কলকাতায় বাড়ছে হ্যারিকেনের চাহিদা

May 25, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

কেউ ঠিক করেছেন, বাড়িতে একখানা লণ্ঠন ‘মাস্ট’। কেউ বলছেন, আবাসনে খানকয়েক ৫০ লিটার জলের ড্রাম সবসময় ভর্তি করে রেখে দিতে হবে। আগাম বিপদের পূর্বাভাস থাকলে তো বটেই। কারও একটা স্টোভ চাই-ই চাই।

অর্থাৎ ‘ব্যাক টু বেসিকস’। শহরের একাধিক অভিজাত আবাসন থেকে বহুতল, সংসারী গেরস্ত থেকে ব্যাচেলর — চার দিনে অনেকেই শিক্ষা নিয়েছেন। আম্পানের দুর্যোগকে গোড়ায় সে ভাবে গুরুত্ব দেননি অনেকেই। ভেবেছিলেন, শেষ মুহূর্তে দুর্যোগ বাংলার কান ঘেঁষে পাড়ি দেবে ওডিশা, অন্ধ্র বা বাংলাদেশে। কিন্তু সে সব হিসেব লন্ডভন্ড করে দিয়েছে আম্পান।

লোডশেডিং বস্তুটাই উধাও হয়ে গিয়েছিল বহু মানুষের জীবন থেকে। খাবার, পানীয় বা নিত্যকাজের জন্য প্রয়োজনীয় জলের অভাবে ভুগতে হবে, তা ভাবতেও পারেননি নামী আবাসনের ঝাঁ-চকচকে ফ্ল্যাটের অনেক বাসিন্দা। কিন্তু আম্পান-পরবর্তী ক’টা দিন সে ধারণা উল্টেপাল্টে দিয়েছে।

এর জেরে এখন হ্যারিকেন, লণ্ঠন ব্যবসায়ীদেরও কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখা হবে। আম্পানে কিছুটা হলেও মন্দের ভাল হল।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen