দীঘায় দ্রুত জগন্নাথ মন্দির তৈরি হলে তিনি প্রথম পুজো দেবেন, জানালেন মমতা
ধর্মীয় পর্যটন অর্থাৎ ধর্মস্থানগুলিকে কেন্দ্র করে পর্যটন শিল্প গড়ে তোলা। এদিকেই আপাতত জোর দিচ্ছে রাজ্য সরকার। আগেই দীঘার মতো জনপ্রিয় পর্যটনস্থলকে এভাবে ধর্মীয় স্থান হিসেবে গড়ে তোলার কথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এবার তিনি জানালেন, দ্রুত দীঘায়(Digha) জগন্নাথ মন্দির তৈরি হোক, তারপর তিনিই প্রথম পুজো দিতে যাবেন। বৃহস্পতিবার নেতাজি ইনডোরে প্রশাসনিক বৈঠকে এ নিয়ে প্রবল আগ্রহ প্রকাশ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের নির্দেশ দিলেন, ”দ্রুত মন্দির তৈরির কাজ শেষ করুন।”
মন্দির-মসজিদ-গির্জা, বাংলায় সবরকমের ধর্মীয় স্থান রয়েছে। এবার সেসব নিয়ে আলাদা করে টুরিজম সার্কিট (Tourism Circuit) গড়ে তোলার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তার জন্য তিনি দীঘাকে বেছে নিয়েছে। সেখানে ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরা৷ বছর দুই আগে দীঘার কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই একথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তারপর তিনি সেই প্রকল্পে ১২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশ পাওয়ার পরই জমি দেখে কাজ শুরু হয়।
মন্দির-মসজিদ-গির্জা, বাংলায় সবরকমের ধর্মীয় স্থান রয়েছে। এবার সেসব নিয়ে আলাদা করে টুরিজম সার্কিট (Tourism Circuit) গড়ে তোলার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। আর তার জন্য তিনি দীঘাকে বেছে নিয়েছে। সেখানে ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে তুলে ধরা৷ বছর দুই আগে দিঘার কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেই একথা জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তারপর তিনি সেই প্রকল্পে ১২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর নির্দেশ পাওয়ার পরই জমি দেখে কাজ শুরু হয়।
হিন্দুত্ব ইস্যুতে মমতাকে আক্রমণ করা বিজেপির কৌশল। তা নিয়ে বিজেপিকে জবাব দেওয়ার জন্য অনেক পদক্ষেপই নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তার অংশ হিসেবে তিনি মন্দিরগুলি সংস্কার, ধর্মীয় পর্যটন সার্কিট গড়ে তোলা- সহ একাধিক কাজে হাত দিয়েছেন। দীঘায় জগন্নাথ মন্দির গড়ে তোলাও তারই একটা অংশ। আর সেই কাজ ত্বরান্বিত করতে মুখ্যমন্ত্রী আরও একবার নির্দেশ দিলেন।