আমরা ভাগাভাগি করি না, বিজেপি শুধু মিথ্যে কথা বলে: ধুপগুড়িতে মমতা
আজ পঞ্চম দফার নির্বাচনের আগে প্রচারের শেষ দিন। যদিও সাধারণত প্রচার ভোটের ৪৮ ঘন্টা আগে শেষ হয়, এবারে নির্বাচন কমিশন নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৭২ ঘন্টা আগেই প্রচার বন্ধ করে দেওয়ার। আজ মূলত উত্তরবঙ্গেই প্রচার করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ধুপগুড়ি, জলপাইগুড়ি, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়িতে জনসভা আছে তৃণমূলনেত্রীর। এছাড়া নদিয়া জেলাতেও রোড শো আছে তাঁর।
লাইভ আপডেট
১২:২৮: গ্যাসের দাম এখন হাজার টাকা। আমরা বিনা পয়সায় চাল দিই, আর হাজার টাকা দিয়ে সেটা ফোটাবেন? ওদের বলুন, আগে বিনা পয়সায় গ্যাস দাও তারপর ক্যাশ দিও। ১৫ লক্ষ টাকা দেবে বলেছিল, দিয়েছে? ওদের ভোট দেবেন না। ওদের জব্দ করে মাঠের বাইরে বের করে দিন।
১২:২৬: ওরা গুলি করেছে বুকে, গলায়। পরিবারগুলোকে দেখভাল করার দায়িত্ব আমাদের। নির্বাচনের পরে যা করার করব। সিআরপিএফ জওয়ান শহিদ হলে কেন দেখেনা কেন্দ্রীয় সরকার? অমিত শাহ এলেন, ঘুরে চলে গেলেন। জগন্নাথ রায়ের পরিবারকে দেখলেন না।
১২:২৫: খেলা হবে। বাংলার মা বোনেরা বাংলাকে রক্ষা করবে। আপনারাই পারবেন। সব ভোট তৃণমূলকে দেবেন। বিজেপি হঠাও, দেশ বাঁচাও। আমরা রক্ত চাই না, আমরা গুলি চাই না, আমরা বিচার চাই। নির্বাচন শেষ হলেই আমাদের সরকার যা করার করবে। অন্যায় যদি রাজবংশীর সাথে হয়, সংখ্যালঘুর সাথে হয়, উদ্বাস্তুর সাথে হয়, আমি দাঁড়াবো রুখে।
১২:২৩: গুলি করে ভোটের লাইনের লোক মেরে ক্লিনচিট দিচ্ছে। লজ্জা করে না। কেউ ভয় দেখালে শুনবেন না। প্ররোচনায় পা দেবেন না। সবাই ভোট দেবেন। কারো নাম যেন ভোটার লিস্ট থেকে বাদ না যায়।
১২:২২: আমি আপনাদের পাহারাদার, চোরেদের চৌকিদার নই, গুন্ডাদের চৌকিদার নই। গুলি করে লোক মারার চৌকিদার নই।
১২:২১: বিজেপি শুধু মিথ্যে কথা বলে। কাল নাকি বলেছে ওরা এনআরসির কথা বলেনি। ওদিকে অসমে কাল থেকে আবার ডিটেনশন ক্যাম্প- এর নোটিশ দেওয়া শুরু করেছে বাঙালিদের। আমি NRC-NPR-CAA করতে দেব না। সবাই নাগরিক। আমি একা জিতলে তো হবে না, আমার প্রার্থীদের জেততে হবে।
১২:২০: আমাকে ৭২ ঘন্টা শীতলকুচি যেতে দেওয়া হয়নি। গতকাল ২৪ ঘন্টা প্রচার করতে দেয়া হয়নি। এর বিচার মানুষ করবে।
১২:১৮: জলপাইগুড়ি খুব সুন্দর জায়গা। এখানে প্রকৃতির কি শোভা। পর্যটনের কত সম্ভাবনা। এখানে আমরা শিল্প করছি ডামগ্রামে, হাসিমারায়। এখানে রাস্তা চওড়া হচ্ছে। এই রাস্তা বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটানের সাথে সংযুক্ত হবে।
১২:১৭: বিনা পয়সায় স্বাস্থ্য, খাদ্য, শিক্ষা দিচ্ছে আমাদের সরকার। আমরা কোনও ভাগাভাগি করি না। আমরা সকলের জন্য কাজ করি। KLO-ও অনেক সদস্যকে আমরা মূলস্রোতে ফিরিয়ে এনে চাকরি করে দিয়েছি।
