🔴 LIVE Parliament Monsoon Session: বিরোধীদের চাপে অবশেষে সংসদে বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি, ১১:০০: পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি হামলার প্রত্যাঘাতে পাকিস্তানে অপারেশন সিঁদুর (সেনা অভিযান) চালায় ভারত। যা নিয়ে বার বার আলোচনার দাবি জানিয়ে এসেছেন দেশের বিরোধী শিবিরের সাংসদেরা। প্রধানমন্ত্রীর বিবৃতি চেয়ে আলোচনার দাবি করা হয়েছে বিরোধী জোটের তরফে। কার্যত লাগাতার চাপের কাছে নতিস্বীকার করেছে মোদী সরকার। আজ লোকসভায় ১৬ ঘণ্টা ধরে এই বিষয়ে আলোচনা চলবে। দেখে নিন প্রতি মুহূর্তের LIVE UPDATE

১৯:৫৭ : ‘কংগ্রেসের দুর্বল সরকারের কারণে দেশের অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। তবে এই সরকারের আমলে জঙ্গি দমনে অনেক কঠোর পদক্ষেপ করা হয়েছে। ২০১৪ থেকে ২৪ সাল পর্যন্ত এনডিএ সরকার সন্ত্রাসদমনে অনেক বেশি কাজ করেছে। মৃত্যুর হার কমেছে। কংগ্রেসের আমলে জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্তের কারণ ছিল তুষ্টিকরণের রাজনীতি। ২০০১ সালে দেশের সংসদে হামলা হয়। তখন কংগ্রেসের এক বড় নেতা আফজল গুরুকে বেনিফিট অফ ডাউটে ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করেন। মুম্বই হামলাতে আজমল কাসভ ধরা পড়ে। কিন্তু কংগ্রেস ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির জন্য হিন্দুদের বদনাম করে।’

১৯:৫৭ : মোদী বলেন, সিন্ধু জলচুক্তি নেহরুর আমলে হয়েছিল। তা না হলে ভারতের আরও উন্নতি হতো। সেই জলকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যেত। পঞ্জাব, দিল্লি, হরিয়ানার মতো রাজ্যগুলোর চাষ আরও ভালো হত। এমনকী এই চুক্তির পর পাকিস্তানকে টাকাও দিয়েছিলেন জওহরলাল নেহরু। এই চুক্তি দেশের বিরুদ্ধে ছিল। পরে তিনি ভুল মেনেও নিয়েছিলেন।

১৯:৪০ : এখন কংগ্রেসের যারা কূটনৈতিক জ্ঞান দিচ্ছে তাদের মনে করাতে চাই অনেক কিছু। ২৬, ১১-র ঘটনার পরও পাকিস্তান প্রীতি কমেনি ভারতের। সেজন্য হামলার কয়ের সপ্তাহ পরই পাকিস্তানের সঙ্গে আলোচনা শুরু করে দেয়। দেশে পাকিস্তানের মদতে বড় বড় হামলা হল। তখনও ইউপিএ সরকার পাকিস্তানের সঙ্গে ব্যবসা করছিল।

১৯:৪০ : মোদী বলেন, ‘কংগ্রেস সব সময় জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে আপোষ তুলেছে। এখন তারা প্রশ্ন করছে, কেন পিওকে কেড়ে নেওয়া হল না। তবে কংগ্রেসকে আগে উত্তর দিতে হবে, কোন সরকার পিওকে-কে দখলের অবকাশ দিয়েছিল পাকিস্তানকে? স্বাধীনতার পর কংগ্রেস যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার ফল দেশকে ভুগতে হচ্ছে। দেশের ৩৮ হাজার কিলোমিটার জমি আমাদের হারাতে হয়েছে। ১৯৬২ ও ৬৩ সালের মাঝামাঝি কংগ্রেসের নেতা জম্মু ও কাশ্মীকরে উরি-সহ একাধিক জায়গাকে ছেড়ে দেওয়ার প্রস্তাব রাখার কথা ভেবেছিলেন। লাইন অফ পিসের নাম করে এসব করা হচ্ছিল। ১৯৬৬ সালে এরাই কচ্ছের রণে আপোষ করতে চেয়েছিল। ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে হাজিপিরকে সেনা জিতে নিয়েছিল। তবে কংগ্রেস তা ফিরিয়ে দেয়। ১৯৭১ সালে পাকিস্তানের ৯৩ হাজার জওয়ান বন্দী ছিলেন আমাদের কাছে। অনেক জমিও দখল করে নিয়েছিলাম আমরা। সেই সময় পিওকে ফেরত পেতাম। তবে তা করা হয়নি।’

১৯:২৪ : কংগ্রেস পার্টি দির্ঘদিন শাসন করেছে তাই রাজনীতি বোঝেন কংগ্রেস নেতারা। তাঁরা সরকারও চালিয়েছেন। তবে এখন দেশের ব্যবস্থার উপর বিশ্বাস করেন না। সেজন্য তাঁরা দেশের মন্ত্রীদের কথা বিশ্বাস করেন না। প্রতিবাদ করেন। পহেলগাঁওয়ের হামলাকারীদের সেনাবাহিনী খতম করেছে। কিন্তু আমি অবাক এখানে জিজ্ঞাসা করা হল, কালই কেন এমন হল? আমি তো অবাক দেখে। কংগ্রেসের নেতাদের কী হয়ে গেছে।

১৯:২৩ : মোদী বলেন, ‘‘আমরা দুনিয়াকে বলেছি আমাদের লক্ষ জঙ্গিরা। আমরা এমন জবাব দিয়েছিল, যা বছরের পর বছর মনে থাকবে। ৯ মে মধ্যরাত থেকে আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র পাকিস্তানের কোণে কোণে প্রহার করেছে। ওরা ভাবেনি। ওরা মাথানত করতে বাধ্য হয়েছে। টিভিতে দেখেছেন! পাকিস্তানে কেউ বলছে, আমরা সুইমিং পুলে ছিলাম, ভারত হামলা চালিয়ে দিয়েছে। ডিজিএমওকে ফোন করে পাকিস্তান বলে, ব্যাস থামাও, অনেক মেরেছো। আর সহ্য করতে পারছি না। পাক ডিজিএমওর ফোন ছিল। এটা ভারতের নীতি ছিল, যা সেনার সঙ্গে মিলে তৈরি হয়।’’

১৯:২০ : কংগ্রেস কোনওদিন কার্গিল দিবস পালন করেনি। সেনার প্রতি ওদের বিরাগ অনেক দিন আগেকার অভ্যাস। পাকিস্তানকে যেন ক্লিনচিট দিয়ে দিয়েছে কংগ্রেস। ওরা বলছে, সন্ত্রাসবাদীরা যে পাকিস্তানের সেটারও প্রমাণ চেয়েছে। এতটাই সাহস ওদের। অপারেশন সিঁদুরে পাকিস্তানের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমকে আমরা গুঁড়িয়ে দিয়েছি। ৯ মে ১ হাজার মিসাইল ও আর্মস ড্রোন দিয়ে হামলার চেষ্টা করে। সেই সব অস্ত্র কোথাও পড়লে বিস্ফোরণ হতে পারত। কিন্তু ভারত সেই সব মিসাইলকে আকাশেই ধ্বংস করে দেয়। দেশের মানুষ এতে গর্বিত। আদমপুরের এয়ারবেসে হামলার মিথ্যা খবর ছড়ায় পাকিস্তান। তবে আমি পরেরদিনই গিয়ে প্রমাণ করে দিই সেখানে কিছু হয়নি।

১৯:১৬ : মোদী বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় কেবল মাত্র ৩টে দেশ পাকিস্তানের হয়ে কথা বলেছে। বেশিরভাগ দেশ ভারতকে সমর্থন করেছে। দুনিয়ার সমর্থন আমরা পেয়েছি। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য দেশের বীরদের পরাক্রমকে কংগ্রেস সমর্থন করেনি। ২২ এপ্রিলের পর কমংগ্রেস খুব লাফালাফি করছিল। তখন ওরা বলছিষ মোদী কোথায় গেল, মোদী তো ফেল হয়ে গেল। পহেলগাঁওয়ের নিরপরাধ লোকেদের হত্যাতেও রাজনীতি খুঁজেছে কংগ্রেস। ওদের নেতাদের ভারতের সেনা ও সামর্থ্যের উপর কোনও ভরসা নেই। সেজন্য ওরা অপারেশন সিঁদুর নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। দেশবাসীর মনে সেজন্য আপনারা জায়গা পাবেন না। ১০ মে ভারত অপারেশন সিঁদুর-এর সংঘর্ষ থামানোর ঘোষণা করে। তা নিয়ে বিরোধীরা অনেক কথা বলেছে। এটা আসলে সীমার ওপার থেকে আসা প্রোপাগান্ডা। কিছু লোক সেনার তথ্যকে বিশ্বাস না করে পাকিস্তানের বার্তাকে ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে।

১৯:১৬ : মোদী বলেন, ‘জল, বায়ু ও স্থল সেনার অসীম সাহস ও কৃতিত্বের ফলে এই সাফল্য। আগেও সেনাবাহিনী কাজ করেছে। তবে এখন মাস্টারমাইন্ডদের আর ঘুম আসে না। এখন ওরা জানে এখন ভারত আসবে আর খতম করে যাবে। এটাই টার্গেট। সিন্ধু থেকে সিঁদুর পর্যন্ত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা হয়েছে। ভারতে যদি সন্ত্রাসবাদী হামলা হয় তাহলে আমরা নিজেদের শর্তে জবাব দেব, এটা পাকিস্তান বুঝে গেছে। কোনও নিউক্লিয়ার হুমকি আর বরদাস্ত করা হবে না। সন্ত্রাসবাদীদের যে যে সরকার মদত দেয় তাদের ছেড়ে কথা বলা হবে না।’

১৯:১৬ : মোদী বলেন, ‘‘২২ এপ্রিল পহেলগাঁওয়ে হামলা হয়। ভয়ঙ্কর ঘটনা হয়। যে ভাবে জঙ্গিরা নির্দোষ লোকদের মেরেছে, তা নিষ্ঠুর। ভারতে দাঙ্গা ছড়ানোর ষড়যন্ত্র করা হয়েছে।’’

১৯:১৫ : মোদী বলেন, ‘‘যারা ভারতের পক্ষে দাঁড়াননি, তাঁদের দেখাতে চাই। ১৪০ কোটি দেশবাসীর সঙ্গে নিজের স্বর মেলাতে উপস্থিত হয়েছি। অপারেশন সিঁদুর নিয়ে যে ভাবে দেশবাসী আমার পাশে ছিলেন, তার জন্য তাঁদের অভিনন্দন জানাই।’’

১৯:১৫ : পাকিস্তানের এয়ার বেসে হামলা করা হয়। আজও সেই সব এয়ারবেস আইসিইউ-তে পড়ে রয়েছে। টেকনোলজি অনেক উন্নত হয়েছে। অপারেশন সিঁদুর সফল অপারেশন। গত ১০ বছরে ভারত যে প্রস্তুতি নিয়েছে তা যদি না করা হত তাহলে এই যুদ্ধে আমাদের অনেক ক্ষতি হত। অপারেশন সিঁদুরের সময় প্রথমবার আত্মনির্ভর ভারতের শক্তিকে দুনিয়া বুঝেছে। মেড ইন ইন্ডিয়া ড্রোন, মিসাইল ব্যবহার করা হয়েছে।

১৯:১৫ : মোদী বলেন, ‘পহেলগাঁও হামলার পরই পাকিস্তান সেনা বুঝতে পারে আমরা হামলা করব। ভারত ৬ মে রাত ও ৭ মে সকালে পদক্ষেপ করে। পাকিস্তান কিচ্ছু করতে পারেনি। ২২ মিনিটে ২২ এপ্রিলের বদলা নেয় সেনা। ওদের পরমাণু হামলার হুমকিকে তোয়াক্কা করিনি। এই প্রথমবার ভারত পাকিস্তানের কোনায় কোনায় সন্ত্রাসবাদীদের ঘাঁটিগুলোকে ধ্বংস করা হয়। কেউ ভাবতে পারেনি ওখানে যাওয়া যেতে পারে। পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার হুমকিকে আমরা মিথ্যা প্রমাণিত করেছি। ভারত প্রমাণ করে দেয়, নিউক্লিয়ার ব্ল্যাক মেলিং আর চলবে না। বরদাস্ত করা হবে।’

১৬:০০ : রাহুল গান্ধী বলেন, ‘ট্রাম্প ২৯ বার বলেছেন যে আমরা যুদ্ধ বন্ধ করে দিয়েছি। যদি সাহস থাকে, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর এখানে সংসদে দাঁড়িয়ে বলা উচিত যে ট্রাম্প মিথ্যা বলেছেন। যদি তাঁর ইন্দিরা গান্ধীর ৫০ শতাংশ সাহসটুকুও থাকে, তাহলে তিনি এখানেই বলে দেখান। যদি তাঁর সত্যিই সাহস থাকে, তাহলে প্রধানমন্ত্রীর এখানেই এসে বলা উচিত যে ডোনাল্ড ট্রাম্প মিথ্যা বলছেন।’

