কলকাতা বিভাগে ফিরে যান

কলকাতার কোথায় রয়েছে নেতাজির স্মৃতিতে উজ্জ্বল রেস্তোরাঁগুলি? জেনে নিন

January 23, 2024 | < 1 min read

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: নেতাজির আদর্শে অনুপ্রাণীত দেশের অগণিত মানুষ। তাঁর আদর্শ জাগিয়ে তোলে সামাজিক চেতনাকে। ‘তোমরা আমায় রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব’, এই আদর্শেই বিশ্বাসী ছিলেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু। মাতৃভূমির প্রতি তাঁর ভালোবাসা সর্বজনীন। তাই শতবর্ষ পরেও নেতাজিকে নিয়ে মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই। ছাত্র বয়সে কলকাতার স্কটিশ চার্চ ও প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়ার সময় নেতাজি এইসব রেস্তোরাঁয় যেতেন। তাই স্বভাবিকভাবে প্রশ্ন ওঠে যে সেই রেস্তোরাঁগুলি কোথায়? আজ তাঁর জন্মদিনে দৃষ্টিভঙ্গির তরফ থেকে রইল এই শহরের আনাচে কানাচে নেতাজির স্মৃতিময় রেস্তোরাঁর হদিস।

লক্ষ্মী নারায়ণ শ’অ্যান্ড সন্স

১৯১৮ সালে এই চপের দোকানটি খোলা হয়েছিল। ১০০ বছরের পুরনো এই দোকানে নেতাজির উপস্থিতিতে দুবার পালিত হয়েছিল তাঁর জন্মদিন। এখানকার তেলেভাজা খুব বিখ্যাত। আজও এই দোকানে বিনামূল্যে নেতাজির জন্মদিনে বিলি করা হয় তেলেভাজা। যার নাম নেতাজির চপ।

প্যারামাউন্ট শরবত অ্যান্ড সিরাপ

কলেজ স্ট্রিটের এই দোকানটি সবাই চেনেন। এখানেও আসতেন নেতাজি। ডাবের শরবত ছিল তাঁর প্রিয়।

ইন্ডিয়ান কফি হাউস

কলকাতার কফি হাউজ হল বহু জ্ঞানী গুণী মানুষের আঁতুড়ঘর। এখানেও আসতেন নেতাজি।

ফেভারিট কেবিন

চট্টগ্রাম থেকে আসা দুই ভাই নূতনচন্দ্র বড়ুয়া ও গৌর বড়ুয়া এই কেবিন খুলেছিলেন।সূর্য সেন স্ট্রিটের এই কেবিনে নেতাজি আসতেন, যখন তিনি প্রেসিডেন্সির ছাত্র। এখানকার ৪ নম্বর টেবিল ছিল তাঁর জন্য বরাদ্দ। এখানে বসেই তিনি নজরুলের কবিতা ও গান শুনতেন। এখানকার রান্নাঘর লাগোয়া ছোট্ট ঘরে বসত গোপন বৈঠক। পুলিশের নজর পড়লেই বিপ্লবীদের সতর্ক করে দিতেন বড়ুয়া ভাইরা। পিছনের গেট দিয়ে পালিয়ে যেতেন স্বাধীনতা সংগ্রামীরা।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Restaurants, #Netaji Subhas Chandra Bose

আরো দেখুন