পাখির চোখ ২০২৬শে বঙ্গদখল, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক পদে ‘আস্থাভাজন’ বসাতে মরিয়া BJP?
নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: বাংলায় শত চেষ্টা করেও পদ্ম ফোটাতে পারছে না মোদী-শাহ। আগামী বিধানসভা ভোটে মরিয়া হয়ে ঝাঁপাতে চাইছে বিজেপি। রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক পদে বিজেপি নিজেদের আস্থাভাজন কাউকে বসানোর তোড়জোড় করছে বলে দাবি রাজ্যের শাসক দল। তৃণমূলের দাবি, নতুন যিনি সিইও হবেন, তিনি যেন নিরপেক্ষভাবে ও স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করেন।
গোটা দেশের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ‘এক দেশ এক ভোট’। বিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। বিলকে যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোর পরিপন্থী বলে সরব বিরোধী রাজনৈতিকদলগুলি। রাজনীতির কারবারিদের মতে, গোটা নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করতে চাইছে মোদী সরকার। বাংলার পরবর্তী সিইওর প্রসঙ্গ এমন খবর শোনা যাচ্ছে। বর্তমান সিইওর মেয়াদ শেষ হচ্ছে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর। ২০২৬ সালে বাংলায় বিধানসভা নির্বাচন হবে। সিইওর পদে কে আসবেন, তা নিয়ে কৌতূহলী সংশ্লিষ্ট মহল।
তৃণমূলের কথায়, আম জনতার উপর বিজেপির ভরসা নেই। এতদিন ইডি, সিবিআইকে ব্যবহার করে ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে পদ্ম শিবির। নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষভাবে কাজ করুক তা চাইছে না তারা। তৃণমূলের অভিযোগ, কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। ফলে তারা নানা ধরনের প্লট তৈরি করছে। খবর আসছে নির্বাচন কমিশনে তাদের লোক বসানোর পরিকল্পনা করছে বিজেপি। সাধারণ মানুষ বিজেপির উপর আস্থা রাখবেন না, তাই নানারকম বাঁকা পথ খুঁজছে বিজেপি।