পুজোয় কোথায় মিলবে রোজ লা জবাব মাটন?
‘হাতে নিয়ে ডেচকি…বিরিয়ানি কোর্মা, পটলের দোর্মা’এ গানের রেশ ছিল মনেই। ভজহরি মান্না মানেই হাতে জাদুদণ্ড। সেই জাদুতেই গানের রেশ ছড়িয়ে পড়ল উদরপূর্তিতে। পোলাও থেকে পাতুরি, বাখরখানি রুটি থেকে ঢাকাইয়া মাংস, ইলিশের বিরিয়ানি থেকে কাশ্মীরি মাংসের ঝোল। পছন্দের খাবারের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু এই রেস্তরাঁ।
ভজহরি মান্না ক্রেতাদের মন জয় করেছে ইতিমধ্যেই। লকডাউনের সময় ভজহরি মান্নাতে ‘টেক অ্যাওয়ে সার্ভিস’-কে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। উৎসবের আবহে আরও বেশি সতর্ক তাঁরা। প্রতি বছরের পুজোর মতো এ বারেও বায়োডিগ্রেডেবল এবং ডিজপোজেবল থালা-বাটিই ব্যবহার করা হচ্ছে। করোনা আবহে ক্রেতাদের সুরক্ষা এবং কর্মীদের সুরক্ষার জন্য সবরকম বিধি মেনেই চলছেন তাঁরা। সামাজিক দূরত্ব বিধি মিনে রেস্তরাঁয় বসানোর ব্যবস্থাও রেখেছেন কর্তৃপক্ষ।
পুজোর কয়েক দিন ভজহরির বৈশিষ্ট বিশেষ থালি।থালি মানে দুই রকমের মাছ, পাঠাঁর মাংস, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে মোচা কিংবা ছানার কোফতা বা ফুলকপি, থাকবে চাটনি-মিষ্টিও। ভজহরি স্পেশাল রুই, পাবদা বা চিংড়ি সবই থাকবে অদল-বদল করে। সারা বছরের মতোই ক্রেতাদের বিশেষ ডাব চিংড়ি তো আছেই। পাঁঠার মাংস মানে বাঙালির প্রিয় মাটনও মিলবে পুজোর দিনগুলিতে। জাগরণী, আনন্দময়ী, অদ্বিতীয়া, অপরাজিতা চার দিনের থালির নাম রাখা হয়েছে এমনই।
ইলিশ বরিশালি কিংবা মাটন কোর্মা, কষা মাংস কিংবা জাম্বো চিংড়ির মালাইকারি মিলবে পুজোর দিনেও। কোনও দিন রাবড়ি, কোনওদিন ক্ষীরকদম, শেষ পাতেও মিষ্টি মুখ রয়েছে ভজহরিতে। ভজহরি মান্না ডট কম সাইটের মাধ্যমেও অর্ডার দেওয়া যাবে। অর্ডার দেওয়া যাবে সুইগি বা জোম্যাটো অ্যাপের মাধ্যমেও।