উদয়ন গুহ আপনাদের ছেড়ে যায়নি, দিনহাটা নিজের ছেলেকে চায়, ডাক অভিষেকের
সদ্য ভবানীপুর-সামশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুরে বিপুল জয়ের পর, ৩০ অক্টোবর খড়দা, গোসাবা, দিনহাটা এবং শান্তিপুর বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন। আর তাই বাড়তি অক্সিজেন নিয়েই জোরকদমে প্রচারে নেমেছে শাসক দল। এই নির্বাচন তৃণমূলের কাছে কার্যত প্রেস্টিজ ফাইট।
আজ কুচবিহারের দিনহাটায় তৃণমূল প্রার্থী উদয়ন গুহর সমর্থনে নির্বাচনী জনসভায় সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
লাইভ আপডেট
২:০১: আমরা দিল্লির কাছে বশ্যতা স্বীকার করব না। কোচবিহার বীর পুত্রদের ভূমি। এই ভূমি মাথা নত করতে জানে না।
২:০০: দিনহাটা হাসপাতালের যাতে অক্সিজেনের সংকট না হয় তাই নতুন ইউনিট করা হয়েছে। ১০ কোটি টাকার বাস স্ট্যান্ড করা হয়েছে। তৃণমূল আপনাদের ছেড়ে যায়নি।
১:৫৯: যদি বিজেপি ক কেউ হারাতে পারে সেটা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল কংগ্রেস।
১:৫৮: কংগ্রেস ২০১৪ থেকে বিজেপির কাছে হারছে। আর তৃণমূল ২০১৪ থেকে বিজেপিকে হারাচ্ছে। কৃষকদের উপর গাড়ি চালিয়ে দিচ্ছে বিজেপি, কি দেশের অবস্থা!
১:৫৭: বাংলা কেন আট দফায় নির্বাচন হতে হবে? একটা রাজনৈতিক দলকে সুবিধা দিতে?
১:৫৬: আমাদের নেত্রী শিখিয়েছেন দল-মত-নির্বিশেষে আপনি সরকারি পরিষেবা পাবেন। বিজেপি মানুষকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়ে রাজনৈতিক লাভ চরিতার্থ করতে চায়।
১:৫৫: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড, কৃষক বন্ধু, লক্ষীর ভান্ডার করবেন। সরকার গঠনের দু’মাসের মধ্যেই সেই কাজ শুরু হয়ে গেছে।
১:৫৪: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন আমার ধর্ম আমি বাড়িতে করব। কিন্তু ১০ কোটি মানুষের ভোটে নির্বাচিত হয়ে আমার একটাই ধর্ম “মানব ধর্ম”
১:৫৩: অসমে ১২ লক্ষ হিন্দু বাঙালির নাম ভারতীয় নাগরিক তালিকা থেকে বাদ দিয়েছে।
১:৫২: যত রাজনৈতিক দল আছে তাদের ধমকে চমকে বাড়িতে পাঠিয়ে দিচ্ছে। তৃণমূল বিশুদ্ধ লোহা, যত মারবে তত শক্ত হবে।
১:৫১: জেপি বাংলাদেশী হিন্দুদের উপর হওয়া অত্যাচারের কে ব্যবহার করে ভোট লড়তে চাইছে। পুরা ভারতের হিন্দুদের জন্য কি করেছে?
১:৫০: বিজেপি হল কালীপুজোর শ্যামা, নির্বাচনের সময় শুধু দেখা যায়
১:৪৯: যে বলেছিল সোনার বাংলা বানাব, গরুর দুধ থেকে সোনা বানাব, তাকেই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
১:৪৮: আমরা নোট বন্দির সময় সবাইকে বুকে স্বপ্ন নিয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ভেবেছিলাম কালো টাকা ধ্বংস হবে। কালো টাকা ধ্বংস হয়েছে?
১:৪৭: বিজেপি ও করোনা ভাইরাসের মত একটা ভাইরাস। করোনার ভ্যাকসিনের নাম কোভিশিল্ড। আর বিজেপির ভ্যাকসিনের নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
১:৪৬: আজ ভারতবর্ষকে পথ দেখাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
১:৪৫: গোয়ায় তিনমাস পর নির্বাচন। আমি কথা দিচ্ছি তিন মাস পরে গোয়ায় তৃণমূল সরকার গড়বে।
১:৪৪: তৃণমূল আর বাংলার মাটিতে সীমাবদ্ধ নয়, আমরা গোয়া ত্রিপুরায় ঢুকেছি।
১:৪৩: বিগত উপনির্বাচনে বাংলার মানুষ ৩-০ করে পিকে উৎখাত করেছিল। আমি জানি আগামীতেও ৪-০ হবে। কিন্তু জয়ের ব্যবধান বাড়াতে হবে।
১:৪২: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার উত্তরবঙ্গে এসেছেন। এখন বিভিন্ন জায়গায় প্রশাসনিক বৈঠক করছেন। আদর্শ নির্বাচন বিধির জন্য কোচবিহারে প্রশাসনিক বৈঠক সম্ভব নয়।
১:৪১: আপনার বাড়িতে রাত তিনটে আগুন লাগলে কাউকে রাতে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়, ওষুধপত্র প্রয়োজন হয়। তৃণমূল সমর্থকদের আপনারা পাশে পাবেন। এটাই বিজেপির সাথে তৃণমূলের পার্থক্য।
১:৪০: যেসব বিধানসভায় আমরা পরাজিত হয়েছি সেখানেও আমরা মানুষের পাশে থেকেছি । এটাই গণতন্ত্রের রীতিনীতি।
১:৩৯: আজকে যে সংখ্যক মানুষ এই সভায় এসেছেন তারা তিন নম্বর বোতাম টিপে এলে বিজেপি ভোকাট্টা হয়ে যাবে।
১:৩৮: উদয়ন গুহকে আক্রমণ করা হয়েছিল, তাও তিনি মানুষের পাশে আছেন।
১:৩৭: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সব বিপদে আপনাদের পাশে থেকেছেন।
১:৩৬: ওরা বলেছিল বীর চিলা রায়ের মূর্তি কোচবিহারের স্থাপন করব। ভোটের পর থেকে কোন বিজেপি নেতার টিকি খুঁজে পাওয়া যায়নি।
১:৩৫: দিনহাটার মাটিতে দাঁড়িয়ে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কথা দিয়েছিলেন নারায়ণী সেনা করবেন। করেননি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন নারায়ণী সেনা করব। সেই হেডকোয়ার্টার এর কাজ মেখলিগঞ্জে শুরু হয়ে গেছে।
১:৩৪: খড়দহ এবং গোসাবার তৃণমূলের প্রার্থীরা জিতেও মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন। দিনহাটা এবং শান্তিপুরের প্রার্থীরা আপনাদের রায় প্রত্যাখ্যান করে মন্ত্রী সাংসদ হওয়ার জন্য ইস্তফা দিয়েছেন।
১:৩৩: আমরা এমন একটা সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছি যেখানে উৎসবের মধ্যেও আমাদের প্রচার করতে হচ্ছে।
১:৩২: নারী শক্তি যাদের সাথে থাকে তাদের কেউ পরাজিত করতে পারে না।