ট্রাম ডিপো থেকে যাত্রা শুরু করে মুখরোচক আজ সত্তরে

প্রায় সাত দশক আগে টালিগঞ্জের ট্রাম ডিপোর কাছে ছোট্ট একটা চনাচুরের দোকান দিয়ে শুরু। বর্তমান যেখানে উত্তম কুমারের মূর্তি।

January 16, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi
ছবি সৌজন্যেঃ ফেসবুক

প্রায় সাত দশক আগে টালিগঞ্জের ট্রাম ডিপোর কাছে ছোট্ট একটা চনাচুরের দোকান দিয়ে শুরু। বর্তমান যেখানে উত্তম কুমারের মূর্তি। এখন একটা ইন্ডাস্ট্রিতে পরিণত। কে বলে বাঙালী রা ব্যাবসা পারেনা! নির্মলেন্দু চন্দ্র বাঙালী দের চনাচুরের স্বাদ চিনিয়েছেন। যা এখন বারুইপুর এর গোবিন্দ পুরে ফ্যাক্টরী জুড়ে এই শিল্পের কর্মকান্ড বিস্তারিত তারই সুযোগ্য পুত্র প্রণব চন্দ্র র হাত ধরে।

“মুখোরোচক”-সারা বিশ্বে এখন প্রসারিত। স্বাদ ও সাধ্যের মধ্যে নানান ধরনের স্বাদের মুখোরোচক এখন বাঙালির রুটিনে  নিয়মিত জায়গা পাকা করে নিয়েছে তা বলাই বাহুল্য। চানাচুর, চা, স্ন্যাকস আরও কত কী। সম্প্রতি মুখরোচকের ৭০ বছর পূর্তিতে বিশেষ অনুষ্ঠান হল গোবিন্দপুরে তাঁদের ফ্যাক্টরিতে। সেই উপলক্ষ্যে প্রকাশিত হল একটি বই গল্পটা মুখরোচক।

সম্পাদনায় অনিলাভ চট্টোপাধ্যায়। তাদের ৭০ বছরের এই জার্নির গল্প তিনি তুলে ধরেছেন বইতে। এছাড়াও কর্ণধার প্রণব চন্দ্র বললেন, আমরা হাইজিন রক্ষা করে খাদ্য প্রস্তুত করি। এছাড়াও আমাদের খাবার স্বাদের জন্যই বিখ্যাত। মুখরোচকের জন্য একটি গান লিখেছেন শ্রীজাত। তাতে সুর বাঁধলেন জয় সরকার। গেয়েছেন নচিকেতা।

সেই গানও মুক্তি পেল এদিন। এছাড়াও কর্ণধার শোনালেন, তাঁদের কর্মীরা নিয়মিত আধ্যাত্মিক চেতনা এবং ধ্যান করেন। পজিটিভ শক্তির জন্য। তাঁরা মনে করেন শান্ত এবং পরিশুদ্ধ মন হলেই তবে ভালো কাজ করা যায়।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen