হাঁসখালির ঘটনায় গণধর্ষণের মামলা রুজু করল পুলিস
হাঁসখালিতে নাবালিকার রহস্যমৃত্যুর ঘটনা। আর এই ঘটনায় রানাঘাট পুলিস জেলার এসপি সায়ক দাসের মন্তব্য ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। একই সঙ্গে এই ঘটনায় গণধর্ষণের মামলা রুজু করেছে পুলিস।
কী বললেন রানাঘাটের পুলিস সুপার সায়ক দাস?
তিনি জানান, জন্মদিনের পার্টিতে নাবালিকা মদ্যপান করেছিল। জেরায় তা স্বীকার করেছে অভিযুক্ত। রানাঘাটের পুলিস সুপার সায়ক দাস বলেন, “অভিযুক্তের বয়ান মেয়েটা মাঝে মাঝেই ড্রিংস করত।” পুলিস সুপারের এই মন্তব্য ঘিরে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। ময়নাতদন্ত না করেই কীভাবে পুলিস বললেন যে নাবালিকা ওইদিন মদ্যপান করেছিল? সেই প্রশ্ন উঠছে।
প্রসঙ্গত, হাঁসখালিতে নাবালিকার রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় ইতিমধ্যেই তোলপাড় রাজ্য। জন্মদিনের পার্টিতে ডেকে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে বন্ধুর বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত বন্ধু সোহেল গয়ালিকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করেছে পুলিস। এই ঘটনায় মৃতার পরিবার অভিযোগ করেছে যে, ঘটনার কথা প্রথমে কাউকে জানাতে বারণ করা হয়েছিল। তারপর মেয়ের মৃত্যুর পর অভিযুক্তের পরিবারের চাপে তড়িঘড়ি দেহ দাহ করা হয়।