রাজ্য বিভাগে ফিরে যান

তৃণমূলে যোগ মিমের রাজ্য সাংগঠনিক সভাপতি

January 9, 2021 | < 1 min read

আজ পশ্চিমবঙ্গে মিমের (AIMIM) সাংগঠনিক সভাপতি শেখ আব্দুল কালাম তৃণমূলে যোগ দেন। তার হাতে তৃনমুলের পতাকা তুলে দেন ডঃ শান্তনু সেন (Shantanu Sen) ও চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য (Chandrima Bhattacharya) । পাশাপাশি, জেলায় জেলায় মিম কর্মীরাও তৃণমূলে যোগদান করেছেন তৃণমূলে, জানালেন চন্দ্রিমা।

আজ তৃণমূল ভবনে (Trinamool Bhavan) সাংবাদিক সম্মেলন করে চন্দ্রিমা ভট্টচার্য বিজেপিকে কৃষক বিক্ষোভ নিয়ে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, বিজেপি নেতারা দিল্লিতে ৪০ মিনিটের দূরত্বে বিক্ষোভরত কৃষকদের কাছে যাচ্ছেন না, কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে প্লেনে করে ঘুরতে আসছেন। কিন্তু আমাদের সাংসদরা একাধিকবার কৃষকদের সাথে দেখা করেছেন, তাদের কাছে নেত্রীর বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন।

চন্দ্রিমার দাবি, ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কেন্দ্র। কিন্তু বর্তমান হারে ২০২৮ সালের আগে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ হবে না। কৃষকরা বিজেপির ভাওঁতাবাজি ধরে ফেলেছে। বাংলায় কৃষকের আয় তিনগুণ বেড়েছে। ২০১১ সালে ৯০,০০০ টাকা থেকে এখন তিনগুণ বেড়ে হয়েছে ২ লাখ ৯০ হাজার টাকা। মমতাদি কৃষকদের পাশে ছিলেন, আছেন, থাকবেন।

তিনি আরও বলেন, ভারতের অন্যান্য রাজ্যের কৃষকদের (Farmers) শস্য বীমার প্রিমিয়াম দিতে হয়। বাংলায় কৃষকদের কোনও অর্থ দিতে হয় না। রাজ্য সরকারই প্রিমিয়াম দিয়ে দেয়।

চন্দ্রিমা বলেন, কৃষক বন্ধু প্রকল্পটি (Krishak Bandhu Scheme) বাংলার সকল কৃষকদের জন্য, পিএম কিষান কেবলমাত্র ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের জন্য। কৃষক বন্ধুতে একর প্রতি ৫,০০০ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয় আর পিএম কিষানে একর প্রতি ১,২১৪ টাকা দেওয়া হয়। কৃষক বন্ধুর অধীনে ১৮-৬০ বছর বয়সী কৃষকের মৃত্যুর পর পরিবারকে ২ লক্ষ টাকার আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়। পিএম কিষানে এই জাতীয় কোনও সহায়তা দেওয়া হয় না।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Trinamool Bhavan, #Trinamool Congress, #farmers, #AIMIM

আরো দেখুন