১২:১৬: আমরা সাদ্রি, কুরুখ, অলচিকি, রাজবংশী ভাষায় স্কুল করে দেবো। রাজবংশী ভাষাকে আমরা স্বীকৃতি দিয়েছি। আমরা সব ভাষাকে ভালবাসি, শ্রদ্ধা করি।
১২:১৪: মা-বোনেরা বাড়িতে অনেক কাজ করে, নিজেদের জন্য কোনো সঞ্চয় করেন না। তাই তাদের আমরা মাসে ৫০০ থেকে হাজার টাকা হাত খরচা দেব। কৃষকদের একরপ্রতি ছয় হাজার থেকে বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা দেয়া হবে। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার জন্য ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড দেয়া হবে। মা-বাবাকে চিন্তা করতে হবে না।
১২:১৩: কাল নাকি লেবং-এ এসে বলেছে মমতা ব্যানার্জি চা পছন্দ করে না। তোমাদের যে চা বাগান খুলে দেওয়ার কথা ছিল, করোনি কেন? আমরা চা শ্রমিকদের মজুরি ৬৭ টাকা থেকে ২০২ টাকা করেছি। আমরা চা পর্যটন চালু করেছি।
১২:১২: বিনামূল্যে রেশন চাই? চা সুন্দরী চাই? দুয়ারে দুয়ারে রেশন পৌঁছে দেওয়া হবে আগামীদিন। ৩ লক্ষ চা শ্রমিককে আমরা পাকা বাড়ি বানিয়ে দেবো। আমরা চা খাই, চা বানাইও। আমরা অমিত শাহের মত দার্জিলিঙে একটা কথা আর জলপাইগুড়িতে আরেকটা কথা বলি না।
১২:১১: আমার একটা পায়ের চোট নিয়ে আমি ঘুরে বেরিয়েছি কারন আমার মা বোনেরা আমায় শক্তি যোগাচ্ছে। অনেকটা সেরে গেছে, তাড়াতাড়ি পুরোটা সেরে যাবে আমি বিশ্বাস করি।
১২:১০: উত্তরকন্যা-নবান্নের আরেক বোন- আমরা উত্তরবঙ্গে করেছি। আমরা ভোরের আলো, সাফারি পার্ক করেছি। আমরা জলপাইগুড়িতে মেডিকেল কলেজ করেছি। রাস্তাঘাট উন্নয়নও চলছে।
১২:০৯: আমরা NRC-NPR-CAA করতে দেব না। সব উদ্বাস্তুরা এই দেশের নাগরিক। সব উদ্বাস্তু কলোনির স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
১২:০৮: এই নির্বাচনে কে আপনাদের ভালোবাসে সেটা দেখবেন। পঞ্চানন বর্মাার জন্মদিনে ছুটি কে দিয়েছে? ওনার নামে বিশ্ববিদ্যালয়, সংগ্রহশালা কে করে দিয়েছে? আমরা দিয়েছি।
১২:০৭: বানারহাটে আমরা হিন্দি কলেজ করে দিয়েছি। ধুপগুড়িকে মহকুমাায় উন্নত করার কাজ চলছে।
১২:০৬: চক্রান্ত চলছে যাতে আমি প্রচারে যেতে না পারি, আজ সংবিধান রক্ষা দিবস। বাবাসাহেব আম্বেদকরেরর জন্মদিন। তার প্রতি আমি শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। আমি সকলকে আগাম শুভেচ্ছা জানাচ্ছি নতুন বছরের। যা যা উৎসব আছে, তারও শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। সকলে ভাল থাকবেন।
১২:০৩: আমাদের এখানকার এক ছেলে CRPF-এ কাজ করতে গিয়ে কাশ্মীরে গিয়ে শহিদ হয়েছেন। তার পরিবার আজ এখানে আছেন। বাহিনীর কেউ মারা গেলে আমরা সরকারি চাকরির ব্যবস্থা করে দিই। কিন্তু নির্বাচন চলছে বলে এখন ঘোষণা করতে পারছিনা। কিন্তু পরিবারকে দেখাশোনা করার দায়িত্ব আমাদের।