বাংলার সেরা নেতাকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রার্থী করে পাঠিয়েছেন: খড়দায় অভিষেক
সদ্য ভবানীপুর-সামশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরে বিপুল জয়ের পর, ৩০ অক্টোবর খড়দা, গোসাবা, দিনহাটা এবং শান্তিপুর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। আর তাই বাড়তি অক্সিজেন নিয়েই জোরকদমে প্রচারে নেমেছে শাসক দল। এই নির্বাচন তৃণমূলের কাছে কার্যত প্রেস্টিজ ফাইট।
আজ উত্তর ২৪ পরগনার খড়দায় তৃণমূল প্রার্থী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে নির্বাচনী জনসভায় সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
লাইভ আপডেট
৩:১৫: বাংলায় উন্নয়ন হলে উত্তরপ্রদেশ, গোয়ায় হবে না কেন? শুধু সময়ের অপেক্ষা।
৩:১৪: যেই বিজেপির কাছে সবাই আত্মসমর্পণ করেছে, সেই বিজেপির পথের কাঁটা হতে চলেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
৩:১৩: এক ব্যক্তি এক পদ তিন মাসের মধ্যে আমরা কার্যকর করেছি। এক বছরের মধ্যে ১২-১৫ টা রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের ইউনিট থাকবে কথা দিচ্ছি।
৩:১২: কৃষকরা দেড় বছর ধরে আন্দোলন করছে। প্রধানমন্ত্রী পারেন না গিয়ে কথা বলতে। ওরা যাবেনা অহংকার।
৩:১১: পা ভেঙে দিয়েছিল মহিলার। হুইল চেয়ারে চেপে ২০০ কেন্দ্রে সভা করেছেন। ২১৩টি আসন ছিনিয়ে এনেছেন। গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলে।
৩:১০: গোয়ায় ২০১৭ সালে একমাত্র সংখ্যাগরিষ্ঠ দল ছিল কংগ্রেস। কংগ্রেস যখন সরকার তৈরীর জন্য দিল্লিতে চিঠি পাঠালো দিল্লি থেকে বলা হলো তোমরা সরকার তৈরি করবে না। এরা দেশের মানুষকে ঠকাচ্ছে।
৩:০৯: সিপিএম, কংগ্রেসকে একটা ভোট দেওয়া মানে বিজেপির হাত শক্ত করা। আইএসএফ-এর মত একটা দলের সঙ্গে জোট করল শুধু সংখ্যালঘুদের বিভ্রান্ত করবে বলে। ওরা আজ শুণ্য।
৩:০৮: দেশের জিডিপি ২৫% কমেছে। এদেরকে না হারানো গেলে ২০২৪-এ ভারতবর্ষ থাকবে না। হারাতে পারেন একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
৩:০৭: ১০ বছর ধরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী, ১০ পয়সা বাড়তি কর রাজ্যের মানুষের উপর চাপাননি।
৩:০৬: বাংলা পথ না দেখালে ভারতবর্ষ বাঁচবে না।
৩:০৫: গোয়া, ত্রিপুরার পর আমরা মেঘালয়, উত্তরপ্রদেশেও ঢুকছি। এমন কোনও রাজ্য নেই, যেখান থেকে আমরা চিঠি পাইনি। তারা দিদিকে চায়।
৩:০৪: এবার তৃণমূল কংগ্রেস, বিজেপির বিরুদ্ধে লড়ে বাংলাকে জিতেছে। ২০২৪-এ তৃণমূল, বিজেপিকে দেশ ছাড়া করবে।
৩:০৩: বিজেপির বেশ কয়েকজন এমএলএ এসেছেন। তাদের প্রায়শ্চিত্ত করে ঢোকানো হচ্ছে। কর্মীদের আবেগে আঘাত দিয়ে কোনও গদ্দারকে দলে ঢুকবে দেব না।
৩:০২: এতো ভালো বিধায়ক সারা বাংলায় কেউ কোথাও পাবেন না।
৩:০১: বহিরাগত আসে, বহিরাগত যায়, বাংলা নিজের মেয়েকেই চায়। আপনারা সেই দাবীকে মান্যতা দিয়ে খড়দায় তৃণমূলকে জিতিয়েছিলেন।
৩:০০: যারা নিজেদের সর্ব শক্তিমান মনে করেন, তাদের আমরা বাংলার মাটিতে হারিয়েছি। লিখে রাখবেন এবারেরও ৪-০ হবে।
২:৫৯: কংগ্রেস কখনও বিজেপি, সিপিএমের সাথে জোট করেছে। এই আদর্শহীনদের বাংলার মাটিতে কোনও জায়গা নেই।
২:৫৮: আমি এতদিন ধরে রাজনীতি করছি। আমি বলছি বাংলার সেরা নেতাকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আপনাদের প্রার্থী করে পাঠিয়েছেন। সৌগত রায় আপনাদের সাংসদ এবং শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিধায়ক, এর থেকে ভালো কি হতে পারে!
