পুরভোটে সক্রিয় নয় দলের অধিকাংশ কর্মী, স্বীকারোক্তি দিলীপের
দলের কর্মীদের অনেকেই যে সক্রিয় নন, সেকথা স্বীকার করে নিলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। শনিবার কৃষ্ণনগরে নির্বাচনী প্রচারে এসে কালীনগর ও রাজবাড়ির সামনে চায়ে পে চর্চায় অংশগ্রহণ করেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপবাবু। সেখান থেকেই তিনি কর্মীদের নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার বিষয়টি স্বীকার করে নেন। তিনি বলেন, বিধানসভা নির্বাচনের পর শাসক দল আমাদের কর্মীদের উপর আক্রমণ করছে। তাতে আমাদের কর্মীরা ভয় পেয়ে গিয়েছে। তাই সবাই আগের মতো সক্রিয় নেই কিন্তু, মানুষ এখনও বিজেপির সঙ্গে আছে।
পুরভোটের মুখে রাজ্য বিজেপির শীর্ষ নেতাদের প্রচারে নামিয়ে কর্মীদের উজ্জীবিত করতে চাইছেন জেলা বিজেপির নেতারা। কারণ, প্রার্থী তালিকা নিয়ে দলের অন্দরে ক্ষোভ রয়েছে। আর সেই ক্ষোভ ভোটবাক্সে পড়লে সুবিধা করতে পারবে না বিজেপি, তা ভালো মতোই জানে জেলা নেতৃত্ব। এমনিতেই একাধিক বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা নির্দল হিসেবে ভোটে দাঁড়িয়েছেন। তাতে ভোট কাটাকাটির আশঙ্কায় সিঁদুরে মেঘ দেখছে গেরুয়া শিবির। শুক্রবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার কৃষ্ণনগরের তিন জায়গায় প্রার্থীদের সমর্থনে সভা করেছিলেন। শনিবার সকালে চায়ে পে চর্চায় অংশ নেন দিলীপবাবু। তিনি বলেন, তৃণমূল সন্ত্রাস ছাড়া ভোট করতে পারে না। তৃণমূলের এখন যতজন প্রার্থী দাঁড়িয়েছেন, তার সমান সমান নির্দল প্রার্থী দাঁড়িয়েছেন। মানুষ সন্ত্রাসের রাজনীতি বন্ধ করতে চাইছেন। তাই তাঁরা এবার বিজেপিকেই ভোট দেবেন। এই মুহূর্তে