পুজো স্পেশাল বিভাগে ফিরে যান

কালীপুজোর দিন বিকেল হতেই বারাসত ও মধ্যমগ্রামে উপচে পড়ল ভিড়

November 1, 2024 | < 1 min read

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: বৃহস্পতিবার বিকেল হতেই বারাসত ও মধ্যমগ্রামে প্যান্ডেল প্যান্ডেলে উপচে পড়ল ভিড়। সন্ধ্যা যত গড়িয়েছে, ততই দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক, যশোর রোড, টাকি রোডের ধারের প্যান্ডেলগুলিতে ভিড় ছিল জনস্রোতের মতো। মধ্যমগ্রামেও উপচে পড়েছিল ভিড়। দীপাবলির রাতে দর্শনার্থীর ঢল নামবে জেনে, বিকেল চারটে থেকেই বারাসাতে প্রবেশের পাঁচ পয়েন্টে নো-এন্ট্রি করে দেয় পুলিশ। বাইক, অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া ছোট-বড় সব গাড়ি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। শহরের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় সিসি ক্যামেরায় নজরদারি চালায় পুলিশ।

রাত বাড়তেই ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক দর্শনার্থীদের দখলে চলে যায়। হেঁটে হেঁটে প্যান্ডেল হপিং চলে।
বারাসত ডাক বাংলো মোড় থেকে ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের ময়না পর্যন্ত প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথে অধিকাংশ বড় বাজেটের পুজো। বিকেল থেকে প্যান্ডেল হপিং শুরু করেন দর্শনার্থীরা। ডাকবাংলো ছাড়িয়ে সন্ধানী ক্লাবের রাশিয়ান মনুমেন্ট দেখতে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। ১১ নম্বর রেলগেট অতিক্রম করে তরুছায়ার আলোর দিশারী মণ্ডপ থেকে আমরা সবাইয়ের তিব্বতের কৈলাস ও মানসসরোবর দেখতে এদিন উপচে পড়েছিল। ১২ নম্বর জাতীয় সড়কের ধরে রেজিমেন্ট ক্লাবের ফ্রান্সের চার্চের আদলে নজরকাড়া প্যান্ডেল ও শক্তিমন্দিরের বিশ্বশান্তির বার্তায় সজ্জিত প্যান্ডেল দেখতেও এদিন দর্শনার্থীদের ভিড় ছিল।

বারাকপুর-বারাসত রোডের ছাত্রদলের দক্ষিণ ভারতের নারায়ণ মন্দির দেখতে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা। মধ্যমগ্রামের চৌমাথা সংলগ্ন ইয়ং রিক্রিয়েশন থেকে যশোর রোডের ধারের পূর্বাশা যুব পরিষদের পুজো মণ্ডপও ভিড়ে ঠাসা। দর্শনার্থীদের ভিড় নিয়ন্ত্রণ করতে বিকেল থেকেই জাতীয় এবং রাজ্য সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে রেখেছে পুলিশ। পুলিশ সুপার প্রতীক্ষা ঝাড়খড়িয়া বলেন, ভিড় বুঝেই মানুষের স্বার্থে শহরে কয়েকটি রাস্তায় নো এন্ট্রি করা হয়েছে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Kali pujo, #kali puja, #Madhyamgram, #barasat, #Festival

আরো দেখুন