← কলকাতা বিভাগে ফিরে যান
বাংলার কারোর সার্টিফিকেটের দরকার নেই, ভোটপ্রচারে বিজেপিকে তোপ মমতার
বুধবার উত্তর কলকাতায় পুরভোটের প্রচারে প্রথম বার নেমেই বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, বাংলার উন্নয়ন ছাড়া কোনও কিছুই তাঁর কাছে অগ্রাধিকার নয়। কাউন্সিলরদের কাজের রূপরেখা বেঁধে দেন। বুঝিয়ে দেন, কোনও রকম গাফিলতি সহ্য করা হবে না। আজ, বৃহস্পতিবার জোড়া সভা করার কথা মমতার। তার প্রথম সভাটি করলেন বাঘাযতীনে। পুরভোটের প্রচারে ক্ষিতি গোস্বামীর মেয়ে বসুন্ধরাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন মমতা।
বাঘাযতীনে কী বললেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, দেখে নিন
- অনেকেই বড় বড় চাকরি ছেড়ে জনসেবা করতে তৃণমূলে যোগ দিয়েছে। আমরা তাঁদের প্রার্থীও করেছি।
- একটার পর একটা প্রকল্প হচ্ছে বাংলায়। কলকাতায় যা কাজ হয়েছে, দেশের অন্য কোথাও তত কাজ হয়নি।
- বাংলার কারোর সার্টিফিকেটের দরকার নেই।
- কলকাতায় জলের উপর ট্যাক্স নেওয়া হয় না।
- কেন্দ্র আমাদের অনেক প্রকল্প আটকে দিয়েছে। তা সত্ত্বেও আমরা উন্নয়নমূলক কাজ করে চলেছি।
- পলতা জলাধারে ৪৫০ কোটি টাকার কাজ হচ্ছে। গার্ডেনরিচেও কাজ হচ্ছে।
- বাংলার উদবাস্তু কলোনীকে আইনি স্বীকৃতি দেওয়া হবে। সকলেই পাট্টা পাবে।
- কালিঘাটে স্কাইওয়াক হচ্ছে। দক্ষিণেশ্বরে আগেই চালু হয়েছে। চন্দননগর, তারকেশ্বর, বক্রেশ্বর থেকে শুরু করে দেবী চৌধুরানীর মন্দির সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে।
- অনেকেই কলকাতা এসে বলে, আগে কী ছিল, এখন কী হয়েছে।
- আমি থাকলে ১ বছরে মেট্রোর কাজ শেষ করতাম।
- আরও উড়ালপুল তৈরি হবে শহরে। যাদবপুর-গড়িয়া, বাইপাস-নিউটাউন, মাঝেরহাট-টালিগঞ্জ উড়ালপুল হবে। মেয়েদের সুবিধার জন্য কলকাতার ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সুলভ শৌচালয় হয়েছে। অনেক নাইট শেল্টারও করা হয়েছে।
- আমাদের সরকার কর্মতীর্থ করেছে। গরিবদের দোকান দেওয়া হয়েছে। ১২৩টা মা ক্যান্টিন চলছে কলকাতায়।
- ২০২৪-এর মধ্যে রাজ্যজুড়ে বাড়ি বাড়ি জল দেওয়া হবে।
- আম্ফান, যশে নবান্নে ছিলাম। সেখানে থেকে গোটা রাজ্যের পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছিল। ব্যাপক ক্ষতি হলেও কেন্দ্র একটা পয়সা দেয়নি।
- লড়তে ভয় পাই না। সারাটা জীবন সংগ্রাম করতে করতে এই জায়গায় পৌঁছেছি।