১৭:৫৯ : রাহুল গান্ধীর কথায়, পহেলগাঁও হামলার পরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ডিনার করলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির। সেই মুনির, যিনি পহেলগাঁওয়ের মাস্টারমাইন্ড। ট্রাম্প বললেন, তিনি মুনিরকে ডেকেছিলেন যুদ্ধ না করার জন্য ধন্যবাদ জানাতে। আপনারা বলুন, আগামীতে আবার সন্ত্রাসবাদী হামলা হলে কী করবেন? পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ করবেন? আমি বলতে বাধ্য হচ্ছি, ভারতের বিদেশনীতি আপনারা শেষ করে দিয়েছেন। আসলে কেন্দ্রীয় সরকার ভেবেছিল, শুধু পাকিস্তানের সঙ্গে লড়াই করছে। কিন্তু গ্রাউন্ডে গিয়ে বুঝতে পারল, শুধু পাকিস্তান নয়, চিনও রয়েছে হাত মিলিয়ে। চিন সাহায্য করছিল প্রতি মুহূর্তে পাকিস্তানকে। বিদেশমন্ত্রী বললেন, দুই তরফের যুদ্ধ এখন আর হয় না। এখন যুদ্ধ হয়, ইউনাইটেড ভাবে। উনি ওয়ারফেয়ারের বেসিকটাই জানেন না।

১৭:৪৯ : রাহুল বলেন, ‘‘রাজনাথ বলেন রাতে ১টা ৫ মিনিটে অপারেশন সিংদুর শুরু হয় তার পরে তিনি বলেন, এই অভিযান ২২ মিনিট স্থায়ী হয়। তার পরে তিনি বলেন, রাত ১টা ৩৫ মিনিচে পাকিস্তানকে ফোন করে বলা হয়, আমরা অসামরিক ঘাঁটিতে হানা দিয়েছি। আমরা আর উত্তেজনা বৃদ্ধি চাই না। রাত ১টা ৩৫ মিনিটে ভারতের ডিজিএমওকে যুদ্ধবিরতিতে যাওয়ার কথা বলা হয়। আপনারা পাকিস্তানকে বললেন যে, আপনারা যুদ্ধ করতে চান না।’’

১৭:৪৯ : রাহুল বলেন, ‘‘রাজনাথ সোমবার ১৯৭১ সালের পরিস্থিতির সঙ্গে সিঁদুর অভিযানের তুলনা করেন। ১৯৭১ সালে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ছিল।’’

১৭:৪৭ : রাহুল বলেন, ‘‘অপারেশন সিঁদুর শুরু হওয়ার মুহূর্ত থেকে, এমনকি, তার আগেই বিরোধীরা স্থির করে পাথরের মতো সেনা এবং নির্বাচিত সরকারের পাশে থাকবে।’’

১৭:৪৬ : সংসদে রাহুল পহেলগাঁও হামলার নিন্দা করলেন। বললেন, ঠান্ডা মাথায় খুন করা হয়েছে।

১৬:৫৪ “এই জঙ্গিহানার সম্পূর্ণ দায় সরকারকে নিতে হবে” – ডিম্পল যাদব

১৬:৫১ লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন সমাজবাদী পার্টি সাংসদ ডিম্পল যাদব

১৬:৩৮ রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন ডিএমকে সাংসদ তিরুচি শিবা

১৬:৩৭ “বাঙালিকে বাংলাদেশী বলে আপনারা বিভাজনের রাজনীতি করছেন” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:৩৬ “কেন ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির বক্তব্যের বিরোধিতা করছে না কেন্দ্র?” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:৩৩ “কোনো স্বভীমানি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং লেফট্যানেন্ট গভর্নর এতদিনে ইস্তফা দিতো, আপনারা দিচ্ছেন না কেন?” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২৯ : “দেশের নীতি সত্যমেব জয়তে, কিন্তু এই সরকার সত্যের পালন করেনা” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২৬ : “আমাদের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আমাদের নির্দেশ দিয়েছিলেন সীমান্তবর্তী গ্রামে গিয়ে মানুষকে সাহায্য করতে” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২৪ : “মৃত মানুষদের নিয়ে রাজনীতি কেন করছেন প্রধানমন্ত্রী?” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২৩ : “প্রধানমন্ত্রী আজ অবধি কেন যাননি সেই সীমান্তবর্তী গ্রামে, যেখানে মানুষ মারা গিয়েছে, শিশুরা আহত হয়েছে?” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২১ : “প্রধানমন্ত্রী, আপনার শিরায় সিঁদুর বয় না, রাজনীতি বয়ে যায়” – সাগরিকা ঘোষ

১৬:২১ : রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সাগরিকা ঘোষ

১৬:২০ : লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন কাশ্মীরের নির্দলীয় সাংসদ আব্দুল (ইঞ্জিনিয়ার) রশীদ শেখ

১৬:১৯ : লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন IUML সাংসদ ইটি মহম্মদ বশীর

১৬:১৪ : রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন বিজেপি সাংসদ জেপি নাড্ডা

১৬:০৯ : “একজনকে এত মাথায় তুলবেন না, যাতে তিনি ভগবান হয়ে যান। এটি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। কোনো মানুষকে ভগবান বানিয়ে পুজো করলে দেশের ক্ষতি হয়। রাজনীতিতে ভক্তি স্বৈরতন্ত্রের দিকে যায়।” – মল্লিকার্জুন খড়গে

১৬:০৫ : রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন কংগ্রেস সাংসদ মল্লিকার্জুন খড়গে

১৫:৫৬ : লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন ডিএমকে সাংসদ এ রাজা

১৫:৩১ : লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে

১৫:৩০: কী লাভ বিশ্বভ্রমণ করে? সবাই আয়োজনে আছে প্রয়োজনে নেই। সর্বদল বৈঠকে আসেন না।(মোদী) পুঞ্চ, রাজৌরিতে গেলেন না! – সায়নী ঘোষ

১৫:২৫: ভারতবাসী স্বচ্ছতা চায়। – সায়নী ঘোষ

১৫:২৪: ট্রাম্প মোদীকে জোকার বানিয়েছেন – সায়নী ঘোষ

১৫:২৩: নিরাপত্তার ব্যর্থতা হলেও কেন গোয়েন্দা প্রধানকে সরানো হল না? -সায়নী ঘোষ

১৫:২২: যেখানে পর্যটক পৌঁছতে পারল, জঙ্গি চলে গেল, সেখানে কেন পুলিশ, সেনা পৌঁছতে পারল না? সায়নী ঘোষ

১৫:২১: প্রধানমন্ত্রী কি দেশের মান, মর্যাদা রক্ষা করতে পারলেন? এতগুলো জঙ্গি এল কোথা থেকে? – সায়নী ঘোষ

১৫:১২: হামলার তিনদিন আগে প্রধানমন্ত্রী কাশ্মীর সফর বাতিল করেন। সরকার কি হামলার আশঙ্কা করছিল? খড়গে

১৫:১১: আমরা পাকিস্তানের নিন্দা করি। বিশ্বগুরু বিনানিমন্ত্রণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে জড়িয়ে ধরতে চলে যান। – খড়গে

১৫:০৭: রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখছেন বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খড়গে

১৪:৫০: লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন শিবসেনা (শিন্দে) সাংসদ শ্রীকান্ত একনাথ শিন্দে

১৪:৩০: বৈসরণ উপত্যকায় জঙ্গিরা কীভাবে ঢুকল? কী করে ২৬ জনকে মেরে তারা চলে গেল? প্রিয়ঙ্কা গান্ধী বঢরা

১৪:২৫: অপারেশন সিঁদুর নিয়ে লোকসভায় বক্তব্য রাজনাথ কংগ্রেস সাংসদ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা

১৪:১৮: পাকিস্তান আমাদের কোনও এলাকায় আঘাত হানতে পারেনি। আমাদের কোনও ক্ষতিও করতে পারেনি – রাজনাথ সিং

১৪:১৭: রাজ্যসভায় অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বক্তব্য রাখছেন রাজনাথ সিং

১৪:১০: তুমুল হট্টগোল বিরোধীদের। SIR নিয়ে Point of Order পেশ করতে দেওয়া হল না ডেরেক ও’ব্রায়েনকে।

