করোনা সংক্রমণ নিম্নগামী হলেও সোনাগাছির হাল ফেরেনি
করোনা সংক্রমণ নিম্নগামী।
বিধিনিষেধ উঠে গেছে। কিন্তু সোনাগাছির হাল ফেরেনি। আরও ভালভাবে বললে অলিগলির যৌনকর্মীদের অবস্থা তথৈবচ। বরং নাইট লাভার্স, রূপশ্রী, প্রেম বন্ধন এর মতো খানদানি বাড়িগুলির চাহিদা আগের মতোই রয়েছে।
অলিগলির মেয়েরা বাধ্য হয়ে অনলাইনে পরিষেবা দিচ্ছেন? কী এই অনলাইন পরিষেবা? বিশেষ কিছুই নয়। ফোনে সঙ্গীর সঙ্গে কথা বলা, যৌন উত্তেজনাবর্ধক চ্যাট–এভাবেই পরিষেবা দিচ্ছেন যৌনকর্মীরা। তবে সংখ্যাটা বেশ কম। তাই অলিগলির যৌনকর্মীদের অভাব অনটন নিত্যসঙ্গী। এই অঞ্চলে অনেক ফ্লাইং যৌনকর্মী আছেন। খদ্দের ধরে এনে ব্যবসা করেন। সেই কাজেও বেশ ভাটা। কারণ খদ্দেররা আর আসতে চাইছেন না। এখন চারিদিকে অনেক ‘বিকল্প’ ব্যবস্থা খুলে গেছে। সেদিকেই আগ্রহ খদ্দেরদের।
করোনা আবহে সোনাগাছি যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করেছিল। দেহের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা। মাস্ক ব্যবহার। যার ফলে খদ্দের বেশ কমেছিল। পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হতেই খদ্দের বেড়েছিল। কিন্তু খানদানি বাড়িগুলিতে। অবস্থা খারাপের দিকেই ছিল গলির যৌনকর্মীদের। বিকল্প হিসেবে ফোনে পরিষেবা দেওয়া শুরু হয়। কিন্তু সেই হারও খুব বেশি নয়।