ভেঙে পড়া গাছ বসিয়ে পরিবেশ দিবসের সূচনা করবেন মমতা

উম-পুনের ধাক্কায় শহরের বিস্তীর্ণ অংশে বড় বড় গাছ পড়ে গিয়েছে। বনদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ইউক্যালিপটাস, কৃষ্ণচূড়া, বাদাম এবং রাধাচূড়া গাছ বেশি পড়েছে। তবে ভেঙে পড়া কিছু গাছকে পুনরায় বসানোর (রিপ্ল্যান্টেশন) চেষ্টা শুরু হয়েছে। খোদ কলকাতার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম রবীন্দ্র সরোবরে সেই কাজের সূচনা করেছিলেন। এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে আগামী ৫ জুন, শুক্রবার পরিবেশ দিবসে এমনই একটি ভেঙে পড়া গাছ পুনরায় বসানো হবে। সেই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই পরিবেশ দিবসের সূচনা হবে।

June 2, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

আম্পানের ধাক্কায় শহরের বিস্তীর্ণ অংশে বড় বড় গাছ পড়ে গিয়েছে। বনদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, ইউক্যালিপটাস, কৃষ্ণচূড়া, বাদাম এবং রাধাচূড়া গাছ বেশি পড়েছে। তবে ভেঙে পড়া কিছু গাছকে পুনরায় বসানোর (রিপ্ল্যান্টেশন) চেষ্টা শুরু হয়েছে। খোদ কলকাতার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম রবীন্দ্র সরোবরে সেই কাজের সূচনা করেছিলেন। এবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে আগামী ৫ জুন, শুক্রবার পরিবেশ দিবসে এমনই একটি ভেঙে পড়া গাছ পুনরায় বসানো হবে। সেই অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়েই পরিবেশ দিবসের সূচনা হবে।

ভেঙে পড়া গাছ বসিয়ে পরিবেশ দিবসের সূচনা করবেন মমতা

বনদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিশ মুখার্জি রোডে মুখ্যমন্ত্রী একটি ভেঙে পড়া গাছ ফের বসাবেন। রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, বনদপ্তর শহরে ভেঙে পড়া গাছ নিয়ে কিছু তথ্য আমাদের দিয়েছে। এছাড়াও সংশ্লিষ্ট দপ্তর সমীক্ষা করে দেখেছে, শহরে ১৫ হাজার ২২০টি গাছ পড়েছে। আমরা আগামী তিন মাসে ৫০ হাজার গাছ লাগানোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছি। পরিবেশ দিবস থেকে সেই উদ্যোগের শুরু হবে।

বনদপ্তর পুরসভাকে শাল, সেগুন, দেবদারু এবং নিম গাছ বসানোর জন্য প্রস্তাব দিয়েছে। কারণ এগুলি অন্যান্য গাছের তুলনায় অনেক শক্তিশালী হয়। সোমবার ফিরহাদ বলেন, আমরা একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করেছি। সেই কমিটি কী রিপোর্ট দেয়, তার উপর ভিত্তি করেই গাছ লাগানো হবে। বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, গাছ বাঁচানোর জন্য সবুজায়ন নীতি অত্যন্ত প্রয়োজন। গাছ সঠিক পরামর্শ অনুযায়ী বসাতে হবে এবং চারা থেকে বৃক্ষ হওয়া পর্যন্ত প্রতিটি স্তরে সঠিক পরিচর্যা করতে হবে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen