বেশি দাম নেওয়ার অভিযোগ, বাজারে রাজ্যের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা
সামনে কালীপুজো। আর রাজ্যে পেট্রোল–ডিজেলের দাম সেঞ্চুরি পেরিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আগুন হয়েছে। তাতে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্তের। যাতেই হাত দিচ্ছেন মানুষ তাতেই লাগছে ছ্যাঁকা। মাছ–মাংস–সবজি–ফলের আকাশছোঁয়া দাম বেড়েছে। তার মধ্যেই নাগাড়ে বৃষ্টিতে সবজি নষ্ট হয়েছে। সঙ্গে দেখা গিয়েছে কালোবাজারি। এই পরিস্থিতিতে আজ সকালে সল্টলেকের বিভিন্ন বাজারে রাজ্যের এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের( ইবি) আধিকারিকরা হানা দেয়। কালোবাজারি রুখতেই এই হানা ইবির।
বিভিন্ন বাজারে গিয়ে সবজি–ফল–মাছ এবং মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। দাম জিজ্ঞাসা করেন। এমনকী তাঁরা বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া যাবে না। এত দাম কেন নেওয়া হচ্ছে? সঠিক দামে সবজি বিক্রি করুন।’ খুচরো বিক্রেতারা কোথায় থেকে জিনিস কিনছে, কত দামে কিনছে এবং কত টাকায় বিক্রি করছে সমস্ত কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইবির অধিকারিকরা।
বিভিন্ন বাজারে গিয়ে সবজি–ফল–মাছ এবং মাংস বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। দাম জিজ্ঞাসা করেন। এমনকী তাঁরা বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বেশি নেওয়া যাবে না। এত দাম কেন নেওয়া হচ্ছে? সঠিক দামে সবজি বিক্রি করুন।’ খুচরো বিক্রেতারা কোথায় থেকে জিনিস কিনছে, কত দামে কিনছে এবং কত টাকায় বিক্রি করছে সমস্ত কিছু জিজ্ঞাসাবাদ করেন ইবির অধিকারিকরা।
ব্যবসায়ীরা জানান, অতিবৃষ্টি ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণেই দাম বাড়ছে। উৎসবের মরশুমে বেড়েই চলেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে পিঁয়াজ ও টম্যাটোর। বিক্রেতারা জিনিসপত্র মজুত করে কালোবাজারি করছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে ইবির আধিকারিকরা। বারবার সাবধান করেছেন অতিরিক্ত দাম যেন নেওয়া না হয়।