দেশ বিভাগে ফিরে যান

তামাক ব্যবসায় লাইসেন্স আনবে মোদী সরকার, মাথায় হাত চার কোটি বিড়ি শ্রমিকের

December 14, 2021 | 2 min read

সমীক্ষা বলছে, দেশের তামাক শিল্পের মধ্যে ৮৫ শতাংশই দখল করে রয়েছে বিড়ি।


তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি ও মজুত করা নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে সরকার। বলা হচ্ছে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীকে লাইসেন্স রাখতে হবে।

এদিকে সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে এই কড়াকড়ির জেরে দেশের বিড়ি শিল্পে বড় প্রভাব পড়তে পারে। আইনজীবী বিভা বাসুকি ও ডঃ শিবপ্রসাদ রামভাটলা এনিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন।

এদিকে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব মঙ্গলবার এই সমীক্ষাটি প্রকাশ করেন। এদিকে সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাছের তলায়, ফুটপাতে গুমটিতে বিড়ি বিক্রি হয়।

তাদের পক্ষে লাইসেন্স রাখা সম্ভব নয়। এর জেরে বিড়ি শিল্প, বিড়ি বিক্রির ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা খাবে। বিড়ি বিক্রি বন্ধ হয়ে গেলে বিড়ি শিল্পেও লালবাতি জ্বলে যাবে। সেক্ষেত্রে বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করলে সমস্যা আরও বাড়বে। বহু মহিলাও এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি ও মজুত করা নিয়ে এবার কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে সরকার। বলা হচ্ছে এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীকে লাইসেন্স রাখতে হবে।

এদিকে সমীক্ষা বলছে, দেশের তামাক শিল্পের মধ্যে ৮৫ শতাংশই দখল করে রয়েছে বিড়ি। এটা ভীষণভাবে শ্রমনির্ভর একটি শিল্প। বাড়িতে থেকেই এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন মহিলারা। তাঁদের কথাও ভাবতে হবে। দাবি সমীক্ষায়।

এদিকে সাম্প্রতিক সমীক্ষা বলছে এই কড়াকড়ির জেরে দেশের বিড়ি শিল্পে বড় প্রভাব পড়তে পারে। আইনজীবী বিভা বাসুকি ও ডঃ শিবপ্রসাদ রামভাটলা এনিয়ে সমীক্ষা চালিয়েছিলেন।

এদিকে কেন্দ্রীয় পরিবেশমন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব মঙ্গলবার এই সমীক্ষাটি প্রকাশ করেন। এদিকে সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গাছের তলায়, ফুটপাতে গুমটিতে বিড়ি বিক্রি হয়।

তাদের পক্ষে লাইসেন্স রাখা সম্ভব নয়। এর জেরে বিড়ি শিল্প, বিড়ি বিক্রির ক্ষেত্রে বড় ধাক্কা খাবে। বিড়ি বিক্রি বন্ধ হয়ে গেলে বিড়ি শিল্পেও লালবাতি জ্বলে যাবে। সেক্ষেত্রে বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা না করলে সমস্যা আরও বাড়বে। বহু মহিলাও এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

এদিকে আরএসএস প্রভাবিত দুটি শ্রমিক সংগঠন ভারতীয় মজদুর সংঘ ও স্বদেশি জাগরণ মঞ্চ এই রিপোর্টের পাশে রয়েছে। স্বদেশি জাগরণ মঞ্চের অশ্বিনী মহাজন বলেন, তামাক সেবনকে আমরা সমর্থন করছি না।

কিন্তু এই যে বিড়ি শিল্পের সঙ্গে ৪.৫ কোটি মানুষ যুক্ত আছেন, তেন্ডু পাতা সংগ্রহ থেকে বিক্রি পর্যন্ত এই যে বিপুল মানুষের রুটি রুজির ব্যাপার, তাদের জন্যও বিকল্প ব্যবস্থা করতেই হবে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#India, #License, #Tobacco, #Beedi

আরো দেখুন