ভবানীপুর থেকে নতুন খেলা শুরু হবে: কালীঘাটে মমতা
৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর বিধানসভা উপনির্বাচন। আজ লড়াইয়ের ময়দানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর সঙ্গে মূল সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রচারের শেষ লগ্নে এই দুই হেভিওয়েটের উপস্থিতি ঘিরে বাড়ছে উত্তেজনার পারদ। আবহাওয়া যতই বাধ সাধুক, প্রচারের নিরিখে এগিয়ে তৃণমূলই। অনেকটাই ব্যাকফুটে রাজ্য বিজেপি।
আজ রবিবাসরীয় প্রচারে কালীঘাটে সভা করছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লাইভ আপডেট
৬:৩০: গ্যাসের দাম আজ ১০০০ টাকা, ওরা জিতলে ১০ হাজার করে দেবে। ওরা শুধু ছবি তুলবে আর কাগজে নিজেদের ছবি ছাপাবে। মানুষের জন্য কাজ করলেই মানুষ আপনাদের ভালোবাসা দেবে। বিজেপি হল অপসংস্কৃতির দল, হিংসুটের দল, মিথ্যাবাদীদের দল, দেশকে বিক্রি করে দেওয়ার দল।
৬:২৯: জীবন দেওয়ার জন্য আমরা তৈরি। সিপিএমকে যেমন আমরা নিশ্চিহ্ন করেছি, সেরকম বিজেপিকেও নিশ্চিহ্ন করে দেবো আমরা।
৬:২৮: দেশের স্বাধীনতা আজ বিপন্ন। আমরা দেশকে তালিবান শাসনে পরিণত হতে দেব না। মানুষ আজ মুখ খুলতে পারে না। অসমে মৃতদেহের উপরে উদ্দাম নৃত্য করা হচ্ছে!
৬:২৭: ভবানীপুর থেকে নতুন খেলা শুরু হবে। ভারতবর্ষকে জয় করে এই খেলা শেষ হবে। আপনাদের আশীর্বাদ নিয়ে আমরা ভারতের অন্যান্য জায়গায় লড়বো। অনেকে লড়তে ভয় পায় আমরা ভয় পাই না।
৬:২৬: সবাই যাতে ঠান্ডা মাথায় ভোটটা দিতে পারে সেটা মাথায় রাখবেন। আমার প্রচারের শেষ লগ্নে এসে আমি সকলকে প্রণাম, শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জানাই। এটাই তৃণমূলের আঁতুড়ঘর।
৬:২৫: আমি মাথা নত করবো জনগণের কাছে। সাধারণ মানুষের কাছে। মাথা নিচু তারাই করতে পারে যাদের মাথা উঁচু।
৬:২৪: কথা দিয়ে কথা রাখা আমার কাজ। আমি মরে যাব কিন্তু কথা থেকে সরব না। আমরা কথার দাম দিই, আমরা মূল্যবোধ, আবেগের রাজনীতি করি। আবেগ আছে বলেই বিবেকের জন্ম হয়।
৬:২২: আমরা বলেছিলাম লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প করব, স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড করে দেব, কৃষক বন্ধুর ভাতা বাড়িয়ে ১০ হাজার টাকা করে দেব, দুয়ারে রেশন চালু করব। সব কাজ চালু করে দিয়েছি।
৬:২১: কৃষকরা এক বছর ধরে আন্দোলন করছে। আমরা দাবি জানিয়েছি এই তিনটে কালাকানুন প্রত্যাহার করতেই হবে।
৬:২০: বাংলায় ঐতিহাসিক, বৈপ্লবিক কাজ করা হয়েছে।
৬:১৭: অনেকে ক্যান্সারের চিকিৎসা করতে মুম্বাই যায়। আমরা পিজি হাসপাতাল এবং উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজে টাটা ক্যান্সার হাসপাতালের সাথে যৌথ উদ্যোগে ক্যান্সার হাসপাতাল চালু করছি।
৬:১৬: আগে হাসপাতাল গেলে বেড ভাড়া লাগতো, ওষুধের দাম লাগতো, এখন সব বিনামূল্যে। আমরা ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান আর পরীক্ষা কেন্দ্র করে দিয়েছি। জেনেরিক মেডিসিন পাওয়া যায়। এই ওষুধের দাম অনেক কম।
৬:১৫: ১২ লক্ষ্য পড়ুয়াকে অনলাইনে পড়াশোনা করার জন্য ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে স্মার্টফোন বা ট্যাব কেনার জন্য।
৬:১৪: আজ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মদিন। মেয়েদের শিক্ষার জন্য অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিলেন উনি। আমরা মেয়েদের জন্য কন্যাশ্রী প্রকল্প চালু করেছি। প্রত্যেকটা মেয়ে আজ কন্যাশ্রী, কোনও ভাগাভাগি নেই।
৬:১২: মিড-ডে মিল, বই, জামা কাপড়- সবকিছু আমরা বিনামূল্যে পড়ুয়াদের দিই। সবুজসাথী সাইকেল থেকে কন্যাশ্রী ভাতা- বাংলায় কি নেই?
৬:১০: কোভিডের সময় আমি অনাথ শিশুদের খাবার দিয়ে এসেছি। যৌনকর্মী, রূপান্তরকামীদের পাশেও আমরা দাঁড়িয়েছি। সকল অভাবী মানুষের পাশে আমরা সব সময় দাঁড়িয়েছি।
৬:০৯: এই এলাকা আমি খুব ভালো করে চিনি কারণ এখানকার প্রত্যেকটা পুজোয় আমি যাই। এখানে একটার পর একটা পুজো, প্রত্যেকটা পাড়া আমি ঘুরি। শুধু পুজো নয়, যে কোনও ব্যাপারেই আমি আপনাদের পাশে থাকি।
৬:০৮: এটা আমার পাড়া। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাজনীতি- আমার বেড়ে ওঠা এখানে। আমি এলাকাটা খুব ভালো চিনি। আপনারা আমায় ৬ বার লোকসভায় জিতিয়েছেন। যাদবপুরেও একবার জিতেছি। আর বিধায়ক হিসেবে দু’বার জিতেছি। এবারে তিনবার হয়ে যাবে।
৬:০৭: বিভিন্ন জগতের বিভিন্ন মানুষ যখন আমাদের সাথে যুক্ত হয়, আমি খুব খুশি হই। বাংলা সব বিষয়ে যত এগিয়ে যাবে, আমি ততোই খুশি হব।