বাইরে থেকে দাঙ্গা করতে গুন্ডা নিয়ে এসেছে বিজেপি: খড়গপুরে মমতা
একুশের নির্বাচনে প্রচারের ঝড় তুলেছেন মমতা। ভাঙা পায়ে কলকাতায় পদযাত্রা দিয়ে শুরু হয় তাঁর নির্বাচনী কর্মসূচি। এরপর ঝাড়গ্রাম, পুরুলিয়া ও বাঁকুড়ায় তাঁর জনসভায় দেখা যায় জনপ্লাবন। আজ মমতা পশ্চিম মেদিনীপুরে। প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনের প্রচারে হাতে গুনে দশ দিনও বাকি নেই। তার আগেই জঙ্গলমহলের কোনায় কোনায় পৌঁছে যাচ্ছেন মমতা। বার্তা একটাই – ভাঙা পায়েই খেলা হবে।
আজ মমতার জনসভা পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার গড়বেতা, কেশিয়ারি এবং খড়্গপুরে।
লাইভ আপডেট
৩:২১: সকাল সকাল ভোট দিন। নিজের ভোট নিজে দিন। বিজেপিকে বিদায় দিন। খেলা হবে, দেখা হবে, জেতাও হবে। পা ভালো হয়ে গেলে দু’পায়ে হেঁটে এসে আপনাদের প্রণাম জানিয়ে যাব।
৩:২০: এই যুদ্ধে জিততে হবে, প্রাণ লড়িয়ে কাজ করতে হবে।
৩: ১৬: আমার প্রার্থীরা জিতলে তবেই আমি সরকারটা গঠন করতে পারবো, সব প্রকল্পগুলো চলবে, আমাকে যদি চান, তাহলে বিজেপিকে ভোট দেবেন না।
৩:১৪: বিদায় দেন বিদায় দিন বিজেপি-কে বিদায় দিন।
৩:১৩: বামপন্থী বন্ধুদের বলছি, আপনাদের ভোট কঙ্কাল কাণ্ডের নায়ক সুশান্ত ঘোষ বা তপন-শুকুদের দেবেন না। সিপিএম-কে ভোট দেওয়া মানে বিজেপিকে দেওয়া।
৩:১২: আমি চাইনা কেউ বিধবা হয়ে যাক, কিন্তু আমাদের রাজ্যে সমস্ত বিধবাই ভাতা পাবেন, কেউ বাদ যাবে না, কাউকে ভিক্ষা করে খেতে হবে না। আঠারো বছর বয়স থেকে বিধবারা মাসে ১ হাজার টাকা করে পাবেন। বিনা পয়সায় খাবার পাবেন।
৩: ১১: আমি ভাঙি তো মচকাই না, আমাকে ধমকালে আমি গর্জাই। আমি এক পা নিয়ে এগিয়ে যাব। এটাই ওদের সঙ্গে আমার পার্থক্য।
৩:১০: তোমরা মমতা ব্যানার্জিকে টুকলি করছ কেন? তোমাদের বিদ্যা বুদ্ধি নেই? বাংলায় জিতলেই দিল্লির জন্য ঝাঁপাবো।
৩:০৯: বিজেপি বলে মুখে বলি হরি হরি, পিছনে ডাকাতি করি। মান্না দে রে কফি হাউস নিয়ে গান গেয়েছেন সেই কফি হাউসের গুন্ডা গুলো বসে রয়েছে। কফি হাউসে যে ছেলেটির ছবি সামনে এসেছে, সে বহিরাগত গুন্ডা। কফি হাউস দখল করতে গিয়েছিল। ওরা জানে কফি হাউসে কারা যায়? আমার খুব গায়ে লাগছে এসব দেখে।
৩:০৮: ওরা দাঙ্গা করতে এসেছে, দুর্নীতি করতে এসেছে, মানুষকে কিছু দিতে পারেনি।
৩:০৭: পরিযায়ী শ্রমিক দের জন্য আমি মুম্বাইতে টাকা পাঠিয়েছি, ভেলোরে টাকা পাঠিয়েছি, ৩০০ ট্রেন ভাড়া করে তাদের ফিরিয়ে এনেছি।
