মুখ পুড়ল বিপ্লবের, নির্ধারিত জায়গাতেই হবে অভিষেকের সভা,নির্দেশ আগরতলা হাইকোর্টের
ত্রিপুরা হাইকোর্টে ধাক্কা খেল বিপ্লব দেব সরকার। রবিবার আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সামনেই শর্তসাপেক্ষে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনসভা করার অনুমতি দিয়েছে হাইকোর্ট। করোনাভাইরাস বিধির কারণ দর্শিয়ে যে সভাস্থল পরিবর্তনের নির্দেশ দিয়েছিল ত্রিপুরার বিজেপি সরকার।
শনিবার রাতের দিকে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, সর্বাধিক ৫০০ জনকে নিয়ে সেই জনসভা করা যাবে। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে পুলিশকেও লোকসংখ্যা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে বেঁধে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমর্থকরা যাতে সভাস্থলে পৌঁছাতে পারেন, সেজন্য উপযুক্ত জায়গায় চেকপোস্ট বসানোরও নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
এমনিতে আজ (রবিবার) আগরতলায় জনসভা করার কথা আছে অভিষেকের। সেজন্য আগেভাগেই তৃণমূলের তরফে পুলিশের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়। গত ২৮ অক্টোবর আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সামনেই তৃণমূলকে সভা করার অনুমতি দেয় পুলিশ। কিন্তু শনিবার আচমকা জায়গা পরিবর্তন করে স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে সভা করার নির্দেশ দেয় বিপ্লবের প্রশাসন। সেইসঙ্গে একগুচ্ছ করোনা সংক্রান্ত বিধি চালু করা হয় সেই সভাস্থলে পরিবর্তনের নির্দেশের বিরুদ্ধে দ্রুত হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে তৃণমূল। বিষয়টির দ্রুততা বিচার করে সিঙ্গল বেঞ্চ গঠন করেন ত্রিপুরা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ইন্দ্রজিৎ মোহান্তি।
শনিবার রাতের দিকে হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছে, সর্বাধিক ৫০০ জনকে নিয়ে সেই জনসভা করা যাবে। করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে পুলিশকেও লোকসংখ্যা নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে বেঁধে রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সমর্থকরা যাতে সভাস্থলে পৌঁছাতে পারেন, সেজন্য উপযুক্ত জায়গায় চেকপোস্ট বসানোরও নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।
এমনিতে আজ (রবিবার) আগরতলায় জনসভা করার কথা আছে অভিষেকের। সেজন্য আগেভাগেই তৃণমূলের তরফে পুলিশের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়। গত ২৮ অক্টোবর আগরতলার রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনের সামনেই তৃণমূলকে সভা করার অনুমতি দেয় পুলিশ। কিন্তু শনিবার আচমকা জায়গা পরিবর্তন করে স্বামী বিবেকানন্দ ময়দানে সভা করার নির্দেশ দেয় বিপ্লবের প্রশাসন। সেইসঙ্গে একগুচ্ছ করোনা সংক্রান্ত বিধি চালু করা হয় সেই সভাস্থলে পরিবর্তনের নির্দেশের বিরুদ্ধে দ্রুত হাইকোর্টে মামলা দায়ের করে তৃণমূল। বিষয়টির দ্রুততা বিচার করে সিঙ্গল বেঞ্চ গঠন করেন ত্রিপুরা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি ইন্দ্রজিৎ মোহান্তি।|