গদ্দারটার জামানত বাজেয়াপ্ত করে দিন, ডোমজুড়ে আহ্বান মমতার
চতুর্থ দফার নির্বাচনের প্রচারের আজ শেষ দিন। এরই মধ্যে জেলায় জেলায় প্রচারের ঝড় তুলেছেন তৃণমূলনেত্রী। উত্তর থেকে দক্ষিণ – মানুষের দরবারে পৌঁছে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ হুগলীর বলাগড় ও শ্রীরামপুরের পাশাপাশি হাওড়ার ডোমজুড়ে এবং কলকাতার উপকণ্ঠে বেহালা চৌরাস্তায় সভা তাঁর।
লাইভ আপডেট
৩:১০: খেলা হবে, আর বিজেপি খালি হবে, যে ক্রিকেট খেলেন, বিজেপিকে বোল্ড আউট করবেন, আর ফুটবলে বিজেপিকে গোল দিন। ডোমজুড়ে গদ্দারটার জামানত বাজেয়াপ্ত করে দিন।
৩:০৮: আমরা শান্তিপ্রিয়, আমরা দাঙ্গাবাজদের চাইনা, আমরা একসাথে বাঁচতে চাই। আপনারা কি চান, ওই গুজরাটিরা ডোমজুড় দখল করুক?
৩:০৬: টাকা দিলে টাকা নিয়ে নেবেন, ভোট দেবেন না। ওদের অনেক টাকা, RAIL, SAIL, Air India বিক্রি করে দিচ্ছে। ছেলেমেয়েরা চাকরি পাবে কোথায়? কৃষকদের জমি লুঠ করে নিচ্ছে। ফসল ফলাবে কৃষকরা আর ওরা লুঠ করে নিয়ে যাচ্ছে। কৃষকরা এতদিন আন্দোলন করে চলেছে।
৩:০৪: দেখেছেন নরেন্দ্র মোদীর রোজ আমায় ভ্যাঙাচ্ছে? কেমন লাগছে? প্রধানমন্ত্রীর এটা শোভা পায়? আমি আমার মতো কথা বলি, আপনি আপনার মত কথা বলুন, লক্ষণ রেখা ভাঙবেন না। আমার একটা লোক রিটায়ার করেছে বলে সরিয়ে দেওয়া হলো, আর ওরা ওদের রিটায়ার করা লোককে দিয়ে কাজ করাচ্ছে। মালদা দক্ষিণের প্রার্থীর স্বামী BSF -এ কাজ করে, তাতে কোনও অসুবিধা নেই।
৩:০২: মা বোনেদের জন্য ৫০০ থেকে হাজার টাকা লক্ষ্মীর ভান্ডার করে দেব, মাসে মাসে হাত খরচা পাবেন। ছাত্রছাত্রীরা যাতে উচ্চশিক্ষা পায়, ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড করে দেবো, সরকার জামিন থাকবে।
৩:০০: আমি কেন্দ্রীয় বাহিনীকে সম্মান করি কিন্তু যেসব কমান্ডার বিজেপির কথা শুনে চলে তাদের সম্মান করি না। কেন্দ্রীয় বাহিনী যদি বলে যে ভোট দিতে হবে না, ভয় দেখায়, ওদের কথা শুনবেন না। ভোট না দিলে NRC-তে নাম তুলে দেবে, ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেবে।
২:৫৮: আমরা বলি হরে কৃষ্ণ হরি হরি, আসুন সবার ভালো করি। বিজেপি গেরুয়া পরে বলে, হরে কৃষ্ণ হরি হরি, বাংলার উপর হামলা করি, বাংলা কোনওদিন ওদের হবে না, এই বাংলা বিজেপি পাবেনা, ওরা বলছে বাংলার মেরুদণ্ড ভেঙে দেবো, আমি চ্যালেঞ্জ করছি, আমার সঙ্গে বসো।
২:৫৬: ওরা টাকা নিয়ে হোটেল ভর্তি করে বসে আছে। একটা বাংলার কালচার আছে, বাংলা লড়ে নেব বিজেপি, বুকের পাটা আছে লড়বার? কোভিডের সময়, আম্পানের সময় আসোনি। অসমের দাঙ্গার সময় যাওনি, আসছো নির্বাচনের সময়।
২:৫৪: আমাদের নামে ন্যাশনাল চ্যানেলগুলো দিয়ে মিথ্যে কথা বলায়। আমার বিরুদ্ধে কমপ্লেন করে লাভ নেই। নরেন্দ্র মোদীর বিরুদ্ধে কথা কমপ্লেন হয়েছে। নন্দীগ্রামের মুসলিমদের যারা পাকিস্তানি বলেছে, তাদের বিরুদ্ধে কটা কমপ্লেন হয়েছে?
২:৫২: বাবুরা এখন এক লক্ষ নেতা গুন্ডা নিয়ে পড়ে আছে বাংলাকে গুজরাট বানানোর জন্য। বেঁচে থাকতে বাংলাকে গুজরাট বানাতে দেব না।
২:৫০: বিজেপি বলছে ডবল ইঞ্জিন করবে। বিজেপি মানুষের পকেট কেটে গ্যাসের দাম প্রায় হাজার টাকা করেছে। বিনা পয়সায় চাল দেব আর হাজার টাকার গ্যাস দিয়ে ফোটাবেন, মা-বোনেরা? কেরোসিন পাওয়া যাচ্ছে না।
২:৪৮: তপশিলি জাতি, উপজাতিরা ৬০ বছরের পরে পেনশন পায়, বিশেষভাবে সক্ষমরাও পেনশন পান। আমরা বিনা পয়সায় খাদ্য দিই। নির্বাচনের পরে এটা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আসা হবে, স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড মেয়েদের নামে। ৫ লক্ষ টাকার চিকিৎসা পাবেন, ভেলোরে বা AIIMS-এও পাবেন।
২:৪৬: আমরা কৃষকদের থেকে খাজনা নিই না। শস্যবীমা দিয়ে দিই, ইটভাটা বাঁচিয়ে রেখেছি, কন্যাশ্রী, সবুজসাথীর সাইকেল পায় সবাই। নির্বাচনের আগে ব্যবস্থা করা হয়েছে, ভোট মিটলে পাবেন। স্মার্টফোনের জন্য ১০ হাজার টাকা দিই। বিধবা ভাতার কোটা উঠিয়ে দিয়েছি, সব বিধবারাই ভাতা পাবেন।
২:৪৪: লোককে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে গানের ক্যাসেট বার করছে, বলছে সব উনি করেছেন, তাহলে মমতা ব্যানার্জির প্রয়োজন ছিল না, ডোমজুড়ে আমার হৃদয়ের চিহ্ন থাকবে, গদ্দারকে পরাজিত করবেন।
২:৪২: আমরা ডোমজুড়ের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি এক গদ্দার মীরজাফরকে প্রার্থী করার জন্য। সে সেচ মন্ত্রী ছিল, কিন্তু অভিযোগ পাওয়ার পর থেকে সরিয়ে বনমন্ত্রী করি। কি করে বুঝবো এত প্যাঁচ আছে, এত গদ্দারি আছে। কটা বাড়ি করেছে? কলকাতাতে? দুবাইতে?
২:৪২: এই হাওড়া জেলা এক সময় শিল্পীদের পূণ্যভূমি ছিল। সিপিএমের জমানায় সব নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। এখানে নিকাশি ব্যবস্থা, পানীয় জলের কাজ হয়েছে। IT -র কাজ হয়েছে, কর্মসংস্থান হয়েছে, আরও এক লক্ষ কর্মসংস্থান হবে। ৭২,২০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে হাওড়াতে।