১৩:৫৭: প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যর্থতার দায় কে নেবে? দেশবাসী জানতে চায় গোয়েন্দা ব্যর্থতার দায় কার? – অখিলেশ যাদব

১৩:৫৫: প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যর্থতার দায় কে নেবে? দেশবাসী জানতে চায় গোয়েন্দা ব্যর্থতার দায় কার? – অখিলেশ যাদব

১৩:৪৫: কেন সরকারকে সংঘর্ষবিরতি ঘোষণা করতে হল? কোন চাপের কাছে নতিস্বীকার করা হল? – অখিলেশ যাদব

১২:৪৫: প্রতিবার হামলা হয়, আর বলা হয় আর হবে না। মুম্বই হামলার সময় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। ওঁর থেকে মানবিকতা শিখুন মোদীজি। – কানিমঝি করুণানিধি

১২:১৬: নিহত তিনজনই পহেলগাঁও হামলার জন্য দায়ী ছিল। নিহতরা A গ্রেড জঙ্গি ছিল – অমিত শাহ

১২:১৪: অপারেশন মহাদেবের শুরু হয়েছিল ২৩ মে ২০২৫, এই অপারেশনে পহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের খতম করা হয়েছে- অমিত শাহ

১২:১২: লোকসভায় অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বক্তব্য রাখছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ

Day 1

১৯:০২ : ভারতের বিদেশমন্ত্রী এখানে কথা বলছেন, ওঁরা বিশ্বাস করেন না বিদেশমন্ত্রীকে। ওঁরা অন্য বিশ্বাস করেন কোনও দেশকে। এজন্যই ওঁরা যা নিয়ে বসে আছেন, আগামী ২০ বছরও সেখানেই বসে থাকবেন। : অমিত শাহ

১৯:০০ : ২২ এপ্রিল থেকে ১৭ জুন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যে কোনও কথাই হয়নি: এস জয়শঙ্কর

১৮:৪৩ : পাকিস্তান সীমা অতিক্রম করে ফেলেছিল, কঠোর পদক্ষেপ ছাড়া উপায় ছিল না: জয়শঙ্কর

১৬:৫১- বিশ্বের একটা দেশও আপনার পাশে দাঁড়ায়নি। কীসের বিশ্বগুরু আপনি? কীসের পররাষ্ট্র নীতি আপনার? – অরবিন্দ গণপতি সাওয়ান্ত

১৬:৪৪: বক্তব্য রাখছেন শিবসেনা সাংসদ (উদ্ধব) অরবিন্দ গণপতি সাওয়ান্ত

১৬:১৫: বক্তব্য রাখছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব রঞ্জন সিং

১৬:০৭ : বক্তব্য রাখছেন টিডিপি সাংসদ লাভু শ্রী কৃষ্ণ দেবারায়ালু

১৬:০২- সন্ত্রাসবাদ দিয়ে ভারতকে রোখা যাবে না। দেশের ১৫০ কোটি মানুষ দেশের সঙ্গে আছে পাকিস্তান কিচ্ছু করতে পারবে না।

১৬:০০ আমাদের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় পাঁচটি প্রশ্ন করেছিলেন ১৬ জুন।

১৫:৫৯- ৩৭০ উঠে গেল, নোটবন্দি হল সন্ত্রাসবাদ বন্ধ হল কি?

১৫:৫৭- আমাদের রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেছেন কাশ্মীর যাবেন না।

১৫:৫৫- মোদীজির কাছে প্রশ্ন ভারত ভূখণ্ডে জঙ্গি প্রবেশ করল কী করে? বক্তৃতা করলে হবে না কাজ চাই কাজ। – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৫:৫০- আপনি ব্র্যান্ড মাস্টার জেনারেল। অপারেশন সিঁদুর নিয়ে মোদীজি আপনি ব্র্যান্ডিং করলেন। – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৫:৪৮: আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে কেন ভয় পান? যুদ্ধবিরতি ঘোষণা ভুল হয়েছিল, সকলের মনের ইচ্ছে আপনি স্তব্ধ করেদিলেন। ইতিহাস আপনাকে ক্ষমা করবে না। – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৫:৪৬- আমরা সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেস বিদেশনীতিতে সব সময় ভারত সরকারের সঙ্গে রয়েছি। ১০ মে হঠাৎ শুনলাম সংঘর্ষবিরতি! সেঞ্চুরির মুখে ইনিংস ডিক্লেয়ার! এটা কেউ করে মোদী ছাড়া! আমরা লজ্জিত। সাড়ে তিনটের সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প পোস্ট করছে। এর চেয়ে লজ্জার কিছু থাকতে পারে। আমেরিকার রাষ্ট্রপতি সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। দেশবাসী, বিরোধী দল আপনার সঙ্গে কিন্তু ট্রাম্প সিদ্ধান্ত নিচ্ছে আর আপনি সংঘর্ষবিরতিতে রাজি হচ্ছেন!