২:৫৭: বিজেপির প্রার্থী কাজল সিনহার ছবি নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছে। হাস্যকর।
২:৫৫: রাজনৈতিক দল যার যার, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবার। আপনি যে দলই করুন না কেন তৃণমূল সরকারের সব সুযোগ সুবিধা পাবেন।
২:৫৪: যারা বড় বড় কথা বলেছে তারাও এখন লাইনে দাঁড়িয়ে লক্ষ্মীর ভান্ডারের ফর্ম ফিলাপ করছেন।
২:৫৩: যারা বলে বাংলায় উন্নয়ন হয়নি, তাদের বাংলার ফাইওভার এর ছবি উত্তরপ্রদেশের বিজ্ঞাপনে ব্যবহার করতে হবে কেন?
২:৫২: সিবিআই-এর ভয়ে আমরা পাইনা। ইডি আমাদের কাঁচকলা করেছে। সিবিআই আমার কাঁচকলা করবে।
২:৫১: দিছে যতগুলো সর্বভারতীয় দল আছে তাদের মধ্যে শুধুমাত্র তৃণমূলের বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার সাহস আছে।
২:৫০: বল আমাকে সাধারণ সম্পাদক করেছে। কথা দিচ্ছি আগামীতে আমরা আরও ৫ রাজ্যে যাবো। যেখানে যেখানে বিজেপি সরকার অত্যাচার চালাচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা প্রতিবাদ গড়ে তুলে তৃণমূলের সরকার প্রতিষ্ঠা করব।
২:৪৯: তৃণমূল শুধু আর বাংলায় সিদ্ধান্ত নেয় না, তৃণমূল গোয়া, ত্রিপুরাতেও পৌঁছে গেছে।
২:৪৮: এই সাত কেন্দ্রে একসাথে নির্বাচন করানো যেত। নির্বাচন কমিশন দু’দফায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
২:৪৭: এই নির্বাচন শুধু শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে জেতানোর নির্বাচন না।
২:৪৫: মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে কাজল সিনহা কোভিডে আক্রান্ত হয়ে প্রয়াত হলেন। তাঁর পক্ষে মানুষের রায় তিনি দেখতে পেলেন না। গোসাবাতেও এক ঘটনা।
২:৪৪: নির্বাচন কমিশন একটা রাজনৈতিক দলের সুবিধা করতে গিয়ে বাংলায় আট দফায় নির্বাচন করেছে। এর ফলে করোনার প্রকোপ বেড়েছে। বাংলায় বহিরাগতদের সুযোগ করে দিয়েছে।
২:৪৩: বাংলায় চারটে বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন হচ্ছে আগামী ৩০ তারিখ। খড়দা, গোসাবা, দিনহাটা, শান্তিপুর।
২:৪২: কোভিড বিধি মেনে সীমিত সমর্থক নিয়ে আমাদের এই সভা করতে হচ্ছে।