আগন্তুক টিজার – রহস্যময় সমাজচিত্র আঁকলেন ইন্দ্রদীপ

শহরটা ক্রমেই বৃদ্ধাবাসে পরিণত হচ্ছে। পাড়ার দুদিকে আকাশ ছোঁয়া বাড়ি। পুরনো বাড়ির ভাড়াটেরা সেই বৃদ্ধদের দিকেই তাক করে বসে আছে। সংবাদ পত্র খুললেই শহরে বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা খুনের খবর

March 5, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

চিত্রনাট্য লিখেছেন পদ্মনাভ দাশগুপ্ত। এপ্রিল মাসে মুক্তি পাওয়ার কথা ‘আগন্তুকে’র।

শহরটা ক্রমেই বৃদ্ধাবাসে পরিণত হচ্ছে। পাড়ার দুদিকে আকাশ ছোঁয়া বাড়ি। পুরনো বাড়ির ভাড়াটেরা সেই বৃদ্ধদের দিকেই তাক করে বসে আছে। সংবাদ পত্র খুললেই শহরে বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা খুনের খবর। সন্তানরা সব দেশের বাইরে।

কোনক্রমে এসে দায় সেরে তারাও চলে যাচ্ছে। এদিকে খুনের কোনও সমাধান নেই। এসব ঘটনায় গা সওয়া হয়ে গিয়েছে পুলিশেরও। শহরের এই বৃদ্ধ-বৃদ্ধাদের নিরাপত্তার দিকটি তুলে ধরতেই চিত্রনাট্য বুনলেন পরিচালক ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত। সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে ‘আগন্তুকে’র টিজার। তা যে বাস্তব ঘটনা অবলম্বনে টিজারের এক ঝলকেই তা বোঝা যায়।

এর আগে পোস্টারে সোহিনীর লুক নজর কেড়েছিল। টিজার দেখার পর বৃদ্ধাবেশে সোহিনীকে দেখার ছটফটানিও ততটাও বাড়ল। ইংরেজি সাহিত্যের ছাত্রী শোভারানি মিত্রের সঙ্গে বিয়ে হয় চিকিৎসক নিশিথ বসুর সঙ্গে। নিশিথের পৈত্রিক বাড়িতেই কেটেছে শোভারানির পুরো জীবন। নিশিথও চলে গেলেন। সন্তানরা থেকেও নেই। থাকার মধ্যে কাজের একটি মেয়ে আর ভাড়াটিয়ারা।

তাঁর এই বাড়ির উপর নজর ছিল অনেকেরই। একদিন সকালে হঠাৎ করে খুন হন শোঙারানি। কিন্তু কে বা কারা খুন করল তাঁকে? কেনই বা খুন করল? সব রহস্যের কেন্দ্রে কি শোভারানির বাড়ি? তা অবশ্য জানা যাবে ছবির মুক্তির পর। এই ছবিতে সোহিনীর দুটি বয়সের রূপই ধরা পড়ে।

সোহিনী-আবির জুটি ছাড়াও আছেন দেবলীনা কুমার, সুজন মুখোপাধ্যায়, দামিনী বেনি বসু, সিধু, দেবপ্রতিম দাশগুপ্ত। এই ছবির সঙ্গীত পরিচালনা ইন্দ্রদীপেরই।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen