Live ভবানীপুরে যৌথ প্রচারে মমতা-অভিষেক
৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর বিধানসভা উপনির্বাচন। আজ লড়াইয়ের ময়দানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর সঙ্গে মূল সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রচারের শেষ লগ্নে এই দুই হেভিওয়েটের উপস্থিতি ঘিরে বাড়ছে উত্তেজনার পারদ। আবহাওয়া যতই বাধ সাধুক, প্রচারের নিরিখে এগিয়ে তৃণমূলই। অনেকটাই ব্যাকফুটে রাজ্য বিজেপি।
আজ রবিবার ৭০ নং ওয়ার্ড এলাকার পদ্মপুকুরের গঙ্গাপ্রসাদ মুখার্জি রোডের প্রচারসভায় মমতা ও অভিষেক।
লাইভ আপডেট
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যঃ-
৫:৪০: আজ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। বিজেপি তাঁর মূর্তি ভেঙেছিল। আমরা তার তীব্র নিন্দা করি।
৫:৩৮: সিপিএম, বিজেপি, কংগ্রেস এই ক’দিন অনেক কিছু করার চেষ্টা করবে। ঠান্ডা মাথায় ভোট দেবেন।
৫:৩৭: আমরা তিনটে কৃষি বিল প্রত্যাহারের দাবি তুলেছি।
৫:৩৬: তৃণমূল যখন ছোট ছিল তখন গরু ছাগলে খেয়ে নেওয়ার ভয় ছিল। এখন এই দলের জয়জয়কার।
৫:৩৫: এর আগে আমার চীন, শিকাগো, সেন্ট স্টিফেন্স -এর সম্মেলনও বন্ধ করেছে। এভাবে কি আটকে রাখা যায়?
৫:৩৪: বাংলাকে বিশ্ব শান্তি সম্মেলনের ডাক দেওয়া হয়। যারা হিংসে করে তারা অনুমতি দেয় না, ঠিক বেঠিক কে ঠিক করবে?
৫:৩৩: দেশের দশের কাজ যারা করবে তারা রাজনীতি করবে। টাকা রোজগার করতে, মৃতদেহের উপর নাচতে রাজনীতি করা নয়।
৫:৩২: বাংলায় লক্ষ্মীর ভান্ডার, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, কৃষক বন্ধু, কন্যাশ্রীর মতো প্রকল্প করে দিয়েছি।
৫:৩১: যখন মানুষ অসুবিধায় থাকে আমরা তার ধর্ম দেখিনা।
৫:৩০: আমি কংগ্রেস ছেড়ে দিয়েছিলাম কারন কংগ্রেসের সাথে সিপিএমের বোঝাপড়া আছে, আমাকে কত মেরেছে সিপিএম।
৫:৩০: কোভিডের সময় কত পরিযায়ী শ্রমিক রাস্তায় মারা গেলেন, আমরা পরিযায়ী শ্রমিকদের আনার ব্যবস্থা করলাম, খাবার দিলাম।
৫:২৯: ওরা যখন লক্ষ কোটি টাকা চুরি করে তখন কিছু হয় না।
৫:২৮: আমরা ধমকানি চমকানিতে ভয় পাইনা। জেল, এজেন্সি কিছুকে ভয় পাইনা। ভবানীপুর ভারত রক্ষার লড়াইয়ের সূচনা করবে।
৫:২৭: অসমে মৃতদেহের উপর ‘ডান্সিং ড্রাগন’ -এর মত নাচ নাচছে। লজ্জা করে না।
৫:২৬: নোটবন্দি করছে, গ্যাসের দাম বাড়াচ্ছে, পিএম কেয়ারস ফান্ডের নামে টাকা তুলে তার হিসেব দিচ্ছে না। উত্তরপ্রদেশে কোভিডের মৃতদেহ গঙ্গায় ভাসিয়ে দিচ্ছে। আমরা সৎকার করছি।
৫:২৫: বিজেপি হেরেগিয়ে এজেন্সি, মানবাধিকার কমিশন পাঠাচ্ছে। লজ্জা করে না।
৫:২৪: আমরা ওদের এলাকায় গেলে ১৪৪ ধারা জারি করে, মারধর করে, আর ওদের বাংলায় অবাধ যাতায়াত।
৫:২৩: আজ একটি ভিডিও দেখলাম, যেখানে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন যে, ‘আমি আদালতের আদেশ মানিনা’।
৫:২২: আপনারা অবশ্যই ভোট দেবেন। এটা আপনাদের অধিকার। না হলে বিজেপি এনআরসি, এনপিআর-এর নামে আপনাদের দেশের নাগরিকত্বের তালিকা থেকে আপনাদের নাম কেটে দেবে।
৫:২১: আমি এখানে প্রায় সবাইকে চিনি। কে কোন মিটিংয়ে আসে তা মুখ দেখেই বুঝতে পারি।
৫:২০: আগামী দু’দিন দুর্যোগের পূর্বাভাস আছে। একটু সাবধানে থাকবেন।
৫:১৯: অতি সংক্রামকদের টিকা দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি।
৫:১৮: আমরা যারা বাইরে যাই, তাদেরকে নিজের পরিবারের কথা ভেবে সাবধানে থাকতে হবে।
৫:১৭: কোভিডের সময় রেললাইনের ধারে বস্তি, রেড লাইট এলাকা, পরিবর্তনকামীদের কাছে গিয়েছি তারা খাবার পাচ্ছে কিনা দেখতে।
৫:১৬: যখন পণ্যের দাম বেড়ে যায় আমাদের সরকার অর্ধেক দামে সেগুলো দিয়ে দেয়।
৫:১৫: কোভিডের সময় আমি রেশন দোকানে দোকানে ঘুরেছি যাতে মানুষ ঠিকমতো রেশন পায়।
৫:১৪: বিধ্বস্ত জায়গায় আমি বাড়ি বাড়ি গিয়ে দেখেছি কোথায় কি ক্ষতি হয়েছে।
৫:১২: আম্পান যখন হয়েছিল অনেক রাত অব্দি চলেছিল সেই ঝড়। যখন ঘূর্ণিঝড়ের লেজটা কলকাতা ছেড়েছে, তখন আমি নবান্ন ছেড়েছি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধায়্যের বক্তব্যঃ-
৫:১০: কৃষকদের ১০ হাজার টাকা দেয় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার।
৫:০৮: আপনি ভোট নেওয়ার জন্য বাংলার সংস্কৃতিকে বিকৃত করছেন?
৫:০৭: ভোটের ফল বেরোনোর পর কোনও বিজেপি নেতা কে দেখা যায়নি, কিন্তু মানুষের প্রাণ বাঁচাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝাঁপিয়ে পড়েছেন।
৫:০৫: ১৫ লক্ষ টাকা দেবার কথা বলে, দেন নি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লক্ষ্মীর ভান্ডার, দুয়ারে রেশন, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড করার কথা বলেছিলেন, কথা রেখেছেন।
৫:০৫: উত্তরপ্রদেশে তালিবানি শাসন চলছে। যোগী আদিত্যনাথ বলে বাংলায় উন্নয়ন হয়নি। তাহলে মা ফ্লাইওভার-এর ছবি ব্যবহার করছেন কেন?
৫:০৪: এই ভোট আপনারা এক ঢিলে দুই পাখি মারছেন। ভবানীপুর ভারতবর্ষ রক্ষার লড়াইয়ের সূচনা করছে। ভবানীপুরকে ভাটপাড়া হতে দেব না।
৫:০৩: বিপ্লব দেব কাল বলেছেন আদালত কি বলল জানিনা এখানকার ‘মাই-বাপ’ আমি। দেখুন কি ঔদ্ধত্য।
৫:০২: কালীঘাটের টালির চালে থেকে হাওয়াই চপ্পল পরা এক মহিলা, রোম থেকে ডাক পেয়েছিলেন বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে। যেতে দিল না। কারণ নরেন্দ্র মোদীর থেকে বেশি জনপ্রিয় হয়ে যাবেন তিনি।
৫:০১: আমাদের দলের জঙ্গলগুলোকে নিয়ে আপনারা দল তৈরি করুন।
৫:০০: যে কিছুদিন আগে গরুর দুধ থেকে সোনা বের করছিল তার খেলা শেষ। বিজেপির পুরো নাম ভারতীয় যাত্রা পার্টি।
৪:৫৮: বাংলার সংস্কৃতি বোঝেনা বিজেপি। ঈশ্বরচন্দ্রের মূর্তি ভাঙলেন। ঈশ্বরচন্দ্র না থাকলে নিজের নাম, বাবা-মায়ের নাম লিখতে পারতেন না।
৪:৫৭: আমার সামনে এসে এক মঞ্চে লড়াই করুন। আপনি নরেন্দ্র মোদীর রিপোর্ট কার্ড নিয়ে আসুন, আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রিপোর্ট কার্ড নিয়ে যাব। ১০-০ গোলে মাঠের বাইরে বার করতে না পারলে আমার নাম অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় না।
৪:৫৬: আপনি বলেছিলেন ২ কোটি চাকরি দেব, কালো টাকা দেশে ফেরাব, মানুষ আপনাকে বিশ্বাস করে ভোট দিয়েছিল। আপনি নোটবন্দি করলেন। আমরা লাইনে দাঁড়িয়ে ভাবলাম কালোটাকা ফিরবে, কি লাভ হল?
৪:৫৫: তৃণমূল কংগ্রেস দলটা বিশুদ্ধ লোহা, যত আঘাত করবেন তত আমরা শক্তিশালী হব।
৪:৫৪: ইডি, সিবিআই আমার কিছু করতে পারবে না। নরেন্দ্র মোদী, অমিত শাহ সততার প্রতিমূর্তি সাজে। যারা কাগজে মুড়ে টাকা নেয়, যাদের বিরুদ্ধে সুদীপ্ত সেন বলে যে আমার থেকে ৬ কোটি টাকা নিয়েছে তাদের পাশে বসে ছবি তুলছে।
৪:৫৩: আপনারা তৃণমূলকে ভোট দিচ্ছেন ভবিষ্যতে দিল্লিতে পরিবর্তন আনতে।
৪:৫২: বাংলা প্রমাণ করে দিয়েছে বাংলা নিজের মেয়েকে চায়। এবার ভবানীপুরকে প্রমাণ করতে হবে তারা নিজেদের মেয়েকে চায়।
৪:৫১: এই মাটি বশ্যতা স্বীকার করেনা। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পায়ে চোট লাগার পরেও হুইলচেয়ারে দার্জিলিং থেকে দেগঙ্গা আর কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ প্রচার করে তিনি ২১৩ টি আসন নিয়ে এসেছেন।
৪:৫০: আমাকে ৫০০ নোটিশ পাঠালেও আমি মেরুদন্ড বিক্রি করব না।
৪:৪৯: ত্রিপুরায় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে তৃণমূল।
৪:৪৮: আমরা যাতে ত্রিপুরা ঢুকতে না পারি ১৪৪ ধারা জারি করেছে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দলের এত ভয় কেন? যেদিন ১৪৪ ধারা তুলবেন ২৪ ঘন্টার মধ্যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ত্রিপুরা ঢুকবে।
৪:৪৭: আমরা একটা কথা দিতে পারি যে তৃণমূল কখনও মেরুদন্ড বিক্রি করবে না। আপনাদের আশীর্বাদে তৃণমূল এই বাংলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না।
৪:৪৬: বহিরাগতদের দিয়ে বাংলা দখল করতে পারেনি, এখন এজেন্সি পাঠিয়ে ধমকাচ্ছে, চমকাচ্ছে।
৪:৪৫: উন্নয়ন নিয়ে কথা বলে না বিজেপি। ধর্মীয় ভাবাবেগকে কাজে লাগিয়ে, বহিরাগত গুন্ডা লাগিয়ে ভোট করতে গিয়ে বাংলায় মুখ থুবড়ে পড়েছে তারা।
৪:৪৪: লক্ষ লক্ষ ই-মেইল, চিঠি আমাদের পাঠানো হয়েছে।
৪:৪৩: আমাকে মাত্র তিন মাস আগেই দল সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব দিয়েছে। তিন মাসের মধ্যে দেশের এমন কোনও জায়গা নেই যেখান থেকে মানুষ এসে আমাদের সাথে কথা বলেনি।
৪:৪১: তৃণমূল শুধু বাংলার মাটিতে সীমাবদ্ধ নয়। অসম, ত্রিপুরায় আমরা লড়াই শুরু করে দিয়েছি। আগামীদিনে গোয়াও যাচ্ছি।
৪:৪০: এই দলগুলির মধ্যে মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে, বিরোধীদের চোখে চোখ রেখে বশ্যতা স্বীকার না করে যারা লড়াই করছে তারা তৃণমূল কংগ্রেস।
৪:৩৯: বিজেপি, সিপিএম, বহু জন সমাজবাদী পার্টি, জাতীয় কংগ্রেস পার্টি, যেমন সর্বভারতীয় দল তেমনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল কংগ্রেসও সর্বভারতীয় দল।
৪:৩৭: আমরা এমন একটা সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি যেখানে দেশজুড়ে ১৭০০ দল রয়েছে। তারমধ্যে ৫-৬টি সর্বভারতীয় দল।
৪:৩৪: মাননীয় শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ যিনি ইস্তফা দিয়ে মমতা ব্যানার্জিকে মুখ্যমন্ত্রী থাকার সুযোগ করে দিয়েছেন, এই তমসাচ্ছন্ন ভারতবর্ষে মুক্তির সূর্যোদয় ঘটানোর জন্য।