেচার টাকা কোথায় গেল? লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা চুরি করেছে।
৬ঃ০৫ঃ বাড়িতে বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেব। এসব আমি একা জিতলে হবে না। আমার প্রার্থীদের জেতান। ২০০ আসন না পেলে ওরা প্রার্থীদের কিনে নেবে। আমার দলের হয়ে যে অভিনেতারা প্রচার করছে তাদের বলছে প্রচারে যেও না ২৫ কোটি টাকা দেব।
৬ঃ০৩ঃ রূপশ্রী, সবুজশ্রী, শিক্ষাশ্রী, ঐক্যশ্রী সব দিচ্ছি। কলকাতায় সাইকেলের বিকল্প ভাবছি। যেহেতু এখানে কেউ সাইকেলে চড়ে না। ট্যাব দিচ্ছি দ্বাদশ শ্রেণির ছেলেমেয়েদের।
৬ঃ০২ঃ রাজ্যে মন্দির, মসজিদ, গুরুদ্বার সব সংস্কার করেছি। কন্যাশ্রী আজ বিশ্বে এক নম্বর। মা বাবাকে আর মেয়ের পড়াশোনার বিষয়ে ভাবতে হবে না।
৬ঃ০১ঃ কলকাতায় জল নিকাশির জন্যে ৪ হাজার কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। কলকাতা কতো সুন্দর হয়েছে। রাস্তাঘাট পরিস্কার, পার্ক, স্কাইওয়াক সব হয়েছে। বাড়িতে বাড়িতে পানীয় জল পৌঁছে গেছে।
৬ঃ০০ঃ আমাকে ভ্যাঙাচ্ছে। বাংলাকে বাঙ্গাল বলবে ইচ্ছে করে। ওরা জানে না আজ বাংলা কতো এগিয়ে গেছে। এটা রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, বিনয়-বাদল-দীনেশের বাংলা।
৫ঃ৫৯ঃ উদ্বাস্তুরা সবাই নাগরিক। বিজেপি কি করে নতুন করে নাগরিকত্ব দেবে? তারা ভোট দিচ্ছে, আধার কার্ড আছে, ভোটার কার্ড আছে। বিজেপি মিথ্যাবাদীর দল।
৫ঃ৫৮ঃ কেন্দ্রের জায়গাতেও যারা আছে তাদের ওঠাতে পারবে না এমন আইন করেছি। বেসরকারি জায়গায় যারা আছে তাদেরও নাগরিক হিসেবে স্বীকার করেছি।
৫ঃ৫৭ঃ যাদবপুরে কথা দিয়েছিলাম উদ্বাস্তু কলোনিগুলোকে অনুমোদন দিয়ে দেব। রাজ্যের এক ঝাঁক কলোনিকে অনুমোদন করে দিয়েছি ক্যাবিনেটে। সবাই এখন নাগরিক।
৫ঃ৫৬ঃ আমার দলের কর্মীকে এমন মেরেছে সে এখন কোমায়, বেঁচে আছে কি না জানিনা। তার বৌ পালিয়ে আছে। সংখ্যালঘুরা তাঁকে আশ্রয় দিয়েছে। এটাই আমার বাংলা।
৫ঃ৫৫ঃ বিভিন্ন জায়গায় পুলিশের পোশাক কিনে ভয় দেখাচ্ছে। মেয়েদের তুলে নিয়ে যাওয়ার ভয় দেখাচ্ছে।
৫ঃ৫৪ঃ সরকারি আমলাদের দেখে আমি অবাক। ওরা যা বলছে তাই করছে। আমার লজ্জা হচ্ছে। নন্দীগ্রামের মানুষেরা কাঁদছে। মেদিনীপুরে হিন্দু মুসলমান করেছে।
৫ঃ৫৩ঃ সিআরপিএফকে দিয়ে ভোটকে প্রভাবিত করছে। আমি রাজীব গান্ধী থেকে মনমোহন সিং সবার প্রধানমন্ত্রীত্ব দেখেছি। কখনো কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দিয়ে ভোটকে প্রভাবিত করতে দেখিনি।
৪ঃ৫০ঃ অমিত শাহ আজ বলেছেন ৯১ কেন্দ্রের মধ্যে ৬৮-৭০ আসনে জিতবে। এর আগে বলেছিল ছত্রিশগড়, ঝাড়খন্ড, মহারাষ্ট্র, দিল্লিতে জিতবে। একটাও মেলেনি। সিপিএম, কংগ্রেসের মদতে কয়েকটা আসন পেতে পারে। জঙ্গলমহলে আগে আমরা হেরেছিলাম, এবার জিতব।
৫ঃ৪৯ঃ বিজেপির গোটা দেশের নেতারা রাজ্যে এসে বসে আছে। উত্তরপ্রদেশের সব গুন্ডারা এখন রাজ্যে। প্রধানমন্ত্রী ভোটের দিনগুলিকে প্রচারের জন্যে বেছে নিয়েছে। ভোটের দিনে প্রচার কেন হবে?
৫ঃ৪৮ঃ রাজ্যের এক এক প্রান্তে এক এক ভাবে নির্বাচন হচ্ছে। এটা পাগলামো। এটায় কমিশনের কোনও দোষ নেই। বিজেপির মণ্ডল কমিশন ঠিক করেছে। নির্বাচন কমিশনের কোনও নিরপেক্ষতা নেই।
৫:৪৭: আমি গত একমাস ধরে প্রচার করছি। এভাবেই নির্বাচনের ডেট ফেলেছে বিজেপি। সিপিএমের সাথে কথা বলেই ঠিক করেছে বিজেপি, আমার বিশ্বাস। আসল বামপন্থীরা বিজেপিকে সমর্থন করতে পারে না।