শীত পড়তেই ক্রেতাদের ভিড় বাড়ছে ‘নলেন গুড়ের গ্রামে’

দু’হাজারেরও বেশি খেজুর গাছ রয়েছে এই গ্রামে। রসের টানে আসেন কারবারিরা। বাগান লিজ নিয়ে রস থেকে গুড় তৈরি করেন তাঁরা।

December 23, 2024 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: রসগোল্লা, পায়েস, সন্দেশ, পিঠে সবেতেই চাই নলেন গুড়ের মৌতাত। বাঙালির শেষ পাতে এই গুড় রাখলেই ভালো হয়ে যায় মন। নলেন গুড়ের জন্য বাঙালি সারা বছর ধরে মুখিয়ে থাকে। রসগোল্লা, সন্দেশ, পায়েস, পিঠেপুলি নিয়ে জমে যায় গোটা শীত। সোনালি রঙের পাতলা গুড়, আহা তার যা স্বাদ আর গন্ধ! এর জন্য শহিদ পর্যন্ত হতেও পারে বাঙালি। একে বাঙালি শীতকাতুরে, তার মধ্যে এরকম দারুণ সুস্বাদু একটা জিনিস! ভাবাই যায় না। নলেন গুড়ের গন্ধ খোলতাই হয়। সে গুড় চেখে স্বাদের ফারাক বুঝতে পারেন সমঝদারেরা। তাঁদের নজরে উতরোতে খামতি রাখছেন না গুড়ের কারবারিরা।

নলেন গুড়ের গ্রাম নামে পরিচিত রায়নার নন্দনপুর। দু’হাজারেরও বেশি খেজুর গাছ রয়েছে এই গ্রামে। রসের টানে আসেন কারবারিরা। বাগান লিজ নিয়ে রস থেকে গুড় তৈরি করেন তাঁরা।

শহুরে বাসিন্দাদের অনেকের কাছেই গুড় তৈরির পদ্ধতি অজানা। উনানের ওপর বড় চওড়া ধাতব পাত্রে খেজুর রস ঢেলে নলেন গুড় তৈরি করেন কারবারিরা। পসার জমাতে অন্যান্য বছরের মতো এবারও রায়না ২ ব্লকের নন্দনপুর গ্রামের মাদ্রাসা ঢালের কাছে ঘাঁটি গেড়ে বসছেন তাঁরা।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen