বাসিন্দাদের দুয়ারে চিকিৎসক,ডায়মন্ডহারবারে অভিষেকের উদ্যোগে ডক্টর অন হুইলস
রেকর্ড করোনা পরীক্ষার পর এবার ‘ Doctors on Wheel’। নিজের সাংসদ এলাকার জন্য নয়া উদ্যোগ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। নিজের সাংসদ এলাকার বাসিন্দাদের জন্য বাড়ির দোরগোড়ায় চিকিৎসককে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। করোনা সংক্রমণ মোকাবিলায় এবং করোনা আক্রান্ত মানুষদের সুবিধার্থেই এই আয়োজন।
সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি কোণায় কোণায়, প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও প্রতিটি ব্লকে অসুস্থ মানুষদের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতে বেশ কিছু অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ‘ডক্টর অন হুইলস’-এর মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছেন চিকিৎসকও। এছাড়াও জানা গিয়েছে, এলাকার করোনা আক্রান্ত মানুষদের জন্য ওষুধ থেকে চিকিৎসক তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
‘ডক্টর অন হুইলস’, কনটেইনমেন্ট জোনগুলিতে বাড়তি নজরদারি, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে দু’টি করে মাস্ক বাধ্যতামূলক, বাড়তি করোনা পরীক্ষা, জমায়ত-মিটিং-মিছিলে নিষেধাজ্ঞা। দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে ডায়মন্ডহারবার। রাজ্যের মধ্যে পথ দেখাচ্ছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডায়মন্ডহারবার মডেল’। এই মডেলের প্রশংসা শুধু দলীয় নেতা-নেত্রীদের মুখেই নয়, সাধুবাদ জানিয়েছেন, প্রথিতযশা চিকিৎসকেরাও। মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী মলয় ঘটক, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, সাংসদ শান্তনু সেন, বিধায়ক নির্মল ঘোষ, মৌসম বেনজির নূর, মন্ত্রী তাপস রায়, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে প্রশংসা করেছেন এই ডায়মন্ডহারবার মডেলের।
উল্লেখ্য, যুবদিবসে ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রে কোভিড মোকাবিলায় টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন সাংসদ। ডায়মন্ডহারবার, ফলতা, বিষ্ণুপুর, সাতগাছিয়া, বজবজ, মহেশতলা ও মেটিয়াবুরুজ এলাকায় দিনভর ৩০ হাজার সাধারণ মানুষের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন সাংসদ নিজেই।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবসে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) নেওয়া করোনা পরীক্ষার টার্গেটকেও ছাপিয়ে যায়। ডায়মন্ডহারবার এলাকায় মোট করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৩ হাজার ২০৩ জনের। যা ছিল রাজ্যের মধ্যে রেকর্ড।
এর আগেও ডায়মন্ডহারবারের সাংসদের উদ্যোগেই ব্লকে ব্লকে, পঞ্চায়েতে, পুরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। চালু হয়েছে ডক্টর অন হুইলস, টেস্টিং অন হুইলস। চলছে মাস্ক বিলি। ভিড় নিয়ন্ত্রণে এলাকার দোকান-বাজার সপ্তাহে পরপর দু’দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। সাংসদের নির্দেশ মেনেই প্রতি ব্লকে মাস টেস্টিং চালু করা হয়েছে। সেলফ কিট ব্যবহারের উপরও জোর দিয়েছেন অভিষেক। তাঁর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন দলীয় নেতা-মন্ত্রীরা।
সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রের প্রতিটি কোণায় কোণায়, প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েত ও প্রতিটি ব্লকে অসুস্থ মানুষদের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দিতে বেশ কিছু অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে। একইসঙ্গে ‘ডক্টর অন হুইলস’-এর মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছেন চিকিৎসকও। এছাড়াও জানা গিয়েছে, এলাকার করোনা আক্রান্ত মানুষদের জন্য ওষুধ থেকে চিকিৎসক তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
‘ডক্টর অন হুইলস’, কনটেইনমেন্ট জোনগুলিতে বাড়তি নজরদারি, বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে দু’টি করে মাস্ক বাধ্যতামূলক, বাড়তি করোনা পরীক্ষা, জমায়ত-মিটিং-মিছিলে নিষেধাজ্ঞা। দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে ডায়মন্ডহারবার। রাজ্যের মধ্যে পথ দেখাচ্ছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘ডায়মন্ডহারবার মডেল’। এই মডেলের প্রশংসা শুধু দলীয় নেতা-নেত্রীদের মুখেই নয়, সাধুবাদ জানিয়েছেন, প্রথিতযশা চিকিৎসকেরাও। মেয়র ফিরহাদ হাকিম, মন্ত্রী মলয় ঘটক, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, সাংসদ শান্তনু সেন, বিধায়ক নির্মল ঘোষ, মৌসম বেনজির নূর, মন্ত্রী তাপস রায়, ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে প্রশংসা করেছেন এই ডায়মন্ডহারবার মডেলের।
উল্লেখ্য, যুবদিবসে ডায়মন্ডহারবার লোকসভা কেন্দ্রে কোভিড মোকাবিলায় টার্গেট বেঁধে দিয়েছিলেন সাংসদ। ডায়মন্ডহারবার, ফলতা, বিষ্ণুপুর, সাতগাছিয়া, বজবজ, মহেশতলা ও মেটিয়াবুরুজ এলাকায় দিনভর ৩০ হাজার সাধারণ মানুষের করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন সাংসদ নিজেই।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিবসে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) নেওয়া করোনা পরীক্ষার টার্গেটকেও ছাপিয়ে যায়। ডায়মন্ডহারবার এলাকায় মোট করোনা পরীক্ষা হয়েছে ৫৩ হাজার ২০৩ জনের। যা ছিল রাজ্যের মধ্যে রেকর্ড।
এর আগেও ডায়মন্ডহারবারের সাংসদের উদ্যোগেই ব্লকে ব্লকে, পঞ্চায়েতে, পুরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডে খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুম। চালু হয়েছে ডক্টর অন হুইলস, টেস্টিং অন হুইলস। চলছে মাস্ক বিলি। ভিড় নিয়ন্ত্রণে এলাকার দোকান-বাজার সপ্তাহে পরপর দু’দিন বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। সাংসদের নির্দেশ মেনেই প্রতি ব্লকে মাস টেস্টিং চালু করা হয়েছে। সেলফ কিট ব্যবহারের উপরও জোর দিয়েছেন অভিষেক। তাঁর এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন দলীয় নেতা-মন্ত্রীরা।