১৫:৪৪- আপনি কীসের পাহারাদার?

১৫:৪২- চারজন জঙ্গি এসে আমাদের ২৬জনকে মেরে দিয়ে চলে গেল? অমিত শাহ, আপনি কী করছিলেন? এত অপদার্থ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক! একশো জঙ্গির মধ্যে চারজন জঙ্গি কোথায় গেল? আমাদের গোয়েন্দা বিভাগ কী করছিল? ব্যর্থ! – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়

১৫:৩৯- এই লড়াইয়ের কৃতিত্ব সেনাবাহিনীর। আর কারও নয়। – কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

১৫:৩১ : একশো জঙ্গি মারা গেল, তার মধ্যে হামলাকারী চারজন কি ছিল? – রামশঙ্কর রাজভর

১৫:২৭ : অপারেশন সিঁদুর নিয়ে বিশেষ আলোচনায় লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন সমাজবাদী পার্টির সাংসদ রামশঙ্কর রাজভর

১৫:১১ : সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তুমুল হট্টগোল সংসদে

১৫:০৯ : পহেলগাঁও না-গিয়ে বিহারে গিয়ে ভোট নিয়ে ভাষণ দিলেন মোদী। – গৌরব গগৈ

১৫:০৫ : জঙ্গিদের পালাতে কেউ সাহায্য করেছে, একশো দিন হয়ে গেল সরকারের কাছে কোনও জবাব নেই। কাউকে গ্রেপ্তার করা গেল না! – গৌরব গগৈ

১৫:০৪ : পহেলগাঁওয়ে জঙ্গি এল কোথা থেকে: গৌরব গগৈ।

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন কংগ্রেস সাংসদ গৌরব গগৈ

অপারেশন সিঁদুরে ভারতীয় সেনা লক্ষ্য পূরণ করেছে।

অপারেশন সিঁদুরে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছিল। ১০ মে ভারতীয় বায়ুসেনা পাকিস্তান করতেই পাকিস্তান পরাজয় স্বীকার করে নেয়: রাজনাথ সিং

ট্রাম্পের দাবি রাজনাথ নস্যাৎ করতেই বিরোধীরা স্লোগান দিতে শুরু করেন

অপারেশন সিঁদুর কোনও চাপের মুখে বন্ধ করা হয়নি। এই দাবি মিথ্যে। – রাজনাথ সিং

৭ মে রাত ১টা ৫-এ নাগাদ ভারতীয় সেনা পাকিস্তান ও POK-র জঙ্গি ঘাঁটিতে হামলা চালায়। প্রায় ১০০জন জঙ্গিকে হত্যা করা হয়। ন’টি জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়: রাজনাথ সিং

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে লোকসভায় বক্তব্য রাখছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং

বিরোধীদের স্লোগানে দুপুর দুটো পর্যন্ত মুলতুবি লোকসভা

দুপুর ১টা পর্যন্ত মুলতুবি হল লোকসভা।

ভোটার তালিকা সংশোধনের (SIR) বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য ইন্ডিয়া জোট ঐক্যবদ্ধ।
আজ সংসদের বাইরে ধর্নায় ছিলেন তৃণমূল, কংগ্রেস (TMC), এসপি (SP), ডিএমকে (DMK), এসএস (ইউবিটি), এনসিপি (NCP), আরজেডি (RJD), জেএমএম (JMM), এনসিপি (NCP) এবং অন্যান্যরা।

VIDEO | Monsoon Session: INDIA bloc protests over SIR exercise in Bihar at Parliament premises.#Bihar #SIR pic.twitter.com/pCG4On6SxF

— Press Trust of India (@PTI_News) July 28, 2025

বিরোধীদের হইহট্টগোলে লোকসভা বেলা ১২টা পর্যন্ত মুলতুবি করে দেওয়া হয়েছে।