৩: ০৬: পুজো কমিটিদের কাছে অনুরোধ, দিদি সব করে দেবে কিন্তু ভোটের আগে আপনাদের টাকা দিতে এলে নেবেন না, ওটা লুটের টাকা। দেশটাকে বিক্রি করে দিল। কোভিড- এর টাকা এখনো পর্যন্ত দিল না।
৩: ০৫: মন্ডল কমিশনের সুপারিশ মেনে বিশেষ টাস্কফোর্স তৈরি করব, যাতে অনগ্রসরদের ওবিসি-র আওতায় আনা যায়।
৩: ০৪: আমরা সব ধর্মের মানুষের জন্য করবো, কাউকে ভাগ দেব না শুধু বলব, বিজেপিকে ভোট দেবেন না।
৩: ০৩: মেদিনীপুরে ছ’টি মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল হয়েছে, খড়্গপুরে ট্রমা কেয়ার সেন্টার হয়েছে, স্টেডিয়ামটা তাড়াতাড়ি তৈরি করতে বলেছি।
৩: ০২: ছাত্র-ছাত্রীরা সাইকেল পাচ্ছে, ট্যাব কেনার ১০ হাজার টাকা পাচ্ছে। এবার ১০ লক্ষ টাকার ক্রেডিটকার্ড করে দিচ্ছি যাতে উচ্চশিক্ষায় অসুবিধা না হয়।
৩:০১: বাংলায় ৪০% দারিদ্র্য কমেছে। এটা কেন্দ্রীয় সরকারি বলেছে। দারিদ্র কমলে বেকারত্ব কমে।
৩:০০: এবার প্রত্যেক বাড়ির মেয়েদের হাত খরচের জন্য বছরে ছয় হাজার টাকা পাবে। তপশিলি জাতি উপজাতি রা ১২হাজার টাকা পাবে।
২:৫৯: আমরা ৩১ টাকায় চাল কিনে মানুষকে দু’টাকায় দিয়েছি। এখন এটা বিনামূল্যে পাওয়া যায়, এবার এই রেশন আপনার দুয়ারে দুয়ারে চলে আসবে।
২: ৫৮: আমরা কন্যাশ্রী করেছি, রূপশ্রী করেছি, তপশিলি জাতি ও উপজাতিদের জন্য স্কলারশিপ করেছি। জেনারেল কাস্টদের জন্য স্বামী বিবেকানন্দ স্কলারশিপ করেছি।
২: ৫৭: এই খড়গপুর উন্নত হবে। তাজপুরে পোর্ট তৈরি করছি, সেটা হলে এখানে অনুসারি শিল্প হবে, কর্মসংস্থান হবে।
২:৫৬: এখানে অনেক তেলেগুভাষী আছেন। আমি তেলেগু ভাষাকে স্বীকৃতি দিয়েছি।
২:৫৫: যখন রেলমন্ত্রী ছিলাম রিয়েল তাকে কিভাবে বাঁচিয়ে রেখেছিলাম। নিজেকে এখনও রেলকর্মী মনে করি।
২:৫৪: ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কে বিক্রি করে দেওয়ার চক্রান্ত চলছে। রেল কর্মীদের আবেদন করছি, বিজেপিকে একটাও ভোট দেবেন না। ব্যাংক বিক্রি করে দিচ্ছে, লোক টাকা রাখবে কোথায়? নোট বন্দির মত ব্যাংক বন্দি হবে।
২:৫৩: এখানকার কপালেশ্বরী মন্দিরের সংস্কার করেছি।
২:৫২: খাস জঙ্গলমহলে প্রায় এক লক্ষ মানুষের জমির দলিল দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। খড়গপুর শিল্প হাব- এ ৬৫০ কোটি টাকা দিয়েছি।
২:৫২: আমি অনেক আঘাত পেয়েছি। জিন্দা লাশের মতো আছি। মা-বোনেরা আমাকে চলতে সাহায্য করে। পায়ের আঘাত সত্ত্বেও মা-বোনেদের কাছে আসি। বহিরাগত গুন্ডাদের কাছে বাংলাকে ছেড়ে দেওয়া যাবে না।