শীতলকুচির গণহত্যার নায়ক অমিত শাহকে ধিক্কার, নাগরাকাটা থেকে তোপ মমতার
সামনেই পঞ্চম দফার নির্বাচন। আজ প্রচারে উত্তরবঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। গতকাল চতুর্থ দফার নির্বাচনে রক্ত ঝরেছে কোচবিহারে। তাই আজ উত্তরবঙ্গে মমতা কী বলেন, তার দিকেই তাকিয়ে আছে গোটা দেশ। আজ জলপাইগুড়ি জেলার নাগরাকাটা ও রাজগঞ্জে জনসভা মমতার। পাশাপাশি, বর্ধমানে রোড শো আছে তৃণমূলনেত্রীর।
লাইভ আপডেট
১২:৩৫: গ্যাসের দাম ৯০০ টাকা হয়ে গেছে। শ্রমিকদের কষ্ট হচ্ছে। এখন তরাই-ডুয়ার্স শান্ত, আমি চাই মহাকাল সবাইকে শান্ত রাখেন।
১২:৩৩: উদ্বাস্তু ভাইবোনর জমির দলিল তৈরি করে দিয়েছি, এখন আপনারা সবাই নাগরিক। মা-বোনেরা হাতা খুন্তি নিয়ে আমাদের ভোট দেবেন। রোশনি চাঁদ সে হোতা হ্যায়, সিতারো সে নেহি, মহাব্বাত তৃণমূল সে হোতা হে, অউর কিসিসে নেহি।
১২:৩১: নরেন্দ্র মোদী কি হেরে যাবে এই ভয়ে গুলি চালিয়েছে? সবাই ভোট দেবেন। না হলে এনআরসি করে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেবে। আদিবাসী ভাইবোনরা আমার খুব প্রিয়, রাজবংশী ভাই বোনের সম্মান দিয়ে আমরা পঞ্চানন বর্মার জন্মদিনে সরকারি ছুটি দিয়েছি। আমরা করম পূজা করি, ভাদু পূজা করি।
১২:২৯: আমরা জলপাইগুড়িতে অনেক কাজ করেছি। গাজলডোবা, নতুন সেক্রেটারিয়েট, মেডিকেল কলেজ করেছি। আমার পা খারাপ করে দিয়েছে। আমি মা-বোনেদের পায়ের ভরসাতেই এসেছি।
১২:২৮: এখানে সব ভাষার সব মানুষ আছেন, আমরা সবাইকে নিয়ে কাজ করি, বুলেটের বদলে ব্যালট চাই। এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে, এই গুলি চালানোর বিরুদ্ধে ভোট দিন তৃণমূলকে।
১২:২৭: নরেন্দ্র মোদীজি, আর কত হত্যা হবে? আয়নায় নিজের মুখ দেখুন? গুজরাট থেকে এসে যদি চা বাগান দখল করে কি হবে তাহলে? বাংলা দখল করতে দেবো না।
১২:২৫: আজ নাগরাকাটা মঞ্চ থেকে শীতলকুচিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে মৃত চার জন মানুষকে শ্রদ্ধা নিবেদন করলাম। ধিক্কার জানাই অমিত শাহকে, যে এই ঘটনার নায়ক। নির্বাচন কমিশন আমাকে শীতলকুচি যেতে দেয়নি। আমি নিহতদের পরিবারের সাথে ভিডিও কল করেছি। ওদের সবরকম সাহায্য আমরা করব।
১২:২৩: আদিবাসী আর জনজাতির মা বোনের জন্য আমরা প্রতি মাসে হাজার টাকা দেবো। অন্যরা ৫০০ টাকা করে পাবে। ছাত্র-ছাত্রীদের ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড দেব।
১২:২১: আপনারা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড বানান। ৫ লক্ষ টাকার বিনামূল্যে চিকিৎসা পাবে, মা-বোনেদের নামে কার্ড। প্রাইভেট হসপিটালেও চিকিৎসা করাতে পারবেন। যারা করাননি, আবার যখন দুয়ারে সরকার হবে তখন করিয়ে নেবেন।
১২:১৯: তৃণমূল কংগ্রেস থাকলে বিনা পয়সায় রেশন পাবেন, এবার বাড়িতে বাড়িতে চাল পৌঁছে যাবে। বিজেপি জিজ্ঞেস করছে কি করে দেব। যেরম ভাবে কন্যাশ্রী দিচ্ছি, যেভাবে বিনা পয়সায় চাল দিচ্ছি, যেভাবে সাইকেল দিচ্ছি, সেভাবেই দেব।
১২:১৭: চা বাগানের শ্রমিকদের মজুরি আমরা ৬৭ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২০২ টাকা করেছি। ৩ লক্ষ ঘর বানাবো চার সুন্দরী প্রকল্পে, আর আপনাদের মালিকানা দেব। আমরা আদিবাসীদের জন্য জয় জহর প্রকল্প করেছি। ৬০ বছর বয়স হলে হাজার টাকা পেনশন পাবেন।
১২:১৫: আমি কুরুক ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি। সাদ্দি ভাষাকেও দিচ্ছি। চা-বাগানের ভাই বোন, রাজবংশী মানুষকে আমি স্বাগত জানাচ্ছি। আমার শীতলকুচিতে মিটিং ছিল, কিন্তু নির্বাচন কমিশন করতে দিল না। আমাদের এখানে দুজন প্রার্থীই খুব তাগড়া।