ন্যাকের ‘এ’ গ্রেড পেল প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়

২০১৬ সালেও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যাভঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্কের (এনআইআরএফ) প্রথম ৫০-এর তালিকায় স্থান পায় এই বিশ্ববিদ্যালয়।

June 20, 2024 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi
ন্যাকের ‘এ’ গ্রেড পেল প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: ২০১০ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের তকমা পায় প্রেসিডেন্সি কলেজ। প্রথম মূল্যায়নে অংশ নিয়েও ৩.০৪ সিজিপিএ স্কোর করে ন্যাকের তরফে ‘এ’ গ্রেড পায় প্রেসিডেন্সি। তার পরে আর সেভাবে অংশগ্রহণের খবর নেই। ২০১৬ সালেও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যাভঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্কের (এনআইআরএফ) প্রথম ৫০-এর তালিকায় স্থান পায় এই বিশ্ববিদ্যালয়। তারপর থেকেই সেই তালিকায় বাদ পড়ে এই প্রতিষ্ঠান। এ নিয়ে বিভিন্ন জল্পনা ছিল। বলা হয়, কমার্স, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং এগ্রিকালচারের মতো কোর্স পড়ানো হয় না বলে প্রেসিডেন্সি সেই তালিকায় আসে না। অনেকেই মনে করেন, প্রয়োজনীয় শিক্ষক, উন্নত গবেষণাপত্র প্রভৃতির অভাবে প্রেসিডেন্সির তরফেও এই র্যাকঙ্কিংয়ে অংশগ্রহণের অনীহা ছিল। বিরোধীরা দাবি করে আসছিল, কলেজ থেকে বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ার পরে প্রেসিডেন্সির মানে ক্রমেই অবনতি হয়েছে।

এবার অবশ্য সেসব খামতি পুষিয়ে নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। প্রথমবারের (যার জন্য প্রেসিডেন্সি কলেজের দীর্ঘ ইতিহাস এবং গরিমার প্রভাব ছিল বলেই শিক্ষকমহলের একাংশের মত) চেয়েও বেশি নম্বর স্কোর করে ন্যাকের ‘এ’ গ্রেড পেয়েছে তারা।

২০১৭ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত সেলফ স্টাডি রিপোর্ট জমা দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়। তার ভিত্তিতেই পরিদর্শনের পরে ৪-এর মধ্যে ৩.১৩ সিজিপিএ স্কোর দিয়েছে ন্যাক। ১৬ জুন থেকে পাঁচবছর বৈধ থাকবে এই স্কোর। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবজ্যোতি কোনার বলেন, ‘বিগত পাঁচবছরের মধ্যে ছিল করোনার দু’টি বছরও। সেইসময় অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতোই অভূতপূর্ব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়। তা সত্ত্বেও শিক্ষক, ছাত্র, আধিকারিক এবং শিক্ষাকর্মীদের মতো সমস্ত স্তরের নিরন্তর সহযোগিতার কারণেই এই ফল করা সম্ভব হয়েছে